ধর্মঘটের বিরোধীতায় রাজ্য সরকার! অফিসে না এলেই পড়বে কোপ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ বেশ কয়েক দফা দাবিতে দেশজুড়ে সাধারন ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বাম শ্রমিক সংগঠনগুলি। সেই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে কংগ্রেস ও বেশ কিছু আঞ্চলিক দল। তার জেরে আগ সকাল থেকেই দেশজুড়ে স্বাভাবিক জনজীবন কিছুটা হলেও বিপর্যস্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মূলত বাম ও কংগ্রেস বা ধর্মঘট সমর্থনকারী আঞ্চলিক দলগুলির প্রভাবিত রাজ্যগুলিই এই বনধে প্রভাবিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে এই বনধ ডাকা হলেও বিজেপি বা গেরুয়া শিবিরের কোনও শ্রমিক সংগঠনই এই ধর্মঘট সমর্থন করেনি। তাই গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, অসমে বনধের সেরকম কোনও প্রভাব পড়বে না। কিন্তু বিহার, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, কেরল ও ত্রিপুরাতে এই বনধ বেশ ভালই প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বাংলাতেও এই বনধের প্রভাব পড়তে পারে। সকাল থেকেই বনধ সমর্থনকারীদের অবরোধ বিক্ষোভে শহরতলি ও জেলাগুলির জনজীবন ধাক্কা খেতে পারে। হতে পারে রেল বা রাস্তা অবরোধের মতো ঘটনা। যদিও রাজ্য সরকার এই সব অবরোধ বিক্ষোভ তোলার জন্য যেমন পর্যাপ্ত পুলিশের বন্দোবস্ত রাখছে তেমনি রাস্তায় পর্যাপ্ত পরিমাণের সরকারি ও বেসরকারি বাস, মিনিবাস, ট্যাক্সি, অটো, টোটো এইসব কিছু রাখার ব্যবস্থাও করেছে। এমনকি ধর্মঘটে এইসব পরিবহণের ক্ষেত্রে যদি কোনও ক্ষতিসাধন ঘটে তাহলেও রাজ্য সরকারের তরফে ক্ষতিপূরণের জন্য ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। দলগত ভাবেও তৃণমূল এই বনধের বিরোধীতায় প্রচার চালিয়ে সর্বত্র। সব জায়গাতেই দোকান-বাজার খোলা রাখতে বলে হয়েছে। মোড়ে মোড়ে, জনবহুল স্থানে, বাজারে পর্যাপ্ত পুলিশ পিকেটও থাকছে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
যদিও রেশন ডিলাররা যেমন এই ধর্মঘটে যোগ দেওয়ার কথা জানিয়েছে তেমনি বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলিও এই ধর্মঘটে যোগ দিচ্ছে। আবার রাজ্যের বাম বুদ্ধিজীবি মহলও এই বনধকে সমর্থন করেছে। বামেরা অবশ্য জানিয়েই দিয়েছে জোর করে বনধ ভাঙতে গেলে বা অবরোধ-বিক্ষোভ তুলতে গেলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে। আর তার জন্য রাজ্য সরকারকেই দায়ী থাকতে হবে। এদিকে বুধবার সন্ধ্যার পরেই রাজ্য সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয় বৃহস্পতিবার রাজ্যের সব সরকারি অফিস, কার্যালয়, আদালত, গ্রন্থাগার খোলা থাকবে। সরকারি নয়, কিন্তু সরকারি অর্থে পরিচালিত এমন প্রতিষ্ঠানও খোলা রাখতে হবে। সেই সঙ্গে রাজ্য সরকারের কোনও কর্মচারী আজ কোনও ছূটি নিতে পারবেন না। যে বা যারা অফিস আসতে পারবেন না বা আসবেন না তাঁদের একদিনের বেতন কাটার পাশাপাশি কর্মজীবন থেকে ১ দিন কেটে নেওয়া হবে।
বাংলাতেও এই বনধের প্রভাব পড়তে পারে। সকাল থেকেই বনধ সমর্থনকারীদের অবরোধ বিক্ষোভে শহরতলি ও জেলাগুলির জনজীবন ধাক্কা খেতে পারে। হতে পারে রেল বা রাস্তা অবরোধের মতো ঘটনা। যদিও রাজ্য সরকার এই সব অবরোধ বিক্ষোভ তোলার জন্য যেমন পর্যাপ্ত পুলিশের বন্দোবস্ত রাখছে তেমনি রাস্তায় পর্যাপ্ত পরিমাণের সরকারি ও বেসরকারি বাস, মিনিবাস, ট্যাক্সি, অটো, টোটো এইসব কিছু রাখার ব্যবস্থাও করেছে। এমনকি ধর্মঘটে এইসব পরিবহণের ক্ষেত্রে যদি কোনও ক্ষতিসাধন ঘটে তাহলেও রাজ্য সরকারের তরফে ক্ষতিপূরণের জন্য ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। দলগত ভাবেও তৃণমূল এই বনধের বিরোধীতায় প্রচার চালিয়ে সর্বত্র। সব জায়গাতেই দোকান-বাজার খোলা রাখতে বলে হয়েছে। মোড়ে মোড়ে, জনবহুল স্থানে, বাজারে পর্যাপ্ত পুলিশ পিকেটও থাকছে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
যদিও রেশন ডিলাররা যেমন এই ধর্মঘটে যোগ দেওয়ার কথা জানিয়েছে তেমনি বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলিও এই ধর্মঘটে যোগ দিচ্ছে। আবার রাজ্যের বাম বুদ্ধিজীবি মহলও এই বনধকে সমর্থন করেছে। বামেরা অবশ্য জানিয়েই দিয়েছে জোর করে বনধ ভাঙতে গেলে বা অবরোধ-বিক্ষোভ তুলতে গেলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে। আর তার জন্য রাজ্য সরকারকেই দায়ী থাকতে হবে। এদিকে বুধবার সন্ধ্যার পরেই রাজ্য সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয় বৃহস্পতিবার রাজ্যের সব সরকারি অফিস, কার্যালয়, আদালত, গ্রন্থাগার খোলা থাকবে। সরকারি নয়, কিন্তু সরকারি অর্থে পরিচালিত এমন প্রতিষ্ঠানও খোলা রাখতে হবে। সেই সঙ্গে রাজ্য সরকারের কোনও কর্মচারী আজ কোনও ছূটি নিতে পারবেন না। যে বা যারা অফিস আসতে পারবেন না বা আসবেন না তাঁদের একদিনের বেতন কাটার পাশাপাশি কর্মজীবন থেকে ১ দিন কেটে নেওয়া হবে।
More News:
26th January 2021
26th January 2021
বাংলার সাত পদ্মভূষণ এল একুশের প্রজাতন্ত্রে! ট্যুইট শুভেচ্ছা রাজ্যপালের
26th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
Leave A Comment