বাংলায় জিতবে বিজেপি! মোদিকে রিপোর্ট মুকুলের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: আর মাত্র কয়েক ঘন্টা। তার পরেই বাংল;আর মাটিতে পা রেখতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হুগলি জেলার ব্যান্ডেলের কাছে থাকা সাহাগঞ্জে ডানলক কারখানার মাঠেই সভা করবেন তিনি। আর মোদির এই বঙ্গসফরের ঠিক ২৪ ঘন্টা আগেই তার হাতে বাংলার বিধানসভা নির্বাচনের সম্ভাব্য এক ফলাফলের রিপোর্ট তাঁর হাতে তুলে দিয়েছেন মুকুল রায়। সেই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২১শের নির্বাচনে ২০০'র বেশি আসনে জিতে বাংলায় ক্ষমতা দখল করতে চলেছে বিজেপি। আর মুকুলের এই রিপোর্ট নিয়েই এখন নতুন করে বিতর্ক দেখা দিয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। অনেকেই মনে করছেন মুকুলের এই রিপোর্ট শুধু যে অতিরঞ্জিত তাই নয়, তা কার্যত বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের মন জুগিয়ে চলার প্রচেষ্টা মাত্র। বিজেপির আসন যে বাংলায় বাড়তে চলেছে এই নিয়ে কোনও পক্ষেরই সন্দেহ নেই। কিন্তু তা বলে ২০০'র বেশি, এটাই মানতে চাইছেন না অনেকে।
উল্লেখ্য, গত বছর দিল্লিতে বিজেপির এক ঘরোয়া বৈঠকে অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডার সামনেই মুকুল সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির এখন যা অবস্থা তাতে করে ২১শের নির্বাচনে দল ৫০টি আসনও পাবে না। যদিও এই ঘটনা জানাগিয়েছিল রাজ্য বিজেপি সূত্রে। মুকুল অবশ্য প্রকাশ্যে কোনওদিনই স্বীকার করেননি যে তিনি এই মতামত বা সংখ্যার কথা জানিয়েছেন। তবে রাজ্য বিজেপি সূত্রেই জানা গিয়েছিল মুকুলের ওই দাবি মানতে নারাজ ছিলেন দিলীপ ঘোষেরা। তাঁদের দাবি ছিল বিজেপি ২১শের নির্বাচনে ২০০'র বেশি আসন পাবে। এখন কার্যত সেও ২০০'র বেশি আসন পাওয়ার তত্ত্বকেই কার্যত মুকুলের হাত দিয়ে স্বীকৃতি পাইয়ে দেওয়া হল। আর এখানেই অনেকে মনে করছেন গেরুয়া নেতৃত্বের তরফে মুকুলের ওপর চাপ খাটিয়েই এই রিপোর্ট পেশ করানো হয়েছে যাতে প্রধানমন্ত্রী বাংলায় আরও বেশি করে সময় দেন। কারন জে পি নাড্ডা থেকে শুরু করে শুভেন্দু অধিকারী, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতী ঘোষ, দিলীপ ঘোষ, কৈলাস বিজয়বর্গীয় কারর সভাতেই সেই রকম ভাবে ভিড় হচ্ছে না। শুধুমাত্র অমিত শাহ আর মোদির সভায় কিছুটা ভিড় দেখা যাচ্ছে। এই অবস্থায় মুকুলের ২০০'র বেশি আসনপ্রাপ্তির রিপোর্ট অনেকেই মানতে চাইছেন না। আর এই জায়গা থেকেই পাল্টা প্রশ্ন উঁকি মারছে, তাহলে বিজেপিতে কী চাপে রয়েছেন মুকুল যে তাঁর নিজের অবস্থান, নিজের মতামত তিনি তুলে ধরতে পারছেন না।
ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, মুকুলের রাজনৈতিক ভাগ্য কার্যত সরু সুতোয় ঝুলে রয়েছে। বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে যদি বিজেপির ফল ভালো না হয় তাহলে গেরুয়া শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মুকুলকে কেন সঙ্গে টেনে নিয়ে চলবেন সে কথা ভাবতে বসে যাবেন। ভুললে চলবে না সারদা মামলায় তো বটেই নারদা মামলাতেও নাম রয়েছে মুকুলের। এই অবস্থায় বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির মুখ পুড়লে মুকুলের রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য। মুকুল নিজেও সেটা জানেন। আর এই কারনেই গতবছর তিনি নিজে এক সভায় দাঁড়িয়ে বলেই দিয়েছিলেন, এবারের ভোটে তৃণমূল জিতে গেলে তাঁকে বাংলা ছেড়ে পালাতে হবে। এখন মোদিকে দেওয়া মুকুলের এই রিপোর্ট দেখে অনেকেই মনে করছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা প্রধানমন্ত্রীকে গ্রাউন্ড রিপোর্ট দেননি। বরঞ্চ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব ও বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের গুডবুকে থাকতে চেয়ে তাঁদের মন রেখেই রিপোর্ট জমা দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত বছর দিল্লিতে বিজেপির এক ঘরোয়া বৈঠকে অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডার সামনেই মুকুল সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির এখন যা অবস্থা তাতে করে ২১শের নির্বাচনে দল ৫০টি আসনও পাবে না। যদিও এই ঘটনা জানাগিয়েছিল রাজ্য বিজেপি সূত্রে। মুকুল অবশ্য প্রকাশ্যে কোনওদিনই স্বীকার করেননি যে তিনি এই মতামত বা সংখ্যার কথা জানিয়েছেন। তবে রাজ্য বিজেপি সূত্রেই জানা গিয়েছিল মুকুলের ওই দাবি মানতে নারাজ ছিলেন দিলীপ ঘোষেরা। তাঁদের দাবি ছিল বিজেপি ২১শের নির্বাচনে ২০০'র বেশি আসন পাবে। এখন কার্যত সেও ২০০'র বেশি আসন পাওয়ার তত্ত্বকেই কার্যত মুকুলের হাত দিয়ে স্বীকৃতি পাইয়ে দেওয়া হল। আর এখানেই অনেকে মনে করছেন গেরুয়া নেতৃত্বের তরফে মুকুলের ওপর চাপ খাটিয়েই এই রিপোর্ট পেশ করানো হয়েছে যাতে প্রধানমন্ত্রী বাংলায় আরও বেশি করে সময় দেন। কারন জে পি নাড্ডা থেকে শুরু করে শুভেন্দু অধিকারী, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতী ঘোষ, দিলীপ ঘোষ, কৈলাস বিজয়বর্গীয় কারর সভাতেই সেই রকম ভাবে ভিড় হচ্ছে না। শুধুমাত্র অমিত শাহ আর মোদির সভায় কিছুটা ভিড় দেখা যাচ্ছে। এই অবস্থায় মুকুলের ২০০'র বেশি আসনপ্রাপ্তির রিপোর্ট অনেকেই মানতে চাইছেন না। আর এই জায়গা থেকেই পাল্টা প্রশ্ন উঁকি মারছে, তাহলে বিজেপিতে কী চাপে রয়েছেন মুকুল যে তাঁর নিজের অবস্থান, নিজের মতামত তিনি তুলে ধরতে পারছেন না।
ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, মুকুলের রাজনৈতিক ভাগ্য কার্যত সরু সুতোয় ঝুলে রয়েছে। বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে যদি বিজেপির ফল ভালো না হয় তাহলে গেরুয়া শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মুকুলকে কেন সঙ্গে টেনে নিয়ে চলবেন সে কথা ভাবতে বসে যাবেন। ভুললে চলবে না সারদা মামলায় তো বটেই নারদা মামলাতেও নাম রয়েছে মুকুলের। এই অবস্থায় বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির মুখ পুড়লে মুকুলের রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য। মুকুল নিজেও সেটা জানেন। আর এই কারনেই গতবছর তিনি নিজে এক সভায় দাঁড়িয়ে বলেই দিয়েছিলেন, এবারের ভোটে তৃণমূল জিতে গেলে তাঁকে বাংলা ছেড়ে পালাতে হবে। এখন মোদিকে দেওয়া মুকুলের এই রিপোর্ট দেখে অনেকেই মনে করছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা প্রধানমন্ত্রীকে গ্রাউন্ড রিপোর্ট দেননি। বরঞ্চ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব ও বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের গুডবুকে থাকতে চেয়ে তাঁদের মন রেখেই রিপোর্ট জমা দিয়েছেন।
More News:
25th February 2021
রাত দুপুরে চুরি! বিরল ৩টি পাখি উধাও আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকে
25th February 2021
'দু'-একটাকা দাম বাড়লে কিছু যায় আসেনা,' জ্বালানির দামবৃদ্ধি প্রসঙ্গে দিলীপ
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
'শারীরিক হেনস্থা করেছে, অন্য চোখে দেখত রাকেশ,' বিস্ফোরক পামেলা
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
Leave A Comment