এই মুহূর্তে




কসবায় ডি আই অফিসের বিক্ষোভে বহিরাগতদের নাম পরিচয় পাওয়া গিয়েছে : সিপি




নিজস্ব প্রতিনিধি: কসবার ডিআই অফিসের গোলমালে বহিরাগতদের উপস্থিতি ছিল। সেদিন বহিরাগতরা চাকরিহারাদের ভিড়ে ঢুকে পড়েছিল। কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা(CP Manoj Verma) শুক্রবার বহিরাগতদের উপস্থিতি ছিল বলে স্বীকার করে নেন। বহিরাগতরা যারা ছিলেন তাদের চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হয়েছে। তাদের নাম পরিচয় পাওয়া গিয়েছে।গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে আরজি কর কাণ্ডে, যাদবপুর কাণ্ডে, ভাঙ্গড় কাণ্ডে যে সকল নকশালপন্থী নেতারা গোলমাল  করেছিল তারা ডিআই(DI) অফিসে চাকরি হারাদের বিক্ষোভে পেছনে ছিল। জনৈক নকশাল নেতা মেহবুব মন্ডলের উপস্থিতি জানতে পেরেছে গোয়েন্দারা।কলকাতার পুলিশ কমিশনার আরো জানান,পুলিশের আচরণবিধি কি রকম হবে তা নিয়ে প্রত্যেক মাসে বৈঠক করা হয়। থানার অফিসারদের নিয়ে সেমিনার করা হয়।

পুলিশের আচরণ বিধি নিয়ে নানা ধরনের বিধি নিষেধ আছে। কসবা কাণ্ডের পর শুক্রবার লালবাজারের সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই দাবী করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। তিনি বলেন, শিক্ষকরা কসবার ডিআই অফিসে যে হিংসাত্মক আচরণ করবে তা ভাবা যায়নি শিক্ষকদের তালা লাগানোর কর্মসূচি ছিল শিক্ষকরা ওখানে গিয়ে মারধর করবে এটা প্রত্যাশা ছিল না তালা লাগানো আর তালা ভাঙা দুটো সম্পূর্ণ আলাদা ।একজন পুলিশ আধিকারিক তিন দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শিক্ষকদের ওই আন্দোলনে বাইরের লোকও ছিল। সেদিনও বলেছি আজও বলছি লাথি মারাটা বাঞ্ছনীয় নয় ।পুলিশের ভুল হতেই পারে। ভুলের পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় তার জন্য বারবার বলা হয়।তবে শিক্ষকদের সঙ্গে যেভাবে বাইরের লোক কসবার ডিআই(DI) অফিসে ঢুকে পড়েছিল তা তদন্তে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে সেখানে বহিরাগতদের উপস্থিতি ছিল। হামলাকারী এসআইয়ের পাশে দাঁড়িয়ে শিক্ষকদের হাতে আক্রান্ত পুলিশ এমনই দাবি করলেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। কলকাতার পুলিশ কমিশনার জানালেন, যে অফিসার লাথি মেরে ছিলেন তাকে প্রথমে কসবা কাণ্ডে তদন্তকারী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হলেও পরে অন্য অফিসারকে ওই ঘটনার তদন্তকারী অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কলকাতা পুলিশের জয়েন্ট সিপি (ক্রাইম) রূপেশ কুমার শুক্রবার লালবাজারে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন,৯ তারিখে আমরা শর্ট নোটিশে আমরা খবর পাই চাকরিহারা শিক্ষকরা জমায়েত করেছেন DI অফিসে।আমাদের পুলিশ Arrengement করা হয়েছিল। যাতে শান্তিপূর্ণ ভাবে ওনারা প্রতিবাদ করতে পারেন।বালিগঞ্জ থেকে এসে ওনারা জোর করে গেট খোলার চেষ্টা করেছিলেন।প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে, পরের গেট এ ঢোকার চেষ্টা হয়।ভিতরে এন্ট্রি করে শেষ লেয়ারের গেট (কলাপসিবল গেট) এ জমা হয়ে পরের প্যাডলক ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন।আমরা একটা ভিডিও দেখাচ্ছি যেখানে প্রভোক করছেন ভেঙে দেওয়ার জন্য। পুড়িয়ে দেওয়ার জন্য।ওই সময়ও পুলিশ শান্তিপূর্ণ ভাবে আটকানোর চেষ্টা করেন। পুলিশের উপর অ্যাসল্ট করা হয়েছে। তারপর পুলিশ ব্যবস্থা নেয়।১২:১৫ নাগাদ পৌঁছানোর পর ১২: ১৮ ফার্স্ট ব্যারিকেড ভেঙেছেন।পুলিশ একদম শেষ পর্যায়ে ব্যবস্থা নিয়েছে। তার আগে পর্যন্ত শান্তি বজায় রাখতে চেয়েছিল।

প্রথম ভিডিওতে সাউন্ড আসছে যে আমরা ভেঙে দেবো। পুলিশ সবসময় শান্ত থাকতে অনুরোধ রেখেছে।পরের ছবিতেও দেখুন, ব্যারিকেড ভাঙবার চেষ্টা হয়েছে। পুলিশ কিন্তু কোনও ফোর্স তখনও করেনি।স্কেলিং করার চেষ্টা হয়েছে মহিলা পুলিশ কর্মীর বডির উপরে উঠে পা দিয়ে স্কেল করবার চেষ্টা হয়েছে।কংক্রিট স্ল্যাব দিয়ে ভিতর ঢুকে প্যাডলক ভাঙবার চেষ্টা হলো।গেটের তালা ভেঙে ফেলা হবে বলে শোনা যাচ্ছে শুনুন। পরিষ্কার ওডিও। প্রভোকে করারগেটের তালা ভেঙে ফেলা হবে বলে শোনা যাচ্ছে শুনুন। পরিষ্কার ওডিও। প্রভোকে করারপুলিশের উপর আঘাত হানবার চেষ্টা করেছেন ওনারা। লাস্ট লেয়ারের পর তারা একজন পুলিশ কর্মীকে মারবার চেষ্টা করেছেন।১২:২৮ থেকে ১২:৩০ পুলিশ কর্মীকে অ্যাসল্ট করা হয়। ভিডিও এভিডেন্স দেখলাম।কলকাতা পুলিশের মোট ১৩ পুলিশ অফিসিয়াল আহত হয়েছে।সার্জেন্ট সঞ্জয় মন্ডল এখন রুবি হাসপাতালে ভর্তি।SI liton দাস গুরুতর আহত হয়েছেন।Medical check up hoyeche।সেখানে সেই প্রমাণ রাখা হয়েছে।এই বিষয়টির উপর তদন্ত চলছে।Enquiry চলছে।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

রাজ্যে উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল ৭ মে, দেড় মাসের মাথায় রেজাল্ট আউট

বিষাদের ছায়া বাগান শিবিরে, চিঠি লিখে ইস্তফা সভাপতি টুটু বসুর, কেন?

ঘরে জগন্নাথ রেখে দিঘায় যাবেন কলকাতার হেরিটেজ মন্দিরের সেবাইত পরিবার

মুখ্যমন্ত্রীর এলাকাতেই ‘অযোগ্য’দের বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি চাকরিহারাদের

প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি পিছিয়ে গেল

সপ্তাহের শুরুতেই মেট্রো বিভ্রাটে নাজেহাল অফিসযাত্রীরা, কেন ?

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর