মায়ানমারের অত্যাচার বন্ধে সচেষ্ট রাষ্ট্রসংঘ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: গত ১লা ফেব্রুয়ারি থেকে সেনাবাহিনীর দখলে গোটা মায়ানমার। তার ফলে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল গোটা দেশ। চলছে তুমূল বিক্ষোভ। সেই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে সে দেশের সেনাশাসকের ওপর চাপ বাড়ালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্টনিও গুতেরেজ।
প্রশাসক তথা সে দেশের গণতন্ত্রের মুখ আং সান সু কি এবং আরও রাজনৈতিক বন্দিদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার আর্জি জানান গুতেরেজ। সোমবার কড়া ভাষায় বার্তা দেন বার্মিজ সেনাবাহিনী টাটমাদাওকে। রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব বলেছেন, “মায়ানমারের সেনাকে বলছি অবিলম্বে তাঁরা যেন দেশের নেতা-নাগরিকদের উপর থেকে দমননীতি প্রত্যাহার করেন। হিংসা বন্ধ করুন। মানবাধিকারকে সম্মান করুন। বন্দিদের মুক্তি দিন।” আরও জানান তিনি, “নির্বাচনে জনমতের সম্মান করুন। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত সরকারকে মর্যাদা দিতে হবে। আধুনিক বিশ্বে সেনা অভ্যুত্থানের কোনও জায়গা নেই।”
এছাড়াও ভোটে কারচুপির অভিযোগে আটক করা হয় প্রশাসক আং সান সু কি ও অন্যান্য গণতান্ত্রিক সরকারের প্রতিনিধিদেরও। সেনাবাহিনী তাঁদের এই পদক্ষেপকে ‘দেশের স্বার্থে’ বলেই দাবি করেন।
উল্লেখ্য, প্রথম সপ্তাহে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ নেয়নি সেনাবাহিনী। সুত্রের খবর, দেশের সেনাবাহিনীর প্রধান মিন আং হ্লাইং ও সামরিক আধিকারীকেরা প্রাথমিকভাবে মনে করেছিলেন, শুরু থেকেই মায়ানমারের জনতা সেনাশাসনেই অভ্যস্থ। প্রাথমিক উত্তেজনা কমে গেলেই প্রতিবাদ থেমে যাবে, পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। দিন দিন আরও বাড়ে সেই বিক্ষোভ।
সুত্রের খবর ১৯৮৮ ও ২০০৮ সালে সামরিক জুন্টার বিরুদ্ধে হওয়া আন্দোলনের চাইতেও বড় এবারের এই বিক্ষোভ। এই আন্দোলনে সামিল হয়েছেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে আমলা এবং পুলিশের একাংশ। সেই আন্দোলন থামাতে রাতের অন্ধকারেই অভিযান চালাচ্ছে বার্মিজ সেনাবাহিনী। একইভাবে গত ৯ই ফেব্রুয়ারী মায়ানমারের ইয়াঙ্গনে শাসকদল ও সু কি-র পার্টি এনএলডি-র কার্যালয়ে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। ঠিক তাঁর পরের দিনই রাতের গভীরে ছয়জন প্রবীণ এনএলডি নেতাকে গ্রেফতারও করে সেনাবাহিনী।
প্রশাসক তথা সে দেশের গণতন্ত্রের মুখ আং সান সু কি এবং আরও রাজনৈতিক বন্দিদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার আর্জি জানান গুতেরেজ। সোমবার কড়া ভাষায় বার্তা দেন বার্মিজ সেনাবাহিনী টাটমাদাওকে। রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব বলেছেন, “মায়ানমারের সেনাকে বলছি অবিলম্বে তাঁরা যেন দেশের নেতা-নাগরিকদের উপর থেকে দমননীতি প্রত্যাহার করেন। হিংসা বন্ধ করুন। মানবাধিকারকে সম্মান করুন। বন্দিদের মুক্তি দিন।” আরও জানান তিনি, “নির্বাচনে জনমতের সম্মান করুন। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত সরকারকে মর্যাদা দিতে হবে। আধুনিক বিশ্বে সেনা অভ্যুত্থানের কোনও জায়গা নেই।”
এছাড়াও ভোটে কারচুপির অভিযোগে আটক করা হয় প্রশাসক আং সান সু কি ও অন্যান্য গণতান্ত্রিক সরকারের প্রতিনিধিদেরও। সেনাবাহিনী তাঁদের এই পদক্ষেপকে ‘দেশের স্বার্থে’ বলেই দাবি করেন।
উল্লেখ্য, প্রথম সপ্তাহে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ নেয়নি সেনাবাহিনী। সুত্রের খবর, দেশের সেনাবাহিনীর প্রধান মিন আং হ্লাইং ও সামরিক আধিকারীকেরা প্রাথমিকভাবে মনে করেছিলেন, শুরু থেকেই মায়ানমারের জনতা সেনাশাসনেই অভ্যস্থ। প্রাথমিক উত্তেজনা কমে গেলেই প্রতিবাদ থেমে যাবে, পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। দিন দিন আরও বাড়ে সেই বিক্ষোভ।
সুত্রের খবর ১৯৮৮ ও ২০০৮ সালে সামরিক জুন্টার বিরুদ্ধে হওয়া আন্দোলনের চাইতেও বড় এবারের এই বিক্ষোভ। এই আন্দোলনে সামিল হয়েছেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে আমলা এবং পুলিশের একাংশ। সেই আন্দোলন থামাতে রাতের অন্ধকারেই অভিযান চালাচ্ছে বার্মিজ সেনাবাহিনী। একইভাবে গত ৯ই ফেব্রুয়ারী মায়ানমারের ইয়াঙ্গনে শাসকদল ও সু কি-র পার্টি এনএলডি-র কার্যালয়ে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। ঠিক তাঁর পরের দিনই রাতের গভীরে ছয়জন প্রবীণ এনএলডি নেতাকে গ্রেফতারও করে সেনাবাহিনী।
More News:
26th February 2021
25th February 2021
24th February 2021
23rd February 2021
22nd February 2021
22nd February 2021
22nd February 2021
21st February 2021
মাঝ আকাশে ইঞ্জিনে ভয়াবহ আগুন, ২০০ যাত্রীর প্রান বাঁচালেন পাইলট
20th February 2021
20th February 2021
Leave A Comment