কলকাতায় চলে এল কোভিশিল্ড! ৭ লক্ষ টিকা এল বাংলায়
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: অবসান ঘটলো দীর্ঘ প্রতীক্ষার। কলতায় চলে এল কোভিডের টিকা কোভিশিল্ড। পুণা থেকে কোভিশিল্ডের ৭ লক্ষ টিকা নিয়ে দুপুর পৌনে ২টো নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরের মাটি ছুঁয়েছে স্পাইসজেটের বিশেষ বিমান। এদিন বিমানবন্দরে আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা ছিল ইনসুলেটেড ভ্যান। জানা গিয়েছে, সেই ইনসুলেটেড ভ্যানে করে টিকা নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বাগবাজারের সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরে। সেখানেই নিরাপত্তার ঘেরাটোপে আপাতত থাকবে ওই টিকা। এরপর এই মেডিক্যাল স্টোর থেকেই বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হবে সেগুলো। মনে করা হচ্ছে আর রাত থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ওই টিকা পাঠানোর কাজ শুরু হয়ে যাবে। আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হতে চলেছে। টিকা নিয়ে দেশ জুড়ে যেমন আশার পারদ চড়ছে। তেমনই এ রাজ্যেও টিকা নিয়ে উৎসাহের অন্ত নেই। এদিন টিকা এসে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে ট্যুইট করে রাজ্যবাসীকে এই বার্তা দিয়েছে রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতর।
পুণের সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া বা এসআইআই থেকে টিকা কেনার জন্য সেরামের সঙ্গে সরকারিভাবে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কেন্দ্র। তারপর থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে টিকা পৌঁছে দেওয়ার জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি তুঙ্গে উঠেছিল। বন্দোবস্ত করা হয়েছিল কড়া নিরাপত্তার। সোমবার বিকাল থেকেই ট্রাক আসতে শুরু করে সেরামের কার্যালয়ে। আর এদিন ভোরে দিনের আলো ফোটার আগেই পুণের মঞ্জরিতে সেরামের কার্যালয়ে পুজোর আয়োজন করা হয়। নারকেল ফাটান পুলিশের ডেপুটি কমিশনার নম্রতা পাটিল। তারপর সেরামের কর্মীদের তুমুল হাততালির মধ্যে ভোর ৪টে ৫৫ মিনিট নাগাদ কোভিশিল্ড বোঝাই তিনটি ট্রাক পুণে বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা দেয়। বিমানবন্দর পর্যন্ত নিরাপত্তা প্রদান করে পুলিশ। ভোর ৫টা ৩০ মিনিট নাগাদ থেকে বিমানবন্দরে শুরু হয় টিকা নামানোর কাজ। সেখানে মোতায়েন ছিলেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ প্রথম বিমানটি দিল্লির পথে উড়ে যায় কোভিডের টিকা নিয়ে। দ্বিতীয় বিমান পুণা থেকে রওয়ানা দেয় বেলা ১২টার নাগাদ। সেই বিমানই পৌনে ২টো নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরের মাটি ছোঁয়।
এরপর বিমান থেকে টিকা নামিয়ে তা তোলা হয় তিনটি গাড়িতে। ২টো ২৫ মিনিটে কার্গো গেট থেকে সেই টিকা নিয়ে বার হয় ভ্যাকসিনের গাড়ি। পাইলট কারের মাধ্যমে তিনটি ট্রাকে সেন্ট্রাল স্টোরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এদিন আবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব দুপুর ৩টে থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সব জেলা ও উপজেলা স্বাস্থ্য অধিকর্তা সঙ্গে বৈঠক করতে শুরু করেছেন এই টিকা নিয়ে। এদিন কলকাতায় যে বাক্সে করে টিকা এসে পৌঁছেছে সেই প্রতিটি বাক্সের ওজন ৩২ কেজি। সে ট্রাকগুলি করে বিমানবন্দর থেকে সেন্ট্রাল স্টোরে ভ্যাকসিন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তাদের ভেতরকার তাপমাত্রা মাইনাস ২৫ ডিগ্রি থেকে ২৫ ডিগ্রি পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা আছে। কলকাতা এবং জেলা মিলিয়ে রাজ্যের ৯৪১টি কেন্দ্রে পাঠানো হবে এই ভ্যাকসিন। বিমানবন্দর থেকে বাকি টিকা পাঠানো হবে হেস্টিংসে কেন্দ্রের গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল স্টোর্স ডিপোতে। সেখান থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতে টিকা পাঠানো হবে। প্রশাসন সূত্রে খবর, প্রথমে চিকিৎসক এবং সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীকে দেওয়া হবে এই টিকা। তার পরে টিকা দেওয়া হবে পুলিশদের। বাগবাজার সেন্ট্রাল ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার স্টোর্সের ভিতরে দুটো রেফ্রিজারেটর রয়েছে। সেখানে ৫৯টি বাক্সে ভ্যাক্সিন থাকবে। আজই মুর্শিদাবাদ ও উত্তরবঙ্গের ৬টি জেলায় ভ্যাক্সিন পৌঁছে যাবে। বণ্টন চলবে রাতভর। বুধবার বাকি ১০টা জেলায় ভ্যাক্সিন বণ্টন হবে। নীল রঙের বিশেষ গোল বাক্সেই ভ্যাক্সিন পৌঁছে যাবে জেলাগুলিতে। রাজ্যে ২৩টি জেলা হলেও স্বাস্থ্য দফতরের মানচিত্রে চারটি বিশেষ স্বাস্থ্য জেলা রয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে ডায়মন্ড হারবার, বিষ্ণুপুর, রামপুরহাট, নন্দীগ্রাম। এই সব জেলা ও স্বাস্থ্য জেলার আধিকারিকদের সঙ্গেই এখন বৈঠক করছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব।
পুণের সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া বা এসআইআই থেকে টিকা কেনার জন্য সেরামের সঙ্গে সরকারিভাবে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কেন্দ্র। তারপর থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে টিকা পৌঁছে দেওয়ার জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি তুঙ্গে উঠেছিল। বন্দোবস্ত করা হয়েছিল কড়া নিরাপত্তার। সোমবার বিকাল থেকেই ট্রাক আসতে শুরু করে সেরামের কার্যালয়ে। আর এদিন ভোরে দিনের আলো ফোটার আগেই পুণের মঞ্জরিতে সেরামের কার্যালয়ে পুজোর আয়োজন করা হয়। নারকেল ফাটান পুলিশের ডেপুটি কমিশনার নম্রতা পাটিল। তারপর সেরামের কর্মীদের তুমুল হাততালির মধ্যে ভোর ৪টে ৫৫ মিনিট নাগাদ কোভিশিল্ড বোঝাই তিনটি ট্রাক পুণে বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা দেয়। বিমানবন্দর পর্যন্ত নিরাপত্তা প্রদান করে পুলিশ। ভোর ৫টা ৩০ মিনিট নাগাদ থেকে বিমানবন্দরে শুরু হয় টিকা নামানোর কাজ। সেখানে মোতায়েন ছিলেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ প্রথম বিমানটি দিল্লির পথে উড়ে যায় কোভিডের টিকা নিয়ে। দ্বিতীয় বিমান পুণা থেকে রওয়ানা দেয় বেলা ১২টার নাগাদ। সেই বিমানই পৌনে ২টো নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরের মাটি ছোঁয়।
এরপর বিমান থেকে টিকা নামিয়ে তা তোলা হয় তিনটি গাড়িতে। ২টো ২৫ মিনিটে কার্গো গেট থেকে সেই টিকা নিয়ে বার হয় ভ্যাকসিনের গাড়ি। পাইলট কারের মাধ্যমে তিনটি ট্রাকে সেন্ট্রাল স্টোরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এদিন আবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব দুপুর ৩টে থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সব জেলা ও উপজেলা স্বাস্থ্য অধিকর্তা সঙ্গে বৈঠক করতে শুরু করেছেন এই টিকা নিয়ে। এদিন কলকাতায় যে বাক্সে করে টিকা এসে পৌঁছেছে সেই প্রতিটি বাক্সের ওজন ৩২ কেজি। সে ট্রাকগুলি করে বিমানবন্দর থেকে সেন্ট্রাল স্টোরে ভ্যাকসিন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তাদের ভেতরকার তাপমাত্রা মাইনাস ২৫ ডিগ্রি থেকে ২৫ ডিগ্রি পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা আছে। কলকাতা এবং জেলা মিলিয়ে রাজ্যের ৯৪১টি কেন্দ্রে পাঠানো হবে এই ভ্যাকসিন। বিমানবন্দর থেকে বাকি টিকা পাঠানো হবে হেস্টিংসে কেন্দ্রের গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল স্টোর্স ডিপোতে। সেখান থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতে টিকা পাঠানো হবে। প্রশাসন সূত্রে খবর, প্রথমে চিকিৎসক এবং সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীকে দেওয়া হবে এই টিকা। তার পরে টিকা দেওয়া হবে পুলিশদের। বাগবাজার সেন্ট্রাল ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার স্টোর্সের ভিতরে দুটো রেফ্রিজারেটর রয়েছে। সেখানে ৫৯টি বাক্সে ভ্যাক্সিন থাকবে। আজই মুর্শিদাবাদ ও উত্তরবঙ্গের ৬টি জেলায় ভ্যাক্সিন পৌঁছে যাবে। বণ্টন চলবে রাতভর। বুধবার বাকি ১০টা জেলায় ভ্যাক্সিন বণ্টন হবে। নীল রঙের বিশেষ গোল বাক্সেই ভ্যাক্সিন পৌঁছে যাবে জেলাগুলিতে। রাজ্যে ২৩টি জেলা হলেও স্বাস্থ্য দফতরের মানচিত্রে চারটি বিশেষ স্বাস্থ্য জেলা রয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে ডায়মন্ড হারবার, বিষ্ণুপুর, রামপুরহাট, নন্দীগ্রাম। এই সব জেলা ও স্বাস্থ্য জেলার আধিকারিকদের সঙ্গেই এখন বৈঠক করছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব।
More News:
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
22nd January 2021
22nd January 2021
দলবিরোধী মন্তব্যের জের, তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত 'বিজেপিমুখো" বৈশালী ডালমিয়া
22nd January 2021
22nd January 2021
Leave A Comment