এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কেন্দ্রের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই রাজ্যের লজিস্টিকস নীতি

নিজস্ব প্রতিনিধি: কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে সৌজন্যের আবহে এবার বাংলার(Bengal) শিল্পগত ক্ষেত্রেও বড়সড় পরিবর্তন ঘটতে চলেছে। কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন মোদি সরকার(Modi Government) যেহেতু দেশের জন্য একটি পৃথক লজিস্টিকস নীতি(Logistics Policy) এনেছে এবার সেই নীতির সঙ্গেই সামঞ্জস্য রেখে রাজ্য সরকারও বাংলার জন্য পৃথক লজিস্টিকস নীতি সামনে নিয়ে আসছে। যা কার্যত এটা বলে দিচ্ছে, কেন্দ্রের সঙ্গে প্রতি পদে পদে রাজ্যের যে বিরোধ শুরু হয়েছিল তাতে এখন দাঁড়ি পড়ে গিয়েছে। পরিবর্তে কেন্দ্রের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রেখেই এবার বাংলা যে এগিয়ে যাবে সেটাই স্পষ্ট হচ্ছে ক্রমশ। কলকাতার(Kolkata) বুকে একটি বণিকসভার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা(Sashi Panja) কেন্দ্রের লজিস্টিকস নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ রাজ্যের নতুন লজিস্টিকস নীতি তৈরি করার বিষয়টি জানিয়েছেন। যাতে পরিষ্কার হয়েছে রাজ্য সরকার আর কেন্দ্রের সঙ্গে বিরোধের পথে এগোতে চাইছে না।

আরও পড়ুন ময়নায় তৃণমূলের জয়ে প্রশ্নের মুখে বিজেপির সংগঠন

শুধু নতুন লজিস্টিকস নীতিই নয়, রাজ্যের শিল্পের ক্ষেত্রে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ করতে চলেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার। এই বিষয়ে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী জানিয়েছেন, এরাজ্যে শিল্প স্থাপনের ক্ষেত্রে যাতে সব প্রশাসনিক ছাড়পত্র একই ছাদের নীচে পাওয়া যায়, তার জন্য সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম চালু করার কথা ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। অনলাইনে সেই ছাড়পত্রের সুযোগ করে দিতে ‘শিল্পসাথী’ নামে পোর্টাল চালু করা হয়েছিল। তা যাতে আরও সুষ্ঠুভাবে পরিষেবা দিতে পারে এবং শিল্পের সঙ্গে যুক্ত সব দফতরকে একযোগে ওই পোর্টালে আনা যায়, তার কাজ চলছে। সেই প্রযুক্তিগত কাজ শীঘ্রই শেষ হয়ে যাবে। তাই চলতি মাসেই শিল্পসাথী পোর্টাল চালু হয়ে যাওয়ার পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। সেই পোর্টালে বাংলার বুকে শিল্প গঠনের জন্য শিল্পপতিরা সহজেই জমির সন্ধান পেয়ে যাবেন। রাজ্যে শিল্প গড়ার জন্য জমির কোনও অভাব নেই। শিল্পপতিরা তা যেমন সরাসরি কিনে নিতে পারেন, তেমনই রাজ্যে দু’শোর বেশি শিল্পতালুক ও ১০ হাজার একরের বেশি জমি আছে। সেখানেও জমি নিয়ে শিল্প গড়তে পারেন উদ্যোগপতিরা।

আরও পড়ুন টেটের ময়দানে ভুয়ো অ্যাডমিট কার্ড, প্রশ্নের মুখে স্বচ্ছতা

শশী পাঁজা আরও জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার আলাদা করে লজিস্টিকস নীতি আনছে। যেহেতু কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই একটি নীতি এনেছে, সেই তাগিদ থেকেই রাজ্য নীতি প্রণয়ন করছে। এই নীতির খসড়া তৈরি হয়ে গিয়েছে। তা দপ্তরে আলোচনার স্তরে আছে। এরপর তা মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য যাবে। পণ্য পরিবহণ ও তার মজুত সংক্রান্ত সব দিক খতিয়ে দেখে ওই পলিসি আনা হবে। রাজ্য সরকার শিল্পের মধ্যে কোনও বৈষম্য করে না। বড় অঙ্কের বিনিয়োগ হোক বা মাঝারি কিংবা ছোট— সবাইকেই সমান গুরুত্ব দেয় এই সরকার। যে কোনও সমস্যায় প্রশাসক হিসেবে তাঁদের সব সময় কাছে পাবে শিল্পমহল। রাজ্য সরকার নিজে যেমন দিনে ২৪ ঘণ্টা পরিষেবা দেয়, শিল্পদফতরও একই কাজ করে। রাজ্যের শিল্পপতিরা বাইরের রাজ্যে গিয়ে এখানকার ভালো দিকগুলি প্রচার করুন। রাজ্যে সত্যি সত্যিই যে পরিবর্তন হয়েছে, তা বলুন।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ ২ মে, উচ্চমাধ্যমিকের ৮ তারিখ

রেকর্ড গরম কলকাতায়, ৫০ বছরের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

আলিপুর চিড়িয়াখানায় নতুন সদস্য, বিশাখাপত্তনম থেকে এল সাদা বাঘ

জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার দিন চলবে অতিরিক্ত মেট্রো, জেনে নিন সময়সূচি

২৬ হাজার চাকরিহারা পাবেন এপ্রিল মাসের বেতন, জানাল শিক্ষা দফতর

২ মাসের মধ্যে ৮৬৭ শূন্যপদে দিতে হবে চাকরি, প্রাথমিকে নিয়োগে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর