এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বিজেপির বাজিমাত, বাংলায় ধাক্কা ‘বাংলার বাড়ি’র কাজে

নিজস্ব প্রতিনিধি: বঙ্গ বিজেপির(Bengal BJP) নেতারা দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ করে আসছেন যে কেন্দ্রের একাধিক প্রকল্পের নাম বদল করে সেই টাকা দিয়ে বাংলায় রাজ্য সরকার তাদের নিজেদের প্রকল্প চালাচ্ছে। আর তার জেরে মানুষের কাছে ভুল বার্তা যাচ্ছে। মানুষের ধারনা হচ্ছে কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির(Narendra Modi) সরকার আদতে বাংলার মানুষের জন্য কিছুই করছে না। যা করছে তা রাজ্যে ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার। আর এই প্রতিফল ঘটছে একের পর এক নির্বাচনে। তৃণমূল জিতছে আর বিজেপি হারছে। বঙ্গ বিজেপি নেতাদের তরফে বারংবার এই অভিযোগ পেয়ে শেষে চলতি মাসেই নড়চড়ে বসেছে মোদি সরকার। চলতি মাসেই তাঁরা চিঠি দিয়ে নবান্নকে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় যে টাকা পাঠানো হচ্ছে সেই টাকায় নির্মীত বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার(Pradhanmantri Awas Yojna) নাম রাখতেই হবে। সেখানে ‘বাংলার বাড়ি’(Banglar Bari) নাম রাখা যাবে না। আর সেই সিদ্ধান্তের পরে পরেই মুখ্যমন্ত্রী বুধবার দুর্গাপুর থেকে জানিয়ে দিলেন আপাতত এ রাজ্যে আপাতত আবাস যোজনায় নতুন তালিকা তৈরি করা বন্ধ রাখতে হবে। আর মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণাকেই বিজেপি তাঁদের বাজিমাত হিসাবেই দেখছে।  

ঠিক কী জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী? এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রামীন রাস্তা, বাংলার বাড়ি, ১০০ দিনের কাজ, অনেক সমস্যা। ৬ মাস ধরে ১০০ দিনের কাজের টাকা পাচ্ছেন না শ্রমিকরা। যেখানে ১৫ দিনের মধ্যেই টাকা দেওয়ার কথা। প্রকল্পের নামের কারণে কেন্দ্রের থেকে টাকা পাওয়ার ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি হয়েছে। প্রতিবছর বাংলার বাড়ি প্রকল্পে কত বাড়ি দেওয়া হবে, সেই সংক্রান্ত একটি তালিকা তৈরি করে কেন্দ্র। কিন্তু চলতি বছরে তা করা হয়নি। কেন্দ্র সহযোগিতা না করলে নতুন করে কাজ করা যাবে না। রাজস্থানে(Rajasthan) যদি রাজস্থানের বাড়ি হতে পারে, তাহলে বাংলায় বাংলার বাড়ি হবে না কেন? গুজরাত(Gujrat) যদি নিজেদের নামে এই প্রকল্প চালাতে পারে, উত্তরপ্রদেশ যদি পারে, তাহলে বাংলা করলে দোষ কোথায়? রাজস্থানের প্রকল্প যদি সেখানকার নামে হয়, তাহলে বাংলা আমাদের জন্মভূমি, সেখানকার প্রকল্প কেন ‘বাংলার বাড়ি’ হবে না। এই প্রকল্পের কাজে ৪০ শতাংশ অর্থ রাজ্য ব্যায় করে। কোন অপরাধে আমাদের অপরাধী করা হল? আমি আগে গিয়ে একটু কথা বলে দেখি! আমরা কী অপরাধে অপরাধী সেটা একটু জানি। তবে যে কাজগুলি চলছে তা সম্পন্ন করা হবে। ডিএমদের আমার অনুরোধ, জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতি পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা পায়। সেই টাকায় তারা রাস্তা করবে। রাজ্য সরকার পৃথক ভাবে যে তহবিল গ্রামীণ এলাকার রাস্তা তৈরির জন্য দেয় তা আপাতত খরচ হবে আবাস যোজনার খাতে।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

তীব্র তাপপ্রবাহ, সোমবার থেকেই রাজ্যের স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি!

বছরে বিনামূল্যে ১০ গ্যাস সিলিন্ডার, ইস্তেহারে অঙ্গীকার তৃণমূলের

রাজ্যপালের কোচবিহার সফরে আপত্তি জানাল নির্বাচন কমিশন

কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহের সর্তকতা জারি করল আবহাওয়া দফতর

সার্জারিই হল কাল! অকালে চলে গেলেন জনপ্রিয় ইউটিউবার অভ্রদীপ সাহা

তৃণমূলের ইস্তেহারে ১০ প্রতিজ্ঞা, স্বল্পমূল্যে জ্বালানি, প্রত্যেককে পাকা বাড়ি

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর