এই মুহূর্তে

১২ হাজার নিয়োগে আমরা কয়জন চাকরি পাব, প্রশ্ন আন্দোলনকারীদের

নিজস্ব প্রতিনিধি: আন্দোলন অনেক আগেই শুরু হয়েছে। কিন্তু কবে তা শেষ হবে তা কেউ জানেন না। মাঝে পার হয়ে গিয়েছে অনেকগুলি বসন্ত, পুজো, ভাইফোঁটা, বড়দিন। বুধবার রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী(Education Minister) ব্রাত্য বসু(Bratya Basu) ঘোষণা করেছেন মে মাসের মধ্যেই প্রাথমিকে ১২ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা পদে(Teachers Post) নিয়োগ হতে চলেছে। এমনকি এপ্রিল ও মে মাসের মধ্যে স্কুলে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু আন্দোলনকারীরা কবে চাকরি পাবেন তা নিয়ে এখনও কোনও বার্তা মেলেনি রাজ্য সরকারের(West Bengal State Government) তরফে। দুর্নীতির মাধ্যমে যারা চাকরি পেয়েছিলেন তাঁদের চাকরি আদালত খারিজ করেছে। কিন্তু সেখান থেকেও বার্তা আসেনি আন্দোলনকারীরা কীভাবে আর কবে চাকরি পাবে। নিশ্চুপ স্কুল সার্ভিস কমিশন(SSC) থেকে প্রাথমিক ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদও। আর তাই আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন, তাঁরা কবে চাকরি পাবেন?

আরও পড়ুন ২১ থেকে ২৩ নভেম্বর রাজ্যে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন, জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

গতকাল ব্রাত্য জানিয়েছেন, চলতি বছর মে মাসের মধ্যেই প্রাথমিকে প্রায় ১২ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা পদে নিয়োগ হবে। গত বছর অক্টোবর মাসে রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলে প্রায় ১১,৭৬৫টি শূন্যপদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ইন্টারভিউ শুরু হয়েছিল ডিসেম্বরের শেষে। সম্প্রতি অষ্টম দফার ইন্টারভিউয়ের সূচি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এই দফায় আগামী ২০ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত কর্মস্থান হিসাবে হাওড়া জেলা নির্বাচনকারী প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, মে মাসের মধ্যেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। অন্যদিকে, প্রধান শিক্ষক, উচ্চপ্রাথমিক, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ মিলিয়ে নতুন করে স্কুলে প্রায় ২২ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা আগেই করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। তখনই জানিয়েছিলেন, নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর আগে নিয়োগ বিধিতে রদবদল করা হবে। 

আরও পড়ুন জোর করে জমি অধিগ্রহণ করবে না রাজ্য, শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠকে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

সেই প্রসঙ্গে বুধবার শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রয়োজনীয় সংশোধন করে নিয়োগ বিধির খসড়া প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। যা শীঘ্রই মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে। তারপরই ধাপে ধাপে নতুন নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করবে স্কুল সার্ভিস কমিশন। ইন্টারভিউয়ের লাইভ ভিডিওগ্রাফি করা হবে, ওএমআর শিট ১০ বছরের জন্য সংরক্ষণ করা হবে, এই রকম কয়েকটি নিয়মের সংযোজন করা হয়েছে নিয়োগের বিধিতে। কিন্তু এতকিছুর মধ্যেও পরিষ্কার নয়, আন্দোলনকারীরা কবে চাকরি পাবে। তাঁরা কী বছরের পর বছর ধরে রাস্তায় বসে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন!

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

চেতলার ছাতু ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উদ্ধার করল আয়কর দফতর

বরাহনগরের উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা

সোমবার পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছে যাবে

কলকাতায় নতুন ছবির শুটিংয়ে এলেন কাজল ও রণিত রায়, যাবেন বোলপুরেও

স্বপনে জেরবার বিজেপি, বারাসত হয়ে যাচ্ছে আসানসোল

রাজ্যের চাহিদা অনুযায়ীই কেরোসিন বরাদ্দ করবে কেন্দ্র, নির্দেশ হাইকোর্টের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর