উৎপাদনে ত্রুটি, অক্সফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে সংশয়
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, লন্ডন: মাত্র ৪৮ ঘন্টাতেই বদলে গেল ছবিটা। সোমবার যেখানে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আশার আলো দেখছিলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা, সেখানে বুধবার হতাশার গভীরে নিমজ্জিত হলেন তাঁরা। তার কারণ, অক্সফোর্ডের সম্ভাব্য করোনা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নিয়ে আগের বক্তব্য থেকে অনেকটাই সরে গিয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। ফলে আদৌ অক্সফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিন কতটা কার্যকরী, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। বহু দেশই কার্যত হতাশ হয়ে পড়েছে।
গত সোমবারই অক্সফোর্ডের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে যারা করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করছে, সেই অ্যাস্ট্রাজেনেকার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, তৃতীয় ধাপের ট্রায়ালে সংস্থার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ৭০ শতাংশ কার্যকর বলে প্রমাণ হয়েছে। তবে ডোজের মাত্রা পরিবর্তন করে দিলে তা ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর হতে পারে। অথচ বুধবার সেই অবস্থান থেকে সরে এসে সংস্থার আধিকারিকরা জানিয়েছেন, স্বেচ্ছাসেবকদের শরীরে দুই রকমের ডোজ প্রয়োগ করা হয়েছিল।, যাঁদের শরীরে প্রতিষেধকের কম ডোজ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের শরীরে ৯০ শতাংশ কাজ করেছে টিকা। আর যাঁদের শরীরে একাধিক ডোজ দেওয়া হয়েছে তাঁদের শরীরে ৬২ শতাংশ কাজ করেছে। ফলে কিছুটা হলেও উৎপাদনগত ত্রুটি রয়ে গিয়েছে।
আর অ্যাস্ট্রাজেনেকার আধিকারিকদের এমন বক্তব্য নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন যে, কেন একটি ডোজ যাদের দেওয়া হয়েছে, তাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভ্যাকসিন উচ্চমাত্রায় কার্যকর বলে দাবি করা হল? কেন কেউ একটি আর কেউ দুটি ডোজ পেলেন? সম্পূর্ণ ডোজ যাঁদের দেওয়া হয়েছে, তাঁদের শরীরেই বা কেন কম কাজ করেছে টিকা?
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, যেহেতু মডার্না এবং ফাইজারের পক্ষ থেকে সংস্থার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ৯৫ শতাংশ কার্যকর বলে দাবি করা হয়েছিল, তাই তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিতেই সংস্থার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ৯০ শতাংশ কার্যকর বলে দাবির রাস্তায় হেঁটেছেন আ্যাস্ট্রাজেনেকার আধিকারিকরা। তড়িঘড়ি করে ভ্যাকসিনের সাফল্য ঘোষণা করতে গিয়েই চরম ভুল করেছেন তাঁরা।
গত সোমবারই অক্সফোর্ডের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে যারা করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করছে, সেই অ্যাস্ট্রাজেনেকার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, তৃতীয় ধাপের ট্রায়ালে সংস্থার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ৭০ শতাংশ কার্যকর বলে প্রমাণ হয়েছে। তবে ডোজের মাত্রা পরিবর্তন করে দিলে তা ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর হতে পারে। অথচ বুধবার সেই অবস্থান থেকে সরে এসে সংস্থার আধিকারিকরা জানিয়েছেন, স্বেচ্ছাসেবকদের শরীরে দুই রকমের ডোজ প্রয়োগ করা হয়েছিল।, যাঁদের শরীরে প্রতিষেধকের কম ডোজ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের শরীরে ৯০ শতাংশ কাজ করেছে টিকা। আর যাঁদের শরীরে একাধিক ডোজ দেওয়া হয়েছে তাঁদের শরীরে ৬২ শতাংশ কাজ করেছে। ফলে কিছুটা হলেও উৎপাদনগত ত্রুটি রয়ে গিয়েছে।
আর অ্যাস্ট্রাজেনেকার আধিকারিকদের এমন বক্তব্য নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন যে, কেন একটি ডোজ যাদের দেওয়া হয়েছে, তাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভ্যাকসিন উচ্চমাত্রায় কার্যকর বলে দাবি করা হল? কেন কেউ একটি আর কেউ দুটি ডোজ পেলেন? সম্পূর্ণ ডোজ যাঁদের দেওয়া হয়েছে, তাঁদের শরীরেই বা কেন কম কাজ করেছে টিকা?
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, যেহেতু মডার্না এবং ফাইজারের পক্ষ থেকে সংস্থার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ৯৫ শতাংশ কার্যকর বলে দাবি করা হয়েছিল, তাই তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিতেই সংস্থার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ৯০ শতাংশ কার্যকর বলে দাবির রাস্তায় হেঁটেছেন আ্যাস্ট্রাজেনেকার আধিকারিকরা। তড়িঘড়ি করে ভ্যাকসিনের সাফল্য ঘোষণা করতে গিয়েই চরম ভুল করেছেন তাঁরা।
More News:
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
23rd January 2021
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন কিংবদন্তি সাংবাদিক ল্যারি কিং
23rd January 2021
23rd January 2021
ক্যাপিটালে আক্রান্ত ২০০ ন্যাশনাল গার্ড, ক্ষমাপ্রার্থী বাইডেন
23rd January 2021
23rd January 2021
22nd January 2021
Leave A Comment