১৩ দিন বাদে চিনের খনি থেকে উদ্ধার আটকে পড়া ১১ শ্রমিক
Share Link:

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ১৩ দিন বাদে অবশেষে ৬০০ মিটার মাটির নিচ থেকে আটকে পড়া ১১ খনি শ্রমিককে রবিবার উদ্ধারে সক্ষম হলেন উদ্ধারকারীরা। যদিও তাঁদের শারীরিক পরিস্থিতি যথেষ্টই আশঙ্কাজনক। উদ্ধারের পরেই তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মাটির নিচে এখনও আটকে পড়া বাকি ১০ জন শ্রমিকের ভাগ্যে কী ঘটেছে, তা অজানা। যদিও উদ্ধারকারীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাকি ১০ জনকে উদ্ধারের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
গত ১০ জানুয়ারি চিনের শানডং প্রদেশের হুশানে এক সোনার খনিতে বিস্ফোরণ ঘটে। ঝাওজিন নামের ওই খনিটির মালিক শানডং উকাইলং ইনভেস্টমেন্ট। এটি চিনের চতুর্থ বৃহত্তম সোনার খনি। বিস্ফোরণের ফলে পাতালেই আটকে পড়েন খনিতে কাজ করা ২২ শ্রমিক। দুর্ঘটনার পর থেকেই খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে উদ্ধারকারী দল একটি সরু সুড়ঙ্গ খুঁড়ে শ্রমিকদের কাছে ওষুধ এবং খাবার সরবরাহ করেছিল।
বেঁচে যাওয়া শ্রমিকরা উদ্ধারকারীদের জানান, তাদের অবস্থানের আরও একশ মিটার গভীরে একজন শ্রমিকের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতে পেরেছিলেন। কিন্তু পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। চিনে আকছারই খনি দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে। সরকারি বিধি-নিষেধ অগ্রাহ্য করে খনির কাজকর্ম পরিচালিত হওয়ার ফলে প্রতি বছরই বহু শ্রমিক বিভিন্ন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাচ্ছেন। গত বছরের ডিসেম্বরে চিনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় চোংকিং শহরে একটি খনিতে আটকা পড়ে কমপক্ষে ১৮ জনের মৃত্যু হয়। ডায়াসুইডং কয়লা খনিতেও দুর্ঘটনায় ২৪ জন শ্রমিক আটকে পড়েছিলেন। পরে কয়েকজনকে সেখান থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হলেও বেশিরভাগ শ্রমিক কার্বন মনোঅক্সাইড গ্যাসের কারণে প্রাণ হারান। গত বছরের সেপ্টেম্বরে একটি কয়লা খনিতে কার্বন মনোঅক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কমপক্ষে ১৬ হতভাগ্য শ্রমিক প্রাণ হারান।
গত ১০ জানুয়ারি চিনের শানডং প্রদেশের হুশানে এক সোনার খনিতে বিস্ফোরণ ঘটে। ঝাওজিন নামের ওই খনিটির মালিক শানডং উকাইলং ইনভেস্টমেন্ট। এটি চিনের চতুর্থ বৃহত্তম সোনার খনি। বিস্ফোরণের ফলে পাতালেই আটকে পড়েন খনিতে কাজ করা ২২ শ্রমিক। দুর্ঘটনার পর থেকেই খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে উদ্ধারকারী দল একটি সরু সুড়ঙ্গ খুঁড়ে শ্রমিকদের কাছে ওষুধ এবং খাবার সরবরাহ করেছিল।
বেঁচে যাওয়া শ্রমিকরা উদ্ধারকারীদের জানান, তাদের অবস্থানের আরও একশ মিটার গভীরে একজন শ্রমিকের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতে পেরেছিলেন। কিন্তু পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। চিনে আকছারই খনি দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে। সরকারি বিধি-নিষেধ অগ্রাহ্য করে খনির কাজকর্ম পরিচালিত হওয়ার ফলে প্রতি বছরই বহু শ্রমিক বিভিন্ন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাচ্ছেন। গত বছরের ডিসেম্বরে চিনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় চোংকিং শহরে একটি খনিতে আটকা পড়ে কমপক্ষে ১৮ জনের মৃত্যু হয়। ডায়াসুইডং কয়লা খনিতেও দুর্ঘটনায় ২৪ জন শ্রমিক আটকে পড়েছিলেন। পরে কয়েকজনকে সেখান থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হলেও বেশিরভাগ শ্রমিক কার্বন মনোঅক্সাইড গ্যাসের কারণে প্রাণ হারান। গত বছরের সেপ্টেম্বরে একটি কয়লা খনিতে কার্বন মনোঅক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কমপক্ষে ১৬ হতভাগ্য শ্রমিক প্রাণ হারান।
More News:
26th February 2021
25th February 2021
24th February 2021
23rd February 2021
23rd February 2021
22nd February 2021
22nd February 2021
22nd February 2021
21st February 2021
মাঝ আকাশে ইঞ্জিনে ভয়াবহ আগুন, ২০০ যাত্রীর প্রান বাঁচালেন পাইলট
20th February 2021
Leave A Comment