এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

আসছে নয়া ব্র্যান্ড ‘বাংলার শাড়ি’, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার মিষ্টি নিয়ে যেমন দেশে বিদেশে সুখ্যাতি রয়েছে তেমনি বাংলার শাড়ি নিয়েও সুখ্যাতি রয়েছে দেশে বিদেশে। সেই শাড়ি যাতে বাংলা তথা দেশের নানা প্রান্তে পৌঁছে যায় ও বিদেশেও বাজার করতে পারে তার জন্য প্রথম থেকেই সচেষ্ট মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। এবার তিনি জানিয়ে দিলেন বাংলায় তৈরি হওয়া শাড়ির বিপণনের জন্য তৈরি করা হবে নয়া ব্র্যান্ড ‘বাংলার শাড়ি’(Banglar Saree)। বৃহস্পতিবার নদিয়া(Nadia) জেলার রানাঘাটে(Ranaghat) প্রশাসনিক বৈঠকে অংশ নিয়েই এই কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। চলতি শীতের মরশুমেই যাতে এই ব্র্যান্ড আত্মপ্রকাশ করতে পারে তার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ করতেও বলেন তিনি।

আরও পড়ুন ঘূর্ণিতে ক্লাস্টার গড়বে রাজ্য, গুড়াপে পাওয়ারলুমের উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর

বাংলায় নানা ধরনের শাড়ি তৈরি হয়। তার মধ্যে যেমন ধনিয়াখালি, শান্তিপুরী, বালুচুরি, স্বর্ণচুরি, মসলিন, মুর্শিদাবাদ সিল্ক, তসরের মতো শাড়ি আছে তেমনি আছে সুতির ছাপা শাড়িও। কিন্তু নানা কারণে বাংলার নিজস্ব শাড়িগুলি গত কয়েক দশকে তাঁদের বাজার কার্যত হারিয়ে ফেলেছে। পরিবর্তনের পরে মুখ্যমন্ত্রী এই বাজারকে ফের ধরার বিষয়ে রাজ্যের ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পকে উদ্যোগী হওয়ার নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে মঞ্জুষা ও তন্তুজকে চাঙ্গা করে তোলেন। কার্যত তাঁর পরিকল্পনায় তন্তুজ ও মঞ্জুষা এই দুটি সরকারি সংস্থাই তাদের ক্ষতির পাহাড় অতিক্রম করে লাভের মুখ দেখেছে। দুই সংস্থার কর্মচারীদের মুখে হাসিও ফুটেছে। এবার তাঁতের শাড়ির পাশাপাশি বাংলার অনান্য শাড়িও যাতে এক ছাতের নীচ থেকে বিপণণ করা যায় তার জন্য উদ্যোগী হওয়ার কথা বলেন রাজ্যের ক্ষুদ্র মাঝারি ও কুটির শিল্প দফতরকে। সেই সূত্রেই তিনি ‘বাংলার শাড়ি’ নামের নয়া বিপণণ ব্র্যান্ড তৈরি ও চালু করার কথা ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন সংখ্যালঘুদের নাম কেটে বাদ দেওয়া হচ্ছে, সতর্ক করলেন মমতা

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি শীতের মরশুমেই ‘বাংলার শাড়ি’ নামের এই বিপণণ ব্র্যান্ড চালু করে দিতে হবে। জেলায় জেলায় আপাতত ১টি করে শোরুম খুলতে হবে। সেই সঙ্গে বাংলার বুকে যত বড় বড় মেলা হবে এবং দেশে বিদেশে যে সব মেলায় রাজ্য সরকার অংশ নেবে সেখানে সেখানে ‘বাংলার শাড়ি’র স্টল খুলতে হবে। পরে কলকাতার পাশাপাশি রাজ্যের ও দেশের বড় বড় শহরগুলির পাশাপাশি মাঝারি ও ছোট শহরগুলিতেও এই ব্র্যান্ডের শোরুম খুলতে হবে। এই শোরুমের মাধ্যমেই বাংলার সব রকমের শাড়ি বিপণন করতে হবে। এর সঙ্গে তন্তুজ ও মঞ্জুষাকে যুক্ত করা যাবে না। এই ব্র্যান্ডটি স্বতন্ত্র হিসাবেই চালু থাকবে। কীভাবে বাংলার শাড়ির বিপণণ করা যাবে এই ব্র্যান্ডের মাধ্যমে সেই বিষয়ে কথা বলার জন্য রাজ্যের ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্পের দফতরের আধিকারিকদের কথা বলতে বলেন রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ(Swapan Debnath), বিধায়ক অসীমা পাত্র, বিধায়ক জাকির হোসেন, বিধায়ক কল্লোল খাঁয়ের মতো জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে। এই বিপণনের মাধ্যমে যাতে মালদা, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, নদিয়া, পূর্ব বর্ধমান, বাঁকুড়া জেলার শাড়ি বিক্রি হয় সেই বিষয়েও মুখ্যমন্ত্রী বিশেষ ভাবে নজর রাখার কথা বলেন।

আরও পড়ুন ২০২৪ সালের মধ্যে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাবে পানীয় জল: মুখ্যমন্ত্রী

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

৫,২৪৩ জন অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা চেয়ে পাঠালো CBI

১৯ লক্ষ মানুষের মাথায় পাকা ছাদ, ‘গৃহশ্রী’ পোর্টাল আনছে রাজ্য

কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে আগামী ৫ দিন তাপপ্রবাহ চলবে

‘কালীঘাটের কাকু’র কণ্ঠস্বরের রিপোর্ট আদালতে জমা ইডির

নিউটাউনে পরিত্যক্ত বহুতল থেকে উদ্ধার যুবকের নিথর মৃতদেহ

ভোট পেতে কুণাল ঘোষকে ফোন কংগ্রেস প্রার্থী  প্রদীপ ভট্টাচার্যের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর