আসাউদ্দিন ওয়েইসিকে ধাক্কা দিয়ে পাশাকে টেনে নিল তৃণমূল
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশজুড়ে অভিযোগ উঠেছে তিনি বিজেপির হাতে তামাক খাচ্ছেন। যেখানে যেখানে ভোট হচ্ছে সেখানেই সেখানে শুধু ভোট কাটুয়া হয়েই দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন তাই নয়, রীতিমত বিজেপির সুবিধাও করে দিচ্ছেন। তার হাতেগরম নমুনা বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল। সেখানে তঁর দলের প্রার্থীরা মাত্র ৫টি আসনে জিতলেও ১০টি আসনে তাঁরা আরজেডির ভোট কেটে বিজেপিকে জিততে সাহায্য করেছে। কিন্তু যদি তা না হতো তাহলে বিহারের ফলাফলটাই অন্যরকম হত। সেই তিনি মানে আসাউদ্দিন ওয়েইসি বিহারের ভোট মিটতেই ঘোষণা করেছিলেন আগামী বছর দেশের যে ৫টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে তাতে অংশ নেবে তাঁর দল মিম। ২০২২ সালের উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনেও তাঁর দল অংশ নেবে। বাংলায় তাঁরা ১০০টি আসনে প্রার্থীও দেবেন। তাঁর সেই ঘোষণার পর থেকেই বাংলা জুড়ে শুরু হয়েছিল রাজনীতির হিসেবনিকেষ। এখানেও অভিযোগ উঠেছিল বিজেপির সুবিধা করে দিতেউ আর সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কে থাবা বসাতেই এখানে প্রার্থী দিচ্ছে মিম। কিন্তু এদিন সেই মিমকেই ধাক্কা দিয়ে আনোয়ার পাশাকে দলে টেনে নিল তৃণমূল।
এদিন তপসিয়া তৃণমূল ভবনে গিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর উপস্থিতিতে তৃণমূলে যোগ দিলেন রাজ্যে মিমের প্রধান মুখ আনোয়ার পাশা। সেই সনহে তাঁর হাত ধরে রাজ্যের নানা জেলা থেকেই মিম ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন কয়েকশো সদস্য। এদিন দলবদলে আনোয়ার জানালেন, ‘বাংলা সব ধর্মের সহাবস্থানের জায়গা। কিন্তু এখন রাজনীতিতে বিজেপিকে সুবিধা করে দিতে সেই সহাবস্থানে আঘাত হানা হচ্ছে আর বিভাজনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এই বিভাজনের রাজনীতি আর সংখ্যালঘু ভোট ভেঙেই বিহারে ক্ষমতায় এসেছে গেরুয়া শক্তি। বিহারে যা হয়েছে বাংলায় তা হতে দেওয়া যাবে না। গেরুয়া শক্তিকে রুখতে মমতার হাত শক্ত করাটাই এখন আমাদের লক্ষ্য। সেই কারনেই আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলে যোগদান করলাম।’ তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে বাংলার সচেতন মানুষ ততই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর তৃণমূলের পতাকা তলে জমা হবেন। সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রুখতে একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই লড়াই চালাছেন এই বাংলায়।
এদিন পাশার দলবদলের জেরে মিম বেশ ভালই ধাক্কা কেল রাজ্য রাজনীতিতে। একই সঙ্গে বেআব্রু হল মিমের অন্তর্দ্বন্দ। সামনে চলে এল মিমের থেকে সংখ্যালঘু সমাজের মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার গল্প। আসাউদ্দিন ওয়েইসি নিজে বুঝতে না চাইলেও বাংলার সংখ্যালঘু মানুষজন খুব ভালই বুঝতে পারছেন মিমকে ভোট দেওয়া আর বিজেপিকে ভোট দেওয়া কার্যত দুটোই সমান। তাই সময় থাকতে থাকতেই তাঁরা মিমকে কড়া বার্তা দিয়ে দিতে চান। আনোয়ার পাশা কার্যত বাংলায় ২০১৩ সাল থেকেই মিমের সব কাজ দেখাশোনা করতেন। কিন্তু বিহারে মিম যেভাবে বিজেপিকে সুবিধা করে দিয়েছে তা পাশা সহ দলের অনেকেরই পছন্দ নয়। কিন্তু তাঁদের মতামতকে গুরুত্ব না দিয়েই আসাউদ্দিন ওয়েইসি জানিয়ে দেন আগামী রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর দল বাংলায় ১০০ আসনে প্রার্থী দেবে। যে দলটি এ রাজ্যে আজ অবধি কোনওদিন নির্বাচনে লড়াইই করেনি সেই দলটি যদি বলে ১০০ আসনে প্রার্থী দেবে তাহলেই কার্যত পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে দলটি আসলে ভোট কাটুয়ার ভূমিকা পালন করেই গেরুয়া শক্তির সুবিধা করে দিতে মাঠে নামছে। আজ কিন্তু সেই প্রচেষ্টাতেই ধাক্কা দিলেন আনোয়ার পাশা।
এদিন তপসিয়া তৃণমূল ভবনে গিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর উপস্থিতিতে তৃণমূলে যোগ দিলেন রাজ্যে মিমের প্রধান মুখ আনোয়ার পাশা। সেই সনহে তাঁর হাত ধরে রাজ্যের নানা জেলা থেকেই মিম ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন কয়েকশো সদস্য। এদিন দলবদলে আনোয়ার জানালেন, ‘বাংলা সব ধর্মের সহাবস্থানের জায়গা। কিন্তু এখন রাজনীতিতে বিজেপিকে সুবিধা করে দিতে সেই সহাবস্থানে আঘাত হানা হচ্ছে আর বিভাজনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এই বিভাজনের রাজনীতি আর সংখ্যালঘু ভোট ভেঙেই বিহারে ক্ষমতায় এসেছে গেরুয়া শক্তি। বিহারে যা হয়েছে বাংলায় তা হতে দেওয়া যাবে না। গেরুয়া শক্তিকে রুখতে মমতার হাত শক্ত করাটাই এখন আমাদের লক্ষ্য। সেই কারনেই আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলে যোগদান করলাম।’ তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে বাংলার সচেতন মানুষ ততই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর তৃণমূলের পতাকা তলে জমা হবেন। সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রুখতে একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই লড়াই চালাছেন এই বাংলায়।
এদিন পাশার দলবদলের জেরে মিম বেশ ভালই ধাক্কা কেল রাজ্য রাজনীতিতে। একই সঙ্গে বেআব্রু হল মিমের অন্তর্দ্বন্দ। সামনে চলে এল মিমের থেকে সংখ্যালঘু সমাজের মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার গল্প। আসাউদ্দিন ওয়েইসি নিজে বুঝতে না চাইলেও বাংলার সংখ্যালঘু মানুষজন খুব ভালই বুঝতে পারছেন মিমকে ভোট দেওয়া আর বিজেপিকে ভোট দেওয়া কার্যত দুটোই সমান। তাই সময় থাকতে থাকতেই তাঁরা মিমকে কড়া বার্তা দিয়ে দিতে চান। আনোয়ার পাশা কার্যত বাংলায় ২০১৩ সাল থেকেই মিমের সব কাজ দেখাশোনা করতেন। কিন্তু বিহারে মিম যেভাবে বিজেপিকে সুবিধা করে দিয়েছে তা পাশা সহ দলের অনেকেরই পছন্দ নয়। কিন্তু তাঁদের মতামতকে গুরুত্ব না দিয়েই আসাউদ্দিন ওয়েইসি জানিয়ে দেন আগামী রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর দল বাংলায় ১০০ আসনে প্রার্থী দেবে। যে দলটি এ রাজ্যে আজ অবধি কোনওদিন নির্বাচনে লড়াইই করেনি সেই দলটি যদি বলে ১০০ আসনে প্রার্থী দেবে তাহলেই কার্যত পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে দলটি আসলে ভোট কাটুয়ার ভূমিকা পালন করেই গেরুয়া শক্তির সুবিধা করে দিতে মাঠে নামছে। আজ কিন্তু সেই প্রচেষ্টাতেই ধাক্কা দিলেন আনোয়ার পাশা।
More News:
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
23rd January 2021
Leave A Comment