করোনার তাণ্ডবে বাতিল বর্ষবরণের অনুষ্ঠান, মঙ্গল শোভাযাত্রা
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের কারণে চলতি বছরের বর্ষবরণ ও মঙ্গল শোভাযাত্রার অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারি করল বাংলাদেশ সরকার। গত বছরের মতো এ বছরেও ‘পদ্মা-মেঘনা-যমুনার’ দেশে নীরবেই প্রবেশ করবে ১৪২৮ সাল। বাংলা নববর্ষকে বরণে রাজধানীর চিরাচরিত রমনা বটমূলে ছায়ানটের ‘এসো হে বৈশাখ’ অনুষ্ঠান যেমন হবে না, তেমনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা থেকে বের হবে না মঙ্গল শোভাযাত্রা। বুধবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এক নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, বাংলা নববর্ষ আয়োজনে কোনও অবস্থাতেই জনসমাগম করা যাবে না। অনলাইন বা ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে হবে।
প্রতি বছরই পয়লা বৈশাখকে স্বাগত জানাতে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের দিন ইলিশ-পান্তা খেতে ভিড় জমান সমাজের অভিজাত থেকে শুরু করে ছাপোষা মানুষ। ১৯৬৭ সাল থেকে বিখ্যাত সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ এর আয়োজনে প্রভাতী বৈশাখী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে আসছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ওই অনুষ্ঠান বন্ধ ছিল। দীর্ঘদিন বাদে করোনার কারণে টানা দু’বছর প্রাণের উৎসব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সংস্কৃতিপ্রেমীরা।
আগামী ১৪ এপ্রিল বুধবার বাংলাদেশজুড়ে নববর্ষ পালনের জন্য ইতিমধ্যেই তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছিল একাধিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন। কিন্তু বুধবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্যোক্তারা কার্যত হতাশ। গত কয়েক বছর ধরে বাংলা নববর্ষ বাংলাদেশে সার্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে গত বছরও নববর্ষ উদযাপন করা যায়নি।
বর্ষবরণ ও মঙ্গল শোভাযাত্রার অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারির পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনিরুল আলম বলেন, ‘দেশে করোনা পরিস্থিতি যেভাবে ভয়াবহ হয়ে উঠছে তাতে এ বছর প্রাণ খুলে উৎসবে মেতে উঠলে ভয়ানক বিপর্যয় নেমে আসবে। সেই বিপর্যয় আটকাতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
প্রতি বছরই পয়লা বৈশাখকে স্বাগত জানাতে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের দিন ইলিশ-পান্তা খেতে ভিড় জমান সমাজের অভিজাত থেকে শুরু করে ছাপোষা মানুষ। ১৯৬৭ সাল থেকে বিখ্যাত সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ এর আয়োজনে প্রভাতী বৈশাখী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে আসছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ওই অনুষ্ঠান বন্ধ ছিল। দীর্ঘদিন বাদে করোনার কারণে টানা দু’বছর প্রাণের উৎসব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সংস্কৃতিপ্রেমীরা।
আগামী ১৪ এপ্রিল বুধবার বাংলাদেশজুড়ে নববর্ষ পালনের জন্য ইতিমধ্যেই তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছিল একাধিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন। কিন্তু বুধবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্যোক্তারা কার্যত হতাশ। গত কয়েক বছর ধরে বাংলা নববর্ষ বাংলাদেশে সার্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে গত বছরও নববর্ষ উদযাপন করা যায়নি।
বর্ষবরণ ও মঙ্গল শোভাযাত্রার অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারির পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনিরুল আলম বলেন, ‘দেশে করোনা পরিস্থিতি যেভাবে ভয়াবহ হয়ে উঠছে তাতে এ বছর প্রাণ খুলে উৎসবে মেতে উঠলে ভয়ানক বিপর্যয় নেমে আসবে। সেই বিপর্যয় আটকাতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
More News:
20th April 2021
20th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
Leave A Comment