উলটপুরাণ! চিনে সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে আর্থিক সাহায্য
Share Link:

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: একেই বোধহয় বলে উলটপুরাণ। চার দশক আগে ১৯৭৮ সালে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যায় রাশ টানতে ‘এক সন্তান’ নীতি ঘোষণা করেছিল চিন সরকার। আর এখন উল্টোরাস্তায় হেঁটে জানিয়েছে, কোনও দম্পতি একের বেশি সন্তান জন্ম দিলে মিলবে আর্থিক সাহায্য। জনসংখ্যা বাড়াতেই এমন উল্টো রাস্তায় হেঁটেছে শি চিনফিংয়ের সরকার।
আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা ‘রয়টার্স’ জানিয়েছে, ‘গত কয়েক বছর ধরেই চিনে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে দম্পতির মধ্যে এক অনীহা কাজ করছে। যার ফলে দেশে প্রবীণদের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। ২০১৯ সালের শেষের দিকে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, চিনে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সীদের সংখ্যা ২৫ কোটির বেশি। যা দেশের মোট জনসংখ্যার ১৮ শতাংশের বেশি। আর তাতেই সিঁদূরে মেঘ দেখছেন বেজিংয়ের নীতি-নির্ধারকরা। এই অবস্থা চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যাও ধীরে-ধীরে কমতে থাকবে। আর তাতে দেশের উৎপাদন এবং অর্থনীতি ধাক্কা খাবে। সেই কারণেই শিশু জন্মের উপরে জোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
বার্তা সংস্থা ‘রয়টার্সের’ প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে চিনা পপুলেশন অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি ইউয়ান জানিয়েছেন, শিগগিরই দেশে জনসংখ্যা-সম্পর্কিত একটি নতুন নীতি চালু করা হবে। যে দম্পতি আরও শিশুর জন্ম দিতে চান, তাদের উৎসাহিত করা হবে এবং আর্থিক সাহায্যও করা হবে।’ চিনের আকাদেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সের বিশেষজ্ঞ ঝেং বিংওয়েনের কথায়, ‘বয়স্ক জনসংখ্যার স্রোত সক্রিয়ভাবে মোকাবিলার জন্য দেশের পরিবার পরিকল্পনা নীতিগুলো সংস্কার করা এবং দম্পতিদের আরও সন্তান গ্রহণের অনুমতি দেওয়া ছাড়া বিকল্প কোনও রাস্তা খোলা নেই।’
উল্লেখ্য, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যায় রাশ টানতে ১৯৭৮ সালে ‘এক সন্তান’ নীতি ঘোষণা করেছিল চিন সরকার। ওই নীতি অমান্যকারীদের আর্থিক জরিমানার মুখে যেমন পড়তে হয়েছে, তেমনই অনেককে চাকরি থেকেও বরখাস্ত করা হয়েছিল। সেই সময়ে দেশজুড়ে গর্ভপাতের হিড়িক পড়ে গিয়েছিল। ২০১৫ সালে চিন সরকার অবশ্য ‘এক সন্তান’ নীতি শিথিল করে এবং দম্পতিদের তীয় সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেয়।
আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা ‘রয়টার্স’ জানিয়েছে, ‘গত কয়েক বছর ধরেই চিনে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে দম্পতির মধ্যে এক অনীহা কাজ করছে। যার ফলে দেশে প্রবীণদের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। ২০১৯ সালের শেষের দিকে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, চিনে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সীদের সংখ্যা ২৫ কোটির বেশি। যা দেশের মোট জনসংখ্যার ১৮ শতাংশের বেশি। আর তাতেই সিঁদূরে মেঘ দেখছেন বেজিংয়ের নীতি-নির্ধারকরা। এই অবস্থা চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যাও ধীরে-ধীরে কমতে থাকবে। আর তাতে দেশের উৎপাদন এবং অর্থনীতি ধাক্কা খাবে। সেই কারণেই শিশু জন্মের উপরে জোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
বার্তা সংস্থা ‘রয়টার্সের’ প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে চিনা পপুলেশন অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি ইউয়ান জানিয়েছেন, শিগগিরই দেশে জনসংখ্যা-সম্পর্কিত একটি নতুন নীতি চালু করা হবে। যে দম্পতি আরও শিশুর জন্ম দিতে চান, তাদের উৎসাহিত করা হবে এবং আর্থিক সাহায্যও করা হবে।’ চিনের আকাদেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সের বিশেষজ্ঞ ঝেং বিংওয়েনের কথায়, ‘বয়স্ক জনসংখ্যার স্রোত সক্রিয়ভাবে মোকাবিলার জন্য দেশের পরিবার পরিকল্পনা নীতিগুলো সংস্কার করা এবং দম্পতিদের আরও সন্তান গ্রহণের অনুমতি দেওয়া ছাড়া বিকল্প কোনও রাস্তা খোলা নেই।’
উল্লেখ্য, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যায় রাশ টানতে ১৯৭৮ সালে ‘এক সন্তান’ নীতি ঘোষণা করেছিল চিন সরকার। ওই নীতি অমান্যকারীদের আর্থিক জরিমানার মুখে যেমন পড়তে হয়েছে, তেমনই অনেককে চাকরি থেকেও বরখাস্ত করা হয়েছিল। সেই সময়ে দেশজুড়ে গর্ভপাতের হিড়িক পড়ে গিয়েছিল। ২০১৫ সালে চিন সরকার অবশ্য ‘এক সন্তান’ নীতি শিথিল করে এবং দম্পতিদের তীয় সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেয়।
More News:
23rd January 2021
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন কিংবদন্তি সাংবাদিক ল্যারি কিং
23rd January 2021
23rd January 2021
ক্যাপিটালে আক্রান্ত ২০০ ন্যাশনাল গার্ড, ক্ষমাপ্রার্থী বাইডেন
23rd January 2021
23rd January 2021
22nd January 2021
22nd January 2021
রাশিয়ার সঙ্গে পারমানবিক অস্ত্র চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি চান বাইডেন
21st January 2021
21st January 2021
21st January 2021
Leave A Comment