৮ মাস বাদে ফের চিনে করোনার ছোবলে মৃত্যু
Share Link:

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের উৎস সন্ধানে বৃহস্পতিবারই উহানে মারণ ভাইরাসের আঁতুরঘর উহানে পৌঁছেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা। আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞদের পৌঁছনোর দিনেই দুঃসংবাদ। দীর্ঘ আট মাস বাদে ফের করোনার ছোবলে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল শি চিনফিংয়ের দেশে। আর তার ফলে শুধু অস্বস্তিতেই পড়েনি চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের শীর্ষ আধিকারিকরা। উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠায় তাঁদের রাতের ঘুমও উবেছে।
গত কয়েকদিন ধরেই মারণ ভাইরাসের আঁতুরঘর চিনে করোনাভাইরাস বেলাগাম সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার দেশে নতুন করে ১১৫ জনের শরীরে মারণ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। তার মধ্যে ১০৭ জন স্থানীয় ও বাকিরা বিদেশি নাগরিক। আর গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩৮ জন। যা গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বৃহস্পতিবার চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন শুধু জানিয়েছে, ‘করোনার ছোবলে যিনি মারা গিয়েছেন, তিনি হুবেই প্রদেশের বাসিন্দা।’ যদিও এ বিষয়ে আর কোনও বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়নি। বর্তমানে দেশটিতে সক্রিয় করোনা রুগীর সংখ্যা ৮৮৫ জন। তার মধ্যে ২৪ জনের অবস্থা সঙ্কটজনক। এখনও পর্যন্ত চিনে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮২ হাজার ৩২৪ জন। আর মারণ ভাইরাসের ছোবলে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৬৩৫ জন। নতুন করে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে দেশটির উত্তরাঞ্চলে ২ কোটিরও বেশি মানুষ লকডাউনের আওতায় রয়েছেন। তার মধ্যে একটি প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।
অন্যদিকে করোনা ভাইরাসের উৎস সন্ধানের জন্য এদিনই উহানে পৌঁছেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১৫ বিশেষজ্ঞ। আগামী ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরেই তদন্তের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারী দলের প্রধান পিটার এমবেক।
গত কয়েকদিন ধরেই মারণ ভাইরাসের আঁতুরঘর চিনে করোনাভাইরাস বেলাগাম সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার দেশে নতুন করে ১১৫ জনের শরীরে মারণ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। তার মধ্যে ১০৭ জন স্থানীয় ও বাকিরা বিদেশি নাগরিক। আর গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩৮ জন। যা গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বৃহস্পতিবার চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন শুধু জানিয়েছে, ‘করোনার ছোবলে যিনি মারা গিয়েছেন, তিনি হুবেই প্রদেশের বাসিন্দা।’ যদিও এ বিষয়ে আর কোনও বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়নি। বর্তমানে দেশটিতে সক্রিয় করোনা রুগীর সংখ্যা ৮৮৫ জন। তার মধ্যে ২৪ জনের অবস্থা সঙ্কটজনক। এখনও পর্যন্ত চিনে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮২ হাজার ৩২৪ জন। আর মারণ ভাইরাসের ছোবলে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৬৩৫ জন। নতুন করে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে দেশটির উত্তরাঞ্চলে ২ কোটিরও বেশি মানুষ লকডাউনের আওতায় রয়েছেন। তার মধ্যে একটি প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।
অন্যদিকে করোনা ভাইরাসের উৎস সন্ধানের জন্য এদিনই উহানে পৌঁছেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১৫ বিশেষজ্ঞ। আগামী ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরেই তদন্তের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারী দলের প্রধান পিটার এমবেক।
More News:
18th January 2021
18th January 2021
17th January 2021
17th January 2021
17th January 2021
ভারতের তৈরি ভ্যাকসিন বিশ্বে করোনা মুক্তির মূল চাবিকাঠি, আশ্বাস মোদির
16th January 2021
16th January 2021
16th January 2021
15th January 2021
Leave A Comment