ফাঁকা মাঠ আর রাকেশ! বাতিলের পথে শাহী সফর
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: কথা দিয়েছিলেন তাঁরা বাংলায় ভোট যত এগোবে ততই তাঁরা ঘন ঘন বাংলায় আসবেন। সেই সঙ্গে আরও বেশি বেশি করে দলের নেতা থেকে কর্মীদের সঙ্গে সময় কাটাবেন। বেশি দিন বাংলায় থাকবেন। বেশি বেশি করে দলের কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। সত্যি তাঁরা কথা রেখেছেন। ফি মাসে ত্রিমূর্তি হানা দিয়েছেন দিদির বাংলায়। এসেছেন, খেয়েছেন-দেয়েছেন, মন্দিরে মন্দিরে পুজো দিয়েছেন, বাউল গান শুনেছেন, রোড শো করেছেন, সভা করেছেন আর তেড়েমেরে পিসি-ভাইপোকে গালিগালাজ করেছেন। আর দিয়েছেন হুঙ্কার, 'আব কে বার ২০০ পার'। তবে এখানেই থেমে যাননি তাঁরা। নিত্যদিন তাঁরা বঙ্গবাসীকে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁরা বাংলা আর বাঙালির কতবড় শত্রু। সেই সঙ্গে ভুল ভাল যা পেরেছেন বকে গিয়েছেন। হরিশচন্দ্র ঠাকুর, জগন্নাথদেব, শান্তিনিকেতন রবীন্দ্রনাথের জন্মস্থান, বিবেকানন্দ ঠাকুর ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে এবার বোধহয় পেট্রোল ফুরিয়েছে তাঁদের। আচ্ছেদিনের ভারতে ১০০টাকা ছুঁই ছুঁই কিনা। অগ্যতা চাপ পড়েছে ব্রেকে। থমকেছে চলতি সপ্তাহের শাহী সফর। কার্যত তা বাতিলের পথেই।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে সবাই যখন ধরে নিচ্ছে, নানান সমীক্ষায় বার বার দেখাচ্ছে বলছে, শুভেন্দুবাবা থেকে রাজীবজ্যেঠু কতবার করে বলছে, দিল্লুদা বুকে আশা নিয়ে বসে আছে, মোদিবাবার হাতে বাংলাকে তুলে দিতে হবে, আর তখনই কিনা পিঠটান শাহবাবার। এ কেমন কথা হল। যখন ভোটের দিনক্ষন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, বিরোধীরা ব্রিগেড ভরিয়ে দিচ্ছে, শাসক প্রার্থী ঘোষণা করে দিচ্ছে তখন কিনা শাহবাবা বাংলায় আসাই বন্ধ করে দিচ্ছেন! এটা কী গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া নয়? দিল্লুকাকু এখন কী করবে? কত আশা নিয়ে বসে ছিল পুলিশের মুখে পেচ্ছাব করে মুখ্যমন্ত্রী হবে, নবান্নে বসে ছড়ি ঘোরাবে, মোদিবাবার সেবা করবে! আর সব কিনা ভোঁ ভোঁ। বলে কিনা শাহ আসবেন না বাংলায়। দেখ কান্ড। শেষে সত্যিটা ফাঁসই করে দিলেন পদ্মনেতারাই। সভা ভরছে না কোথাও। মাঠঘাট সব ফাঁকা থাকছে। রাজনাথ কাকা সেও এসেছিল বালুরঘাটে মিটিং করতে। ফাঁকা মাঠের সেই ছবি বেড়িয়ে গিয়েছে কাগজে কাগজে। তাতেই লজ্জায় মাথাকাটা যাওয়ার যোগাড়। শেষে যদি শাহের সভাও হয়ে যায় বিলকুল ফাঁকা, তখন দিল্লুদার গদ্দান চলে যাবে না!
সবুর কর! আরও আছে। রাকেশ গেছে জেলে। পামেলার হাত ধরে। না জানি আরও কেচ্ছা বার হবে দলের অন্দর হতে। আর রাকেশ না থাকলে দিদির পাড়ায় মিটিং মিছিলের লোক যোগাবে কে? ঝামেলা বাঁধাবে কে? মূর্তি ভাঙবে কে? অশান্তি পাকাবে কে? তাই বাতিল শাহী সফর। আসলে মোদিজ্যেঠু, নাড্ডাকাকা আর শাহবাবা বুঝে গিয়েছেন কিনা হাওয়া বড় বেগতিক। শেষে তাঁদের সভা, মিছিল, কর্মসূচিও যদি ফ্লপ হয় তাহলে ভরা বাজারে মুখে পড়ে যাবে চুনকালি। তার থেকে ভালো দরকারি কাজ আছে দেখিয়ে সফরনামাই করে দাও বাতিল। বেচারা দিল্লুকাকা। কত স্বপ্নই না ছিল! নবান্নে যাবে, মুখ্যমন্ত্রী হবে! এখন সব টা টা।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে সবাই যখন ধরে নিচ্ছে, নানান সমীক্ষায় বার বার দেখাচ্ছে বলছে, শুভেন্দুবাবা থেকে রাজীবজ্যেঠু কতবার করে বলছে, দিল্লুদা বুকে আশা নিয়ে বসে আছে, মোদিবাবার হাতে বাংলাকে তুলে দিতে হবে, আর তখনই কিনা পিঠটান শাহবাবার। এ কেমন কথা হল। যখন ভোটের দিনক্ষন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, বিরোধীরা ব্রিগেড ভরিয়ে দিচ্ছে, শাসক প্রার্থী ঘোষণা করে দিচ্ছে তখন কিনা শাহবাবা বাংলায় আসাই বন্ধ করে দিচ্ছেন! এটা কী গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া নয়? দিল্লুকাকু এখন কী করবে? কত আশা নিয়ে বসে ছিল পুলিশের মুখে পেচ্ছাব করে মুখ্যমন্ত্রী হবে, নবান্নে বসে ছড়ি ঘোরাবে, মোদিবাবার সেবা করবে! আর সব কিনা ভোঁ ভোঁ। বলে কিনা শাহ আসবেন না বাংলায়। দেখ কান্ড। শেষে সত্যিটা ফাঁসই করে দিলেন পদ্মনেতারাই। সভা ভরছে না কোথাও। মাঠঘাট সব ফাঁকা থাকছে। রাজনাথ কাকা সেও এসেছিল বালুরঘাটে মিটিং করতে। ফাঁকা মাঠের সেই ছবি বেড়িয়ে গিয়েছে কাগজে কাগজে। তাতেই লজ্জায় মাথাকাটা যাওয়ার যোগাড়। শেষে যদি শাহের সভাও হয়ে যায় বিলকুল ফাঁকা, তখন দিল্লুদার গদ্দান চলে যাবে না!
সবুর কর! আরও আছে। রাকেশ গেছে জেলে। পামেলার হাত ধরে। না জানি আরও কেচ্ছা বার হবে দলের অন্দর হতে। আর রাকেশ না থাকলে দিদির পাড়ায় মিটিং মিছিলের লোক যোগাবে কে? ঝামেলা বাঁধাবে কে? মূর্তি ভাঙবে কে? অশান্তি পাকাবে কে? তাই বাতিল শাহী সফর। আসলে মোদিজ্যেঠু, নাড্ডাকাকা আর শাহবাবা বুঝে গিয়েছেন কিনা হাওয়া বড় বেগতিক। শেষে তাঁদের সভা, মিছিল, কর্মসূচিও যদি ফ্লপ হয় তাহলে ভরা বাজারে মুখে পড়ে যাবে চুনকালি। তার থেকে ভালো দরকারি কাজ আছে দেখিয়ে সফরনামাই করে দাও বাতিল। বেচারা দিল্লুকাকা। কত স্বপ্নই না ছিল! নবান্নে যাবে, মুখ্যমন্ত্রী হবে! এখন সব টা টা।
More News:
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
Leave A Comment