নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: সামান্য হলেও দৈনিক সংক্রমণ কিছুটা হ্রাস পেল।
শনিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের বুলেটিন সে কথা বলছে। এদিন প্রকাশিত বুলেটিন বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (২৯ অক্টোবর সকাল আটটা থেকে ৩০ অক্টোবর সকাল আটটা পর্যন্ত) করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৪, ৩১৩ জন।
একই সময়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৪৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৩,৫৪৩ জন। বর্তমানে দেশে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা মোট ১ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৫৫। যা গত মার্চ থেকে সর্বনিম্ন। মোট আক্রান্তের তুলনায় এই অ্যাকটিভ রোগীর হার মাত্র ১ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা ৩ কোটি ৩৬ লক্ষ ৪১ হাজার ১৭৫। শতকরা হারে যা ৯৮.১৯ শতাংশ।
একই সময়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৪৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৩,৫৪৩ জন। বর্তমানে দেশে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা মোট ১ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৫৫। যা গত মার্চ থেকে সর্বনিম্ন। এমনই জানাচ্ছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। মোট আক্রান্তের তুলনায় এই অ্যাকটিভ রোগীর হার মাত্র ১ শতাংশ। যদিও শুক্রবারও অ্যাকটিভ কেসে চিন্তা জারি ছিল। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা ৩ কোটি ৩৬ লক্ষ ৪১ হাজার ১৭৫। শতকরা হারে যা ৯৮.১৯ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণ তুলনামূলকভাবে কিছুটা হ্রাস পেলেও কেরল এখনও উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের বুলেটিন বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭৭২২ জন। করেনার আঁতুড়ঘর মহারাষ্ট্রেরও কোভিড গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী।
সংক্রমণের গতি রোধ করতে কেন্দ্র টিকাকরণের ওপর জোর দিচ্ছে। দুটি টিকা কোভ্যাক্সি এবং কোভিশিল্ডের সরবরাহ বৃদ্ধি করা হচ্ছে।
এদিকে, আগামী সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন দিতে পারে। সূত্রের খবর তেমনই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর জেনারেল মারিয়ানগেলা সিমাও বৃহস্পতিবার জানান, আগামী সপ্তাহে তারা কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন দিতে পারে। ভারতের ওষুধশিল্পের ওপর তাঁদের ভরসা রয়েছে।