মাঝেরহাট সেতুর দেরী রেলের জন্য, তথ্য দিয়ে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: মাঝেরহাট সেতু নিয়ে হঠাৎই উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। বৃহস্পতিবার এই নিয়ে এক বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। সেই বিক্ষোভে ছিলেন বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, সায়ন্তন বসুর মতো নেতারা। বিজেপির দাবি, সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য খুলে দিতে হবে এই সেতু। কিন্তু রাজ্য সরকার তা না করে, নির্বাচনের আগে ফসল ঘরে তোলার জন্য সেতু তৈরি করেও আটকে রেখেছে।
এই নিয়ে দুপুরে তারাতলা এলাকায় পুলিশের সঙ্গে প্রবল ধস্তাধস্তি হয়। এমনকি পুলিশ লাঠিচার্জও করে বলেই অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্বের। তারই প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিকেলে নবান্নে বলেন, ‘এটা একটা মজার পার্টি, মজার কাজ চলছে। পুলিশ অ্যারেস্ট করছে না, বলছে অ্যারেস্ট করুন, ছবি তুলব। সেটা নিয়ে ফেক নিউজ ছড়াবে।’
মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্টই জানান, এই সেতু দেরির কারণ কেন্দ্রীয় সংস্থা রেল। কারণ, ৯ মাস ধরে রেল ছাড়পত্র দেয়নি। আমরা নয় মাস ধরে কেন্দ্রের পায়ে ধরেছি, নয় মাস আগেই এটা হয়ে যেতে পারত। কিন্তু রেল ইচ্ছে করেই দেরি করেছে। রেলের সবরকম অনুমতি পেতে আরও কিছু দিন সময় লাগবে। তারপর তা খুলে যাবে।
তিনি রাগত স্বরে বলেন, ‘বেহালা, তারাতালার মানুষের ২-৩ বছর ধরে কত কষ্ট হয়েছে। ৩ মাস লকডাউন। রেল এখনও টেকনিক্যাল পারমিশন দেয়নি। তাই চালু হয়নি। এটা নিয়ে বিজেপি নোংরা রাজনীতি করছে। এই রাজনীতি করার জন্যই মানুষকে হ্যারাস করেছে বিজেপি। বেহালার মানুষের সব জানে। রেলের কাজ করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় রাস্তা খারাপ হয়েছে। আমরা প্রতিদিন এই বিষয়ে রেলকে বলছি। তাও কানে নিচ্ছে না। বিজেপি এটা বিক্ষোভ করছে না, নাটক করছে। হয়েছে মজার রাজনৈতিক দল একটা।’
পাশাপাশি, তথ্য প্রকাশ করে রাজ্য সরকার স্পষ্ট করেছে কী করে রেল এই সেতুর কাজকে দেরী করিয়েছে। রেলকে এর জন্য প্রয়োজনীয় টাকা দেওয়া হলেও ছাড়পত্র বা কাজ করতে গড়িমসি করেছে এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। এর ফলেই প্রমাণিত হয়, এই সেতু নির্মাণে দেরী রাজ্য সরকার নয়, রেলের কারণেই ঘটেছে। অন্যদিকে, এদিনের ধর্মঘট নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কৃষক-শ্রমিকদের সমর্থন করি। তাঁদের দাবি সমর্থন করি কিন্তু বনধ সমর্থন করি না। কেন্দ্রীয় সরকার সব বিক্রি করে দিচ্ছে। এর বিরুদ্ধে আমরাও রয়েছি। যে এই বিষয়ে সমর্থন চাইবে দেব। কিন্তু সাধারণ মানুষের সমস্যা করে ধর্মঘট করতে দেব না।’
এই নিয়ে দুপুরে তারাতলা এলাকায় পুলিশের সঙ্গে প্রবল ধস্তাধস্তি হয়। এমনকি পুলিশ লাঠিচার্জও করে বলেই অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্বের। তারই প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিকেলে নবান্নে বলেন, ‘এটা একটা মজার পার্টি, মজার কাজ চলছে। পুলিশ অ্যারেস্ট করছে না, বলছে অ্যারেস্ট করুন, ছবি তুলব। সেটা নিয়ে ফেক নিউজ ছড়াবে।’
মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্টই জানান, এই সেতু দেরির কারণ কেন্দ্রীয় সংস্থা রেল। কারণ, ৯ মাস ধরে রেল ছাড়পত্র দেয়নি। আমরা নয় মাস ধরে কেন্দ্রের পায়ে ধরেছি, নয় মাস আগেই এটা হয়ে যেতে পারত। কিন্তু রেল ইচ্ছে করেই দেরি করেছে। রেলের সবরকম অনুমতি পেতে আরও কিছু দিন সময় লাগবে। তারপর তা খুলে যাবে।
তিনি রাগত স্বরে বলেন, ‘বেহালা, তারাতালার মানুষের ২-৩ বছর ধরে কত কষ্ট হয়েছে। ৩ মাস লকডাউন। রেল এখনও টেকনিক্যাল পারমিশন দেয়নি। তাই চালু হয়নি। এটা নিয়ে বিজেপি নোংরা রাজনীতি করছে। এই রাজনীতি করার জন্যই মানুষকে হ্যারাস করেছে বিজেপি। বেহালার মানুষের সব জানে। রেলের কাজ করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় রাস্তা খারাপ হয়েছে। আমরা প্রতিদিন এই বিষয়ে রেলকে বলছি। তাও কানে নিচ্ছে না। বিজেপি এটা বিক্ষোভ করছে না, নাটক করছে। হয়েছে মজার রাজনৈতিক দল একটা।’
পাশাপাশি, তথ্য প্রকাশ করে রাজ্য সরকার স্পষ্ট করেছে কী করে রেল এই সেতুর কাজকে দেরী করিয়েছে। রেলকে এর জন্য প্রয়োজনীয় টাকা দেওয়া হলেও ছাড়পত্র বা কাজ করতে গড়িমসি করেছে এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। এর ফলেই প্রমাণিত হয়, এই সেতু নির্মাণে দেরী রাজ্য সরকার নয়, রেলের কারণেই ঘটেছে। অন্যদিকে, এদিনের ধর্মঘট নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কৃষক-শ্রমিকদের সমর্থন করি। তাঁদের দাবি সমর্থন করি কিন্তু বনধ সমর্থন করি না। কেন্দ্রীয় সরকার সব বিক্রি করে দিচ্ছে। এর বিরুদ্ধে আমরাও রয়েছি। যে এই বিষয়ে সমর্থন চাইবে দেব। কিন্তু সাধারণ মানুষের সমস্যা করে ধর্মঘট করতে দেব না।’
More News:
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
বাংলার সাত পদ্মভূষণ এল একুশের প্রজাতন্ত্রে! ট্যুইট শুভেচ্ছা রাজ্যপালের
26th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
Leave A Comment