শুরু ডানা ছাঁটার প্রক্রিয়া, HRBC চেয়ারম্যানের পদ হারালেন শুভেন্দু, এলেন কল্যাণ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্য সরকারে শুরু হয়ে গেল শুভেন্দু অধিকারীর ডানা ছাঁটার প্রক্রিয়া। হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশন বা এইচআরবিসি’র চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল শুভেন্দু অধিকারীকে। তাঁর জায়গায় এই পদে নিযুক্ত করা হয়েছে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। যদিও শাসক দল সূত্রের খবর, এই পদ থেকে গতকালই ইস্তফা দিয়েছেন শুভেন্দু। সেই কারণেই এই নিয়োগ।
যদিও এই নতুন নিয়োগ নিয়ে শুভেন্দু কিংবা কল্যাণ কারও পক্ষ থেকেই কিছু মন্তব্য করা হয়নি। কিন্তু এই পদক্ষেপ যে রাজ্য রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করল, তা বলাই চলে। এখন শাসক দলের মধ্যেই গুঞ্জন উঠছে মন্ত্রী পদ কবে যেতে চলেছে শুভেন্দুর। তাহলে কি বলাই যায় তৃণমূলের সঙ্গে বিচ্ছেন এখন সময়ের অপেক্ষা। যদিও তার কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।
উল্লে্খ্য, গত কয়েকদিন ধরেই দলের পক্ষ থেকে শুভেন্দুকে আক্রমণ করার দায়িত্ব বর্তেছিল এই কল্যাণের উপরেই। নাম না করে দু'পক্ষই দুপক্ষকে বিঁধেছিলেন। সেই কল্যাণের ভাগ্যেই এবার জুটল শুভেন্দুর পদ। যা রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও এর আগেও এই সংস্থার চেয়ারম্যান ছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এই পদেই ছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর দীনেশ ত্রিবেদি এই পদে ছিলেন।
কিন্তু ২০১৬-তে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে শুভেন্দু অধিকারীকে পরিবহণমন্ত্রী করার পরে এই পদ শুভেন্দুকেই দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এতদিন সেই পদ ভালই সামলাচ্ছিলেন তিনি। তবে চলতি বছরের গোড়া থেকেই দলনেত্রী ও দলের সঙ্গে যে ফারাক তৈরি হয়েছিল শুভেন্দুর, তা ক্রমশই বেড়েছে। ভাবা হয়েছিল, এই দুরত্ব কমবে। সেই কারণে সৌগত রায়ের মতো বর্ষীয়ান নেতাকে মান ভাঙাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। হয়েছিল ২-৩ দফায় কথা।
তারপরেও সেই মান ভাঙেনি শুভেন্দুর। তিনি গতকালই এই পদ থেকে ইস্তফা দেন বলেই জানা গিয়েছে। কিন্তু এইচআরবিসি'র মতো গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার প্রধান হিসেবে কেউ থাকবেন না, তা কখনও হয় না। সেই কারণেই এদিন কল্যাণকে নিয়োগ করা হল, জানিয়েছে নবান্ন। কিন্তু এর পেছনে অন্য রাজনীতি দেখছে বিশেষজ্ঞরা। যদিও শুভেন্দু বা কল্যাণ কেউই এই নিয়ে রাত পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি বলেই জানা গিয়েছে।
যদিও এই নতুন নিয়োগ নিয়ে শুভেন্দু কিংবা কল্যাণ কারও পক্ষ থেকেই কিছু মন্তব্য করা হয়নি। কিন্তু এই পদক্ষেপ যে রাজ্য রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করল, তা বলাই চলে। এখন শাসক দলের মধ্যেই গুঞ্জন উঠছে মন্ত্রী পদ কবে যেতে চলেছে শুভেন্দুর। তাহলে কি বলাই যায় তৃণমূলের সঙ্গে বিচ্ছেন এখন সময়ের অপেক্ষা। যদিও তার কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।
উল্লে্খ্য, গত কয়েকদিন ধরেই দলের পক্ষ থেকে শুভেন্দুকে আক্রমণ করার দায়িত্ব বর্তেছিল এই কল্যাণের উপরেই। নাম না করে দু'পক্ষই দুপক্ষকে বিঁধেছিলেন। সেই কল্যাণের ভাগ্যেই এবার জুটল শুভেন্দুর পদ। যা রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও এর আগেও এই সংস্থার চেয়ারম্যান ছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এই পদেই ছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর দীনেশ ত্রিবেদি এই পদে ছিলেন।
কিন্তু ২০১৬-তে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে শুভেন্দু অধিকারীকে পরিবহণমন্ত্রী করার পরে এই পদ শুভেন্দুকেই দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এতদিন সেই পদ ভালই সামলাচ্ছিলেন তিনি। তবে চলতি বছরের গোড়া থেকেই দলনেত্রী ও দলের সঙ্গে যে ফারাক তৈরি হয়েছিল শুভেন্দুর, তা ক্রমশই বেড়েছে। ভাবা হয়েছিল, এই দুরত্ব কমবে। সেই কারণে সৌগত রায়ের মতো বর্ষীয়ান নেতাকে মান ভাঙাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। হয়েছিল ২-৩ দফায় কথা।
তারপরেও সেই মান ভাঙেনি শুভেন্দুর। তিনি গতকালই এই পদ থেকে ইস্তফা দেন বলেই জানা গিয়েছে। কিন্তু এইচআরবিসি'র মতো গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার প্রধান হিসেবে কেউ থাকবেন না, তা কখনও হয় না। সেই কারণেই এদিন কল্যাণকে নিয়োগ করা হল, জানিয়েছে নবান্ন। কিন্তু এর পেছনে অন্য রাজনীতি দেখছে বিশেষজ্ঞরা। যদিও শুভেন্দু বা কল্যাণ কেউই এই নিয়ে রাত পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি বলেই জানা গিয়েছে।
More News:
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
বাংলার সাত পদ্মভূষণ এল একুশের প্রজাতন্ত্রে! ট্যুইট শুভেচ্ছা রাজ্যপালের
26th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
Leave A Comment