এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

জোড়া খুনের বাহুবলী নেতা দুলালকে দলে ফেরাচ্ছে সিপিএম

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাঁইবাড়ি দিয়ে যা শুরু তা শেষ হয়েছিল সিঙ্গুরে। মাঝে রয়ে গিয়েছিল মরিচঝাঁপি, বিজন সেতু, বাণতলা, ধানতলা, ছোট আঙ্গাড়িয়া, সূচপুর, কেশপুর, নন্দীগ্রাম, খেজুরি, গোঘাট, আমতা। ৩৪ বছরের বাম শাসনের নিদর্শন আজও জ্বলজ্বল করছে বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাস থেকে আজকের বাংলার বুকে। সেই সব ইতিহাসের মধ্যেই অন্যতম হল দমদমের(Dumdum) জোড়া খুনের ঘটনা। সেই ঘটনার প্রধান অভিযুক্তই ছিল সিপিএমের(CPIM) বাহুবলী নেতা দুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়(Dulal Banerjee)। বাংলার জনতা যখন বাংলার বিধানসভা থেকে বাম পার্টিকে ধুয়ে মুছে সাফ করে দিয়েছে তখন দুলালকে ফের দলে ফিরিয়ে আর রামের দলের কাঁধে ভর দিয়ে বাংলার মাটি ফিরে পেতে চাইছে সিপিএম। যদি দুলালকে সামনে রেখে আবারও দমদম ও উত্তর শহরতলির বুকে আরও একটা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে পারা যায় আর রাম বাহিনীর হাত ধরে যদি দমদম লোকসভা কেন্দ্রটা ফেরত পাওয়া যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা।    

আরও পড়ুন ঈদের সকালে পার্ক সার্কাসে কচিকাঁচাদের মাঝে মমতা

হ্যাঁ ঠিক পড়ছেন। দুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফের দলে ফেরাচ্ছে জ্যোতি বসু(Jyoti Basu)-বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের(Budhadeb Bhattacharya) দল। যাতে ২০২৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে আবারও দমদম সহ উত্তর কলকাতা(Kolkata) ও উত্তর শহরতলির একটা বড় অংশে যাতে আবারও একটা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা যায়। সিপিএম এখন বাংলার জনগণ থেকে এতটাই জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে যে তরুণ প্রজন্ম, নয়া প্রজন্ম, মহিলা ভোটার, মহিলা ব্রিগেড এদের কারোর ওপর কোনও ভরসাই রাখতে পারছে না। জনতার রায়ের ওপরেও তাঁদের আর কোনও ভরসা নেই। ভরসা আছে মানুষ খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত দলেরই একসময়কার সম্পদ বাহুবলী দুলালের ওপর। ঠিক যেমন কঙ্কালকাণ্ডের সুশান্ত ঘোষ(Sushanta Ghosh) আবারও সমহিমায় ফিরে এসেছে দলের অন্দরে, আবারও কঙ্কালের রাজত্বপাট কায়েম করতে চাইছেন গড়বেতার বুকে। এভাবেই হয়তো বাংলার মানুষ দেখতে পাবেন লক্ষ্মণ শেঠ(Lakshman Seth) ফিরে এসেছে সিপিএমে। তিন হার্মাদের নেতৃত্ব তখন বাংলা জুড়ে গণহত্যা আর গণধর্ষণের রাজত্বপাট কায়েম করতে নামবে সিপিএম। দলের হবে তিন মাথা – দুলাল, সুশান্ত আর লক্ষ্মণ।   

আরও পড়ুন রিজওয়ানুরকে ভোলেননি মমতা, ঈদের সকালে শ্রদ্ধা অগ্নিকন্যার

দুলালকে যে দলে ফেরানো হচ্ছে সেই তথ্য আবার সরাসরি স্বীকার বা অস্বীকার কোনটাই করতে চাননি মহম্মদ সেলিম, যিনি এখন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক। তিনি বেশ কৌশলী হয়ে জানিয়েছেন, দল নাকি এখন তাঁদের ফিরিয়ে আনতে চাইছে যারা দলের থেকে দূরে সরে গিয়েছেন বা দলের কাজকর্ম থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নিয়েছেন। তাঁদের ফের দলের মূল স্রোতে ফেরত আনতে চাইছেন তাঁরা। আসলে সেলিমবাবু বলতে চাইছেন না যে তাঁরা আবারও সাঁইবাড়ি, মরিচঝাঁপি, ধানতলা, বাণতলা, ছোট আঙ্গাড়িয়া, সূচপুর, গড়বেতা, গোঘাট, নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুরকে ফিরিয়ে আনতে চাইছেন বাংলার বুকে। আবারও কায়েম করতে চাইছেন গণহত্যা আর গণধর্ষণের অন্তহীন রাজত্বপাট।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

রবিবার পর্যন্ত কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা

তাপপ্রবাহে বিদ্যুৎ বিভ্রাট রুখতে জরুরি বৈঠকে বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ

প্রথম দফার ৩ আসনেই জিতবে তৃণমূল, আত্মবিশ্বাসী চন্দ্রিমা

বেঙ্গল কেমিক্যালসের সামনে ফুটপাতে উঠল গাড়ি, দুর্ঘটনায় আহত ২ শিশু সহ ১ মহিলা

সিঙ্গুরে টাটাদের ক্ষতিপূরণের মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন হাইকোর্টের বিচারপতি

ভোটের মুখে বিজেপির বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা বনগাঁর তৃণমূল প্রার্থীর

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর