কলকাতায় চলে এল কো-ভ্যাকসিন, প্রথম নেবেন ফিরহাদ! বাড়ছে পরীক্ষা সেন্টারও
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: গতকাল দেশের ৮টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জানাতে পারেননি ভ্যাকসিন ঠিক কবে পাওয়া যাবে, কীভাবে পাওয়া যাবে, কত দামে পাওয়া যাবে। কিন্তু তার ঠিক ২৪ ঘন্টার মধ্যেই কলকাতায় চলে এল কোভিডের ভ্যাকসিন। আর এখানেও কার্যত মোদি সরকারকে আবারও বলে বলে গোল দিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে থাকা মা-মাটি-মানুষের সরকার। এদিন সকালেই হায়দরাবাদ থেকে কলকাতায় চলে এল করোনার ভ্যাকসিন ‘কো-ভ্যাকসিন’। এদিন বেলেঘাটায় থাকা কেন্দ্রীয় সংস্থা নাইসেডে পৌঁছালো এই টিকা। এদিন দুপুরেই কলকাতা পুরনিগমের প্রধান প্রশাসক তথা রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে ভ্যাকসিনের বন্টন ও তার প্রয়োগ নিয়ে বৈঠক হওয়ার কথা নাইসেড অধিকর্তা ও আধিকারিকদের। একই সঙ্গে নাইসেড সূত্রে জানা গিয়েছে কলকাতায় প্রথম ভ্যাকসিন নেওয়ার কথা ফিরহাদ হালিমেরই।
জানা গিয়েছে, এদিন হায়দরাবাদ থেকে ভারত বায়োটেক সংস্থা ১০০০ ডোজ ভ্যাকসিন পাঠিয়েছে কলকাতার নাইসেডে। মূলত থার্ড ফেজ ট্রায়ালের জন্যই এগুলি পাঠানো হয়েছে। আগামী ডিসেম্বর মাসেই শুরু হয়ে যাবে এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার পরীক্ষা। সারাদেশের ২৬টি পরীক্ষা কেন্দ্র ২৫৮০০ জনের শরীরে এই পরীক্ষা চালানো হবে। এই রাজ্যে সেই পরীক্ষা চালানো হবে ১ হাজার জনের মধ্যে। এই স্বেচ্ছাসেবীরা অঙ্গীকার পত্রে দেওয়া ঠিকানায় এক বছর থাকতে বাধ্য। মূলত এদের শরীরে ভ্যাকসিনের কোনও খারাপ ফল দেখা যাচ্ছে কিনা সেই বিষয়ে লক্ষ্য রাখার জন্যই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সঙ্গে শীতে কলকাতায় করোনার সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কার কথা মাথায় রেখে মহানগরে কোভিড পরীক্ষার কেন্দ্র বাড়ানো হচ্ছে। ৫০টি কোভিড টেস্ট সেন্টার বাড়ানো হচ্ছে কলকাতার বুকে। সেই সঙ্গে শীতকালের দুই মাস ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে আচমকা ঠান্ডা লেগে সর্দি-জ্বর হলে শরীরে ‘ইমিউনিটি’ কমে যাওয়ায় শহরবাসীর কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে বলে কলকাতা পুরনিগমকে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।
বিশেষ করে ভাইরোলজিস্টরা জানিয়েছেন, যাঁদের কো-মর্বিডিটি আছে, বিশেষ করে ফুসফুসের নানা অসুখ রয়েছে তাঁদের এবারের শীত খুবই ভয়ংকর বিপদ ডেকে আনতে পারে। বস্তুত, এই কারণে কোভিড আক্রান্ত শনাক্তকরণে মহানগরে করোনা পরীক্ষা সেন্টার আরও ৫০টি বৃদ্ধি করছে কলকাতা পুরনিগম। শহরের ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে পুরনিগমের ৭২টি সেন্টারে অ্যান্টিজেন টেস্ট মারফত করোনা পরীক্ষা হচ্ছে এখন। সেটাই বাড়িয়ে এবার ১২০’র আশেপাশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই বিষয়ে পুরনিগমের প্রাক্তন ডেপুটি মেয়র ও স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশাসক অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, ‘শীতের কারনেই করোনার অ্যান্টিজেন পরীক্ষা সেন্টার বাড়িয়ে ১২২টি করার টার্গেট নেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে আরও ৮টি ভ্রাম্যমান অ্যাম্বুল্যান্সের সাহায্য মোবাইল-ল্যাবরেটরি মারফত লালারস সংগ্রহের কাজও চলবে।” উল্লেখ্য কলকাতায় ইতিমধ্যে কোভিড আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে আড়াই হাজারেরও বেশি। প্রতিদিনই নতুন করে সংক্রমিতের সংখ্যা ৮০০ জনের বেশি থাকছে। তবে সব থেক বড় ভয় শহরের একটা বড় সংখ্যক মানুষ উপসর্গহীন সংক্রমিত হয়ে সমাজের যেখানে সেখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাই অতীনবাবু এটাও জানিয়েছেন, ‘শুধু মাস্ক পরলেই চলবে না, এবার সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে যেন কিছুতেই ঠান্ডা না লাগে। চিকিৎসকরা তো বলছেন, ঠান্ডায় সর্দি-জ্বর হলেই শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা কমে যাওয়ায় কোভিড আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রবল বাড়ছে।’
জানা গিয়েছে, এদিন হায়দরাবাদ থেকে ভারত বায়োটেক সংস্থা ১০০০ ডোজ ভ্যাকসিন পাঠিয়েছে কলকাতার নাইসেডে। মূলত থার্ড ফেজ ট্রায়ালের জন্যই এগুলি পাঠানো হয়েছে। আগামী ডিসেম্বর মাসেই শুরু হয়ে যাবে এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার পরীক্ষা। সারাদেশের ২৬টি পরীক্ষা কেন্দ্র ২৫৮০০ জনের শরীরে এই পরীক্ষা চালানো হবে। এই রাজ্যে সেই পরীক্ষা চালানো হবে ১ হাজার জনের মধ্যে। এই স্বেচ্ছাসেবীরা অঙ্গীকার পত্রে দেওয়া ঠিকানায় এক বছর থাকতে বাধ্য। মূলত এদের শরীরে ভ্যাকসিনের কোনও খারাপ ফল দেখা যাচ্ছে কিনা সেই বিষয়ে লক্ষ্য রাখার জন্যই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সঙ্গে শীতে কলকাতায় করোনার সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কার কথা মাথায় রেখে মহানগরে কোভিড পরীক্ষার কেন্দ্র বাড়ানো হচ্ছে। ৫০টি কোভিড টেস্ট সেন্টার বাড়ানো হচ্ছে কলকাতার বুকে। সেই সঙ্গে শীতকালের দুই মাস ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে আচমকা ঠান্ডা লেগে সর্দি-জ্বর হলে শরীরে ‘ইমিউনিটি’ কমে যাওয়ায় শহরবাসীর কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে বলে কলকাতা পুরনিগমকে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।
বিশেষ করে ভাইরোলজিস্টরা জানিয়েছেন, যাঁদের কো-মর্বিডিটি আছে, বিশেষ করে ফুসফুসের নানা অসুখ রয়েছে তাঁদের এবারের শীত খুবই ভয়ংকর বিপদ ডেকে আনতে পারে। বস্তুত, এই কারণে কোভিড আক্রান্ত শনাক্তকরণে মহানগরে করোনা পরীক্ষা সেন্টার আরও ৫০টি বৃদ্ধি করছে কলকাতা পুরনিগম। শহরের ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে পুরনিগমের ৭২টি সেন্টারে অ্যান্টিজেন টেস্ট মারফত করোনা পরীক্ষা হচ্ছে এখন। সেটাই বাড়িয়ে এবার ১২০’র আশেপাশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই বিষয়ে পুরনিগমের প্রাক্তন ডেপুটি মেয়র ও স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশাসক অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, ‘শীতের কারনেই করোনার অ্যান্টিজেন পরীক্ষা সেন্টার বাড়িয়ে ১২২টি করার টার্গেট নেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে আরও ৮টি ভ্রাম্যমান অ্যাম্বুল্যান্সের সাহায্য মোবাইল-ল্যাবরেটরি মারফত লালারস সংগ্রহের কাজও চলবে।” উল্লেখ্য কলকাতায় ইতিমধ্যে কোভিড আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে আড়াই হাজারেরও বেশি। প্রতিদিনই নতুন করে সংক্রমিতের সংখ্যা ৮০০ জনের বেশি থাকছে। তবে সব থেক বড় ভয় শহরের একটা বড় সংখ্যক মানুষ উপসর্গহীন সংক্রমিত হয়ে সমাজের যেখানে সেখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাই অতীনবাবু এটাও জানিয়েছেন, ‘শুধু মাস্ক পরলেই চলবে না, এবার সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে যেন কিছুতেই ঠান্ডা না লাগে। চিকিৎসকরা তো বলছেন, ঠান্ডায় সর্দি-জ্বর হলেই শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা কমে যাওয়ায় কোভিড আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রবল বাড়ছে।’
More News:
25th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
23rd January 2021
24th January 2021
Leave A Comment