কল্যাণকে হুমকি ফোন, কালিঘাট থানায় দায়ের হল অভিযোগ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: হাথরাসের নির্যাতিত তরুণীর সঙ্গে সীতার তুলনা টানার জেরে গেরুয়া বাহিনী সরব হয়েছে তৃণমূল সাংসদ তথ আইনজীবি কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এমনকি হাওড়ার গোলাবাড়ি থানায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের হয়েছে। এবার সেই কল্যাণবাবুর কাছেই এল হুমকি ধমকির ফোন, আর সেটাও সোমবার সন্ধ্যায়। ইতিমধ্যেই ঘটনার জেরে কালিঘাট থানায় একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছ ও পুলিশ এই ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে। যদিও এই প্রথমবার নয়, এর আগেও কল্যাণবাবুকে ফোনে হুমকি দেওয়ার একাধিকবার অভিযোগ তুলেছেন শ্রীরামপুরের সাংসদ। বছর চারেক আগে সাংসদের দিল্লির নম্বরে একটি উড়ো ফোন আসে বলে অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় লালবাজারে বিষয়টি জানানো হয়। সোমবার সন্ধ্যার ঘটনায় কে বা কারা যুক্ত তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।
কিছুদিন আগে ব্যারাকপুরে একটি জনসভায় শ্রীরামপুরের সাংসদ বলেছিলেন, ‘সীতা রামের কাছে গিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, আমি ভাগ্যবান যে রাবণ অপহরণ করেছিল। যদি মাথায় গেরুয়া ফেট্টি পরা তোমার চ্যালারা হত, তাহলে উত্তরপ্রদেশের হাথরাসের নির্যাতিতার মতো আমার পরিণতি হত।’ কল্যাণের এই মন্তব্যকে ঘিরে অনেকেই সমালোচনা শুরু করেছেন। গেরুয়া শিবির থেকেও এরজন্য কল্যাণকে আক্রমণ করা হচ্ছে। এমনকি কল্যাণের এই বক্তব্যের জন্য হাওড়ার গোলাবাড়ি থানায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপির যুব মোর্চার সদস্য আশিস জয়সওয়াল। জয়সওয়াল যে অভিযোগ দায়ের করেছেন, তাতে বলা হয়েছে, ‘সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তাতে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতের কোটি কোটি হিন্দুর ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছে। বিশ্বজুড়ে হিন্দুরা সীতার আরাধনা করেন।’ বিষয়টি নিয়ে হাওড়া পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরা কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তৃণমূলের শীর্ষ নেতারাও বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন।
তবে হুমকি ফোনের জেরে গোটা বিষয়টি এখন সম্পূর্ন অন্যদিকে ঘুরে যেতে চলেছে বলেই এখন অনেকে মনে করছেন। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার জেরে কালীঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তৃণমূল সাংসদ। সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে হুমকি দিয়ে যে মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করা হয়েছিল সেই মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করেছে কালীঘাট থানা। রাজনৈতিক কোনও প্রতিহিংসা থেকে এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। একই সঙ্গে কল্যাণবাবুর নিরাপত্তা বৃদ্ধির বিষয়টিও এখন রাজ্য পুলিশ প্রশাসন খতিয়ে দেখছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
কিছুদিন আগে ব্যারাকপুরে একটি জনসভায় শ্রীরামপুরের সাংসদ বলেছিলেন, ‘সীতা রামের কাছে গিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, আমি ভাগ্যবান যে রাবণ অপহরণ করেছিল। যদি মাথায় গেরুয়া ফেট্টি পরা তোমার চ্যালারা হত, তাহলে উত্তরপ্রদেশের হাথরাসের নির্যাতিতার মতো আমার পরিণতি হত।’ কল্যাণের এই মন্তব্যকে ঘিরে অনেকেই সমালোচনা শুরু করেছেন। গেরুয়া শিবির থেকেও এরজন্য কল্যাণকে আক্রমণ করা হচ্ছে। এমনকি কল্যাণের এই বক্তব্যের জন্য হাওড়ার গোলাবাড়ি থানায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপির যুব মোর্চার সদস্য আশিস জয়সওয়াল। জয়সওয়াল যে অভিযোগ দায়ের করেছেন, তাতে বলা হয়েছে, ‘সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তাতে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতের কোটি কোটি হিন্দুর ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছে। বিশ্বজুড়ে হিন্দুরা সীতার আরাধনা করেন।’ বিষয়টি নিয়ে হাওড়া পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরা কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তৃণমূলের শীর্ষ নেতারাও বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন।
তবে হুমকি ফোনের জেরে গোটা বিষয়টি এখন সম্পূর্ন অন্যদিকে ঘুরে যেতে চলেছে বলেই এখন অনেকে মনে করছেন। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার জেরে কালীঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তৃণমূল সাংসদ। সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে হুমকি দিয়ে যে মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করা হয়েছিল সেই মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করেছে কালীঘাট থানা। রাজনৈতিক কোনও প্রতিহিংসা থেকে এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। একই সঙ্গে কল্যাণবাবুর নিরাপত্তা বৃদ্ধির বিষয়টিও এখন রাজ্য পুলিশ প্রশাসন খতিয়ে দেখছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
More News:
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
বাংলার সাত পদ্মভূষণ এল একুশের প্রজাতন্ত্রে! ট্যুইট শুভেচ্ছা রাজ্যপালের
26th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
Leave A Comment