এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

WEB Ad_Valentine



ত্রাণ বন্টনে এবার কড়া নজরদারি, চালু হচ্ছে Online System



নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার(Bengal) বুকে নিয়মমাফিক প্রতিটি প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পরে শাসক দল বা বিরোধী দলের নেতানেত্রীদের বিরুদ্ধে ওঠে ত্রাণ সামগ্রী পাচারের অভিযোগ। এবার সেই ছবিতে বদল আনতে উদ্যোগী হল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) প্রশাসন। প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় বর্ষার আগে থেকেই আগাম সতর্কতা নিয়ে ত্রাণ বণ্টনের ক্ষেত্রেও নজরদারি আরও বাড়াতে চলেছে রাজ্য সরকার। আর এই নজরদারির কাজেই এবার চালু হচ্ছে Online System। জেলায় জেলায় সঠিকভাবে ত্রাণ সামগ্রীর Stock Register থেকে শুরু করে ক্ষতিপূরণের আবেদনের রেকর্ড রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে আর সেটাও Online System-এ। কার্যত এবার থেকে ত্রাণ সামগ্রীর হিসাব রাখা থেকে ক্ষতিপূরণের সব হিসাবই রাখা হবে এই Online System-এ।

আরও পড়ুন রাজ্যের সঙ্গে সঙ্ঘাত বাড়াচ্ছেন রাজ্যপাল, নেপথ্যে উপাচার্য নিয়োগ

নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন ত্রাণ সামগ্রীর হিসাব রাখা থেকে ক্ষতিপূরণের গোটা বিষয়টিই যেন Online System’র মাধ্যমে নজরদারি করা হয়। তাহলে ত্রাণ বন্টন ও তা নিয়ে দুর্নীতির ঘটনা কমবে। সেই নির্দেশ মেনেই সম্প্রতি বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের প্রায় ১০ জন আধিকারিককে জেলায় জেলায় পরিদর্শনে পাঠানো হয়েছিল এটা দেখতে যে সেখানে এই কাজ করার মতো পরিকাঠামো আছে কিনা। তাঁরা ফিরে এসে জেলাভিত্তিক রিপোর্ট জমা দিয়েছেন নবান্নে। সেই রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে ত্রাণ বণ্টনের ক্ষেত্রে নজরদারি আরও জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নবান্ন। সাধারণত বছরের শুরুতেই প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিটি জেলাকে ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়ে দেয় নবান্ন। এই কাজে মোটা টাকা খরচ হয়। এইসব সামগ্রীর হিসাব রাখতে এতদিন হাতে লেখা Stock Register ব্যবহার করা হতো। কিছু জায়গায় সেই রেজিষ্টার রয়েছে তবে তাতে ত্রাণ সামগ্রীর হিসাব পরিষ্কার করে লেখা নেই বলে পরিদর্শক দলের চোখে পড়েছে। সেই কারণে এখন থেকে Online System’র মাধ্যমে ত্রাণ সামগ্রীর হিসাব রাখার ব্যবস্থা চালু করার তোড়জোড় শুরু করছে রাজ্য।

আরও পড়ুন দিল্লি-কলকাতায় বসে না থেকে সময় দিন নিজ কেন্দ্রে, নির্দেশ বিজেপিতে

মূলত যেটা লক্ষ্য রাখা হবে তা হল, কোন জেলায় কত ত্রাণ দেওয়া হয়েছে, কত মজুত রয়েছে এবং কত বিলি করা হয়েছে, তার Real Time তথ্যের ওপর। সেই সঙ্গে সেই হিসাব যেন চাইলেই পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি জানা গিয়েছে, দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে দ্রুত ক্ষতিপূরণ পৌঁছে দেওয়ার কাজে নিযুক্ত আধিকারিকদের কিছু সমস্যার কথাও জানতে পেরেছেন পর্যবেক্ষকরা। ক্ষতিপূরণের জন্য এখনও আবেদনপত্র পূরণ করতে হয় প্রান্তিক মানুষকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাঁদের হয়ে আবেদন পত্র পূরণ করে দিতে হয় ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য বা আধিকারিকদের। তবে এই পদ্ধতিতে আবেদন যাচাই করে মানুষের কাছে ক্ষতিপূরণ পৌঁছে দিতে সময় অনেকটা বেশি লেগে যায়। সেই কারণে এই আবেদনও অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নিচ্ছে নবান্ন।



Published by:

Koushik Dey Sarkar

Share Link:

More Releted News:

নিম্নচাপের জেরে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে চলবে বৃষ্টি

জুতোচুরি থেকে পকেটমারি, দলেরই কর্মসূচিতে বিপাকে ৪ মূর্তি

দুদিনের সফরে কলকাতায় আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

চালু কন্ট্রোল রুম, বন্যা রুখতে ৭ জেলাকে সতর্ক করল নবান্ন

বাপুর আদর্শ তুলে ধরে গান্ধি জয়ন্তীতে গেরুয়া শিবিরকে তোপ মমতার

সোমেও যুবভারতীতে ম্যাচ শেষে মিলবে বাড়তি মেট্রো পরিষেবা

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর