সেনার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে মায়ানমারে শুরু ধর্মঘট
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, নেপিদো: দেশে জারি জরুরি অবস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখালেই ২০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে হুমকি দিয়েছিল মায়ানমারের সেনা সরকার। কিন্তু সেই হুঁশিয়ারিকে কার্যত বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে সোমবার থেকে দেশজুড়ে সাধারণ ধর্মঘটে সামিল হল মায়ানমারবাসী। দেশজুড়ে শুরু হওয়া সাধারণ ধর্মঘটে শুধু অতি প্রয়োজনীয় পরিষেবাকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। ব্যাপক ধরপাকড় সত্বেও এদিন সেনাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রাজধানী নেপিদো সহ দেশের বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন হাজার-হাজার বিক্ষোভকারী।
গত ১ ফেব্রুয়ারি সংসদ অধিবেশন শুরুর আগেই সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের শাসন ক্ষমতা গ্রহণ করে সামরিক বাহিনী। এক বছরের জন্য দেশে জরুরি অবস্থা জারির পাশাপাশি আউং সু চি সহ নির্বাচিত সরকারের প্রেসিডেন্ট ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়। দেশে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই প্রতিবাদে গর্জে উঠেছেন মায়ানমারের আমজনতা। প্রতিদিনই চলছে বিক্ষোভ। সেই বিক্ষোভ কড়া হাতে দমনের পথেই হেঁটেছে সামরিক জান্তা সরকার।
সোমবার পর্যন্ত বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে তিন বিক্ষোভকারী প্রাণ হারিয়েছেন। তার মধ্যে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভকারীদের একটি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ গুলি চালালে মায়ো খাইন নামে ২০ বছরের এক তরুণী মারা যান। শনিবার আরও দুই বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু পুলিশের নির্বিচারে গুলি, ব্যাপক ধরপাকড়ও বিক্ষোভকারীদের দমাতে পারছে না।
কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘আলজাজিরা’ জানিয়েছে, ‘এদিন দেশজুড়ে শুরু হওয়া ধর্মঘটে বিভিন্ন বেসরকারি খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সিটি মার্টও সামিল হয়েছে। এদিন সকাল থেকে কার্ফু ভেঙে ইয়াঙ্গুনের রাস্তায় ছোট ছোট দলে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হতে শুরু করেছেন। ইয়াঙ্গুন ছাড়াও রাজধানী নেপিদো, মিতকিয়ানা, পানম, পিনমানাম, দাওয়েই এবং ভামোতে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন আমজনতা।’
গত ১ ফেব্রুয়ারি সংসদ অধিবেশন শুরুর আগেই সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের শাসন ক্ষমতা গ্রহণ করে সামরিক বাহিনী। এক বছরের জন্য দেশে জরুরি অবস্থা জারির পাশাপাশি আউং সু চি সহ নির্বাচিত সরকারের প্রেসিডেন্ট ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়। দেশে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই প্রতিবাদে গর্জে উঠেছেন মায়ানমারের আমজনতা। প্রতিদিনই চলছে বিক্ষোভ। সেই বিক্ষোভ কড়া হাতে দমনের পথেই হেঁটেছে সামরিক জান্তা সরকার।
সোমবার পর্যন্ত বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে তিন বিক্ষোভকারী প্রাণ হারিয়েছেন। তার মধ্যে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভকারীদের একটি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ গুলি চালালে মায়ো খাইন নামে ২০ বছরের এক তরুণী মারা যান। শনিবার আরও দুই বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু পুলিশের নির্বিচারে গুলি, ব্যাপক ধরপাকড়ও বিক্ষোভকারীদের দমাতে পারছে না।
কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘আলজাজিরা’ জানিয়েছে, ‘এদিন দেশজুড়ে শুরু হওয়া ধর্মঘটে বিভিন্ন বেসরকারি খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সিটি মার্টও সামিল হয়েছে। এদিন সকাল থেকে কার্ফু ভেঙে ইয়াঙ্গুনের রাস্তায় ছোট ছোট দলে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হতে শুরু করেছেন। ইয়াঙ্গুন ছাড়াও রাজধানী নেপিদো, মিতকিয়ানা, পানম, পিনমানাম, দাওয়েই এবং ভামোতে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন আমজনতা।’
More News:
26th February 2021
25th February 2021
24th February 2021
23rd February 2021
23rd February 2021
22nd February 2021
22nd February 2021
21st February 2021
মাঝ আকাশে ইঞ্জিনে ভয়াবহ আগুন, ২০০ যাত্রীর প্রান বাঁচালেন পাইলট
20th February 2021
20th February 2021
Leave A Comment