এই মুহূর্তে




কলকাতায় হেলে পড়া বাড়ির দায় বাম আমলের কাঁধে চাপালেন ফিরহাদ হাকিম




নিজস্ব প্রতিনিধি: শহরে একের পর এক হেলে পড়া বাড়ির দায় বাম আমলের কাঁধে চাপালেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম(Mayor Firhad Hakim)।কলকাতায় বাড়ি হেলে পড়েছে বহু বছর ধরে। তাতে আমরাও হেলে পড়েছি। শুক্রবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এভাবেই প্রতুত্তর দেন কলকাতার মেয়র। তিনি বলেন,ক্রিস্টোফার রোডে স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে গেছি। তারা সোমবার রিপোর্ট দেবে। এখন কোথাও বেআইনি বাড়ি হচ্ছে না। আগে হয়েছে ।হয় তো টাকা ও খেয়েছে। কিন্তু এখন রোজ রোটের মেইনটেইন করা হচ্ছে। কারণ এখন কিছু হলে তাদের চাকরি চলে যাবে। আমার ৪০১ নোটিশ করেছি। ৬/৮/২০২৪ সালে করা হয়েছিল। নোটিশ নির্ভর করেছে কলকাতা পৌর সংস্থার। কলকাতা এক লক্ষ বাড়ি রয়েছে। সব জায়গায় পৌঁছে যাওয়ার সম্ভব নয়।

প্রথম নয় কমল বোস(Kamal Bose) মেয়র থাকার সময় ২৫ জন মারা গেছে। প্রশান্ত সুরের(Prasanta Sur) সময় ১৬ জন মারা গেছে। তার পরেও বাড়ি ভেঙেছে কিন্তু কেউ মারা যায়নি। তার মানে ইলিগ্যাল ৯০ সাল থেকে হচ্ছে। এটা নয় যে এখন হচ্ছে। গার্ডেনরিচের পর আমরা অ্যাপের মাধ্যমে এবং জিও ট্যাগিং করে দিচ্ছি। যেখনে কলকাতায় কোথায় বাড়ি আছে, কোথায় পুকুর আছে সেটা জানা যাবে। বাঘা যতীন জমি জলাশয় ছিল না। পাগল কি না বলে ছাগল কি না খায়। সব মেয়রের সময় বাড়ি বেআইনি ও হেলে বাড়ি ছিল। এটা একটা পরম্পরাগত ভাবে চলছে। কিন্তু এখন বিএলআর ও দফতর আমরা কলকাতা পৌর সংস্থার নিয়ে এসেছি। Better late then ever. শুভেন্দু অধিকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে আক্রমণ করেছে। তার বাবা কে ও আক্রমণ করবে। শুভেন্দুকে বলেন মেয়র। তবে লোকনাথ বোস লেনে বাড়ি নিয়ে তিনি বলেন এটা দেখে বলতে হবে।

সাধারণ মানুষকে বলবো বৈধ অনুমতি আছে কি না বিল্ডিং প্ল্যানিং আছে কি না। সেটা দেখে কিনবে। চুরি মাল যে কিনবে তার দায়িত্ব তাকেই নিতে হবে। নোটারি করে বাড়ি কিনবেন না। যদি প্ল্যান পাচ্ছেন না আমার সঙ্গে দেখা করে জানাবেন। নিজের গচ্ছিত টাকা কষ্টের টাকা নষ্ট হলে সেটা আমাদের ও কষ্ট হচ্ছে। এখন বেআইনি বাড়ি হবে না। এখন রোস্টার ডিউটি হয়ে গেছে। সমস্ত জলাশয় এখন তালিকা ভুক্ত হয়ে গেছে। কলকাতা মধ্যে ২ হাজার বেশি আছে। সেটা কে করা হচ্ছে। একটা বাড়ি যদি প্ল্যান জমা দেন তাহলে স্ট্রাকচারাল রিপোর্ট এবং সইল টেস্টিং করে দিতে হবে। বিল্ডিং আমরা দেখি না। এল বি এস বা ইঞ্জিনিয়ার যে রিপোর্ট দেয় তার ভিত্তিতে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। শেক্সপিয়ারের সরণি কাজ চলছে। ৩০টি বাড়ি হেলে রয়েছে। সেটা দীর্ঘদিন থেকে হেলে রয়েছে। আমরা স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার দের বলেছি যে আপনারা সেটা খুঁটিয়ে দেখে নেবেন।

রাজনীতিক নেতা হই হই করে ।আমরাও করেছি। মানুষগুলিকে কি রাস্তায় নামিয়ে বাড়ি ভেঙে দেব। সেটা পারব না। মালদা গুলি চালানোর বিষয় মেয়র বলেন, এটা উচিত নয়। লাইসেন্স বন্দুক সিজ করে নেওয়া উচিত। লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া উচিত। আমরা সিনেমায় দেখি বিড়ি জালাইলেতে দেখা যায়। আরজি কর নিয়ে তিনি বলেন ,কোর্টের ব্যাপারে আমি কি বলব। আমাদের দেখে ভয় ভয়ে গেছে সিবিআই। যদি বিজেপি হারিয়ে যায়। সেই জন্যই কোর্টে গেছে সিবিআই। সবাইকে সংযত হয়ে কথা বলা উচিত। আমি দলের বাইরে কিছু বলব না। I’m disipline soldier of Party. বিরোধী দের বলুন না দাড়িয়ে দাঁড়িয়ে হেলে বাড়ি সোজা করে দিতে কটাক্ষ করে বলেন মেয়র।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

প্রাথমিক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে এবার জড়াল দিব্যেন্দু অধিকারী ও ভারতী ঘোষের নাম

জোকার ইএসআই হাসপাতালের ক্যান্টিনের বাইরে থেকে উদ্ধার ব্যাগ ভর্তি মাংসপিণ্ড

শর্তসাপেক্ষে বর্ধমানে মোহন ভাগবতের সভার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে দুঃসাহসিক লুঠ, বৃদ্ধাকে অস্ত্র দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ নগদ-সহ সোনার গয়না নিয়ে পালাল দুষ্কৃতী

প্রেম দিবসে শ্রোতাদের ‘চুপিচুপি তোমাকে দেখি’ উপহার মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের

এক ধাক্কায় নামল পারদ, শীতের আমেজ বঙ্গে,আগামী ক’দিন কেমন থাকবে আবহাওয়া?

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর