এই মুহূর্তে




শ্রীভূমির ‘উৎসারিত সূচনা’ থেকেই দমকল কেন্দ্রের উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর

Courtesy - Facebook and Google




নিজস্ব প্রতিনিধি: রাত পোহালেই মহালয়া। সেই মহালয়া থেকেই শুরু হবে দেবীপক্ষ। এখন চলছে পিতৃপক্ষ। তাই এদিন উদ্বোধন নয়। পরিবর্তে ‘উৎসারিত সূচনা’। যদিও এদিন বিকাল থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) হাত ধরেই কলকাতার(Kolkata) বুকে উৎসব(Durga Puja Festival) শুরু হয়ে গেল। এদিন বিকালে মুখ্যমন্ত্রী গিয়েছিলেন রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর(Sujit Bose) পুজো হিসাবে বিখ্যাত শ্রীভূমির(Sreebhumi Durga Puja) পুজো প্রাঙ্গণে। যেহেতু এখন পিতৃপক্ষ চলছে তাই এদিন শ্রীভূমির পুজোর উদ্বোধন করেননি মুখ্যমন্ত্রী। অনুষ্ঠানের তাই নাম দেওয়া হয়েছিল ‘উৎসারিত সূচনা’। সেই নামটাও তিনিই ঠিক করে দিয়েছিলেন। সেই অনুষ্ঠান থেকেই তিনি রাজ্যের ২টি জেলায় দুটি নতুন দমকল কেন্দ্রের উদ্বোধনের পাশাপাশি সংকীর্ণ এলাকায় আগুন নেভাতে উপযোগী এমন ৫০টি মোটরবাইকের উদ্বোধন করেন। একইসঙ্গে সংকীর্ণ এলাকায় যাতে কোনও ঝামেলা হলে দ্রুত মহিলা পুলিশের দল পৌঁছাতে পারে তার জন্য এদিন ব্যাটারিচালিত সাইকেলের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন, পুজোর মুখে রাজ্য ও কলকাতা পুলিশের একাধিক IPS’র বদলি

এদিনের অনুষ্ঠান থেকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ধর্ম, শাস্ত্র – এসব আমিও কিছুটা জানি। কারণ আমার বাবাকে সবাই পণ্ডিত মানুষ বলতো। রোজ চণ্ডীপাঠ করতেন। পিতৃপক্ষে দেবীর উদ্বোধবন হয় না। এখন পিতৃপক্ষ চলছে। কাল মহালয়া। কাল থেকে দেবীপক্ষ। তাই আমি কাল থেকেই উদ্বোধন করবো। আজ করছি না। আজ করলে তো আবার তো সবাই ন্যারেটিভ শুরু করবেন, মহালয়ার আগে পিতৃপক্ষের উদ্বোধন করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এত বোকা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়। আগামীকাল থেকে মাতৃপক্ষ শুরু হবে, তারপরে আমি উদ্বোধনের কাজটা করি। কিন্তু দুটো ফায়ার ব্রিগেডের উদ্বোধন ছিল। এটা জরুরি কাজ। তাই আগেই করলাম।’ এর পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী জানান, ‘শ্রীভূমির পুজো মানেই উপছে পড়া ভিড়। আগেরবার আপনারা খুব সুন্দর ভাবে ব্যবস্থা করেছিলেন। এবারেও অনুরোধ করবো সেই ব্যবস্থাই রাখতে। মনে রাখবেন ট্রাফিক যাতে ঠিক থাকে দেখতে হবে, এটা এয়ারপোর্ট যাওয়ার রাস্তা।’

আরও পড়ুন, আর জি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে ‘আজাদি’ স্লোগান, রিপোর্ট গেল শাহের কাছে

রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়েও এদিন গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বন্যার জল, খাবার জল মিশে গেলে মারাত্মক অবস্থা হবে। মানুষের মুখে হাসি না থাকলে দেবীর মুখেও হাসি থাকে না। ফলে উৎসবের মধ্যেও দুর্গত মানুষের পাশে থাকতে হবে। এটা ম্যান মেড বন্যা। পুজোর মুখে পরিকল্পিতভাবে বাংলাকে ভাসানো হল। আগামীকাল মহালয়ায় বান আসবে গঙ্গায়। তাই যারা তর্পণে যাবেন তাঁরা একটু সতর্ক থাকবেন। গঙ্গা তীরবর্তী এলাকার মানুষও সতর্ক থাকুন। আমার বাড়িতে তো শেষ বানেও জল ঢুকে গিয়েছিল। সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।’




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘সমাজের অপূরণীয় ক্ষতি’, রতন টাটার প্রয়াণে শোকবার্তা মমতার

বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান পেল কোন কোন পুজো? দেখে নিন তালিকা…

গণ ইস্তফার সস্তা নাটক সিনিয়র চিকি‍ৎসকদের, নিয়ম মেনে কেন ইস্তফা দিচ্ছেন না উঠেছে প্রশ্ন

ফুচকাওয়ালা নিগ্রহকাণ্ডে মুখ খুলল সিংহী পার্ক পুজো কমিটি

ট্যাক্সিতে মিটার বসানো নিয়ে নয়া সুবিধা দিতে উদ্যোগী রাজ্য সরকার

যাত্রী সংখ্যায় নয়া রেকর্ড গড়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দর

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর