নিউজিল্যান্ডে ফের হানা দিল করোনা, নতুন করে আক্রান্ত ৮
Share Link:

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: শেষ রক্ষা হল না। নিমিষেই উধাও হল স্বস্তি। ফিরল উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। নিউজিল্যান্ডে নতুন করে থাবা বসাল করোনাভাইরাস। একসঙ্গে আটজনের শরীরে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। আর তাতেই সিঁদূরে মেঘ দেখছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। নতুন করে করোনায় আক্রান্তদের সেলফ কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। তবে দেশটিতে নতুন করে আর কোনও গোষ্ঠী সংক্রমণ দেখা যায়নি বলে দাবি করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বুধবার নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, গত ১৯ নভেম্বর ফিনল্যান্ড থেকে সুইডেন ও কাতার হয়ে দেশে আসা এক ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একইদিন কানাডা থেকে হংকং হয়ে নিউজিল্যান্ডে পৌঁছনো আরও এক ব্যক্তির শরীরে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। দু’জনকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনদিন করে বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখার পরে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। তাতেই তাঁদের করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। বর্তমানে অকল্যান্ডের এক কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রেখে চিকিৎসা করা হচ্ছে।
পাশাপাশি ১৯ নভেম্বর মেক্সিকো থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়ে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে পা রাখা একই পরিবারের পাঁচজনের শরীরেই করোনা শনাক্ত হয়েছে। ক্রাইস্টচার্চের একটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রয়েছেন তাঁরা। এখনও পর্যন্ত দেশটিতে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৩৯ জন। প্রাণ হারিয়েছেন ২৫ জন। করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৯৫৫ জন। সক্রিয় করোনা রুগীর সংখ্যা মাত্র ৫৯ জন।
চিন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে যখন বিশ্বের অধিকাংশ দেশ রীতিমতো বিপর্যস্ত, তখন কার্যত মারণ ভাইরাসকে রুখে দিয়ে এক নজির স্থাপন করেছিল নিউজিল্যান্ড। সারা বিশ্বই তারিফ করেছিল ওশেনিয়া মহাদেশটির অন্যতম দেশটির ভূমিকার। করোনার সংক্রমণ শূন্যে নামিয়ে এনেছিল বেশ কয়েকবার। কিন্তু নতুন করে আটজন রুগী চিহ্নিত হওয়ার ফলে সেই সাফল্য ফের মুখ থুবড়ে পড়ল।
বুধবার নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, গত ১৯ নভেম্বর ফিনল্যান্ড থেকে সুইডেন ও কাতার হয়ে দেশে আসা এক ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একইদিন কানাডা থেকে হংকং হয়ে নিউজিল্যান্ডে পৌঁছনো আরও এক ব্যক্তির শরীরে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। দু’জনকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনদিন করে বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখার পরে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। তাতেই তাঁদের করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। বর্তমানে অকল্যান্ডের এক কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রেখে চিকিৎসা করা হচ্ছে।
পাশাপাশি ১৯ নভেম্বর মেক্সিকো থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়ে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে পা রাখা একই পরিবারের পাঁচজনের শরীরেই করোনা শনাক্ত হয়েছে। ক্রাইস্টচার্চের একটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রয়েছেন তাঁরা। এখনও পর্যন্ত দেশটিতে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৩৯ জন। প্রাণ হারিয়েছেন ২৫ জন। করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৯৫৫ জন। সক্রিয় করোনা রুগীর সংখ্যা মাত্র ৫৯ জন।
চিন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে যখন বিশ্বের অধিকাংশ দেশ রীতিমতো বিপর্যস্ত, তখন কার্যত মারণ ভাইরাসকে রুখে দিয়ে এক নজির স্থাপন করেছিল নিউজিল্যান্ড। সারা বিশ্বই তারিফ করেছিল ওশেনিয়া মহাদেশটির অন্যতম দেশটির ভূমিকার। করোনার সংক্রমণ শূন্যে নামিয়ে এনেছিল বেশ কয়েকবার। কিন্তু নতুন করে আটজন রুগী চিহ্নিত হওয়ার ফলে সেই সাফল্য ফের মুখ থুবড়ে পড়ল।
More News:
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
23rd January 2021
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন কিংবদন্তি সাংবাদিক ল্যারি কিং
23rd January 2021
23rd January 2021
ক্যাপিটালে আক্রান্ত ২০০ ন্যাশনাল গার্ড, ক্ষমাপ্রার্থী বাইডেন
23rd January 2021
23rd January 2021
22nd January 2021
Leave A Comment