এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

ধনখড়কে পাত্তা না দেওয়ার বার্তা দিল তৃণমূল

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজভবনের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সংঘাতকে এবার উপেক্ষায় পরিবর্তিত করার পথে হাঁটা দিল রাজ্যের শাসক দল। সেই বার্তাতেই স্পষ্ট যে তৃণমূলের তরফে রাজ্যপালকে আর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে না। নেপথ্যে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান হয়েও রাজ্য সরকারের কাজকর্ম নিয়ে রাজ্যপালের লাগাতার বিরোধীতা ও আক্রমণের ঘটনা। এবার যে বিষয়টিকে ঘিরে তৃণমূল এই উপেক্ষার নীতি নিয়েছে তা হল রাজ্যের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কাজকর্ম নিয়ে ইউজিসির তদন্ত করার মতো হুমকি টুইটের বিষয়টি, যা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্যের শিক্ষামহলে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে।

রাজ্যপাল জগধীপ ধনখড়ের অভিযোগ, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে শাসকদল আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। রাজ্যের বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন ব্যবস্থা নিয়ে অরাজকতার সৃষ্টি করছে। শুক্রবার তিনি দুটি টুইট করেছেন। তার একটিতে তিনি লিখেছেন, ‘মমতা সরকারের আমলে শিক্ষাব্যবস্থায় চিত্রটা ভয়াবহ। রাজ্যের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও আচার্য এবং উপাচার্য রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে এলেন না। রাজ্যে শিক্ষাব্যবস্থায় সংগঠন বিস্তারের চেষ্টা চলছে।’ অপরটতে লিখেছেন, ‘‘আইনের নয়, শাসকের আইনের প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থায়। ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।’ এখানেই থেমে থাকেননি তিনি। রীতিমত হুমকির সুরে তিনি জানিয়েছেন, আচার্যের অনুমোদন ছাড়া মমতার সরকার যে ভাবে উপাচার্যদের নিয়োগ করেন, তাও আইনের প্রহসন। তাই তিনি ইউজিসি বা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন-কে এ নিয়ে তদন্ত করার অনুরোধও জানিয়েছেন।

রাজ্যপালের এহেন পদক্ষেপের মূলে রয়েছে সাম্প্রতিককালে তাঁর ডাক উপেক্ষা করেছেন রাজ্যের সব সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা। সম্প্রতি রাজ্যের বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এবং উপাচার্যকে রাজভবনে ডেকেছিলেন ধনখড়। রাজ্যপালের অভিযোগ, তাঁরা কেউ দেখা করতে আসেননি। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসেও ঠিক একই ঘটনা ঘটেছিল রাজ্যের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে। সেই সময় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের রাজ্যপাল ডেকে পাঠালেও তাঁর সঙ্গে কেউই দেখা করতে আসেননি। যদিও এদিন রাজ্যপালের এই টুইটকে খুব একটা পাত্তা দিতে চাইছে না রাজ্যের শাসক দল। এই প্রসঙ্গে এদিন তৃণমূলের তরফে কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, ‘উনি রাজনীতি করার জন্যই এসেছেন। রোজই নানা ধরনের কথা বলে থাকেন। ওঁর সব কথা শুনতে হবে, সব কথায় পাত্তা দিতে হবে, এর কোনও মানে নেই।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

নিউটাউনে পরিত্যক্ত বহুতল থেকে উদ্ধার যুবকের নিথর মৃতদেহ

ভোট পেতে কুণাল ঘোষকে ফোন কংগ্রেস প্রার্থী  প্রদীপ ভট্টাচার্যের

২৬ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি

আচমকাই জেগে উঠল গুরু প্রেম, প্রয়াত অজিত পাঁজার বাড়িতে হাজির ‘দলবদলু’ তাপস

রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ হলেন স্বামী গৌতমানন্দজি

টেটের প্রশ্নপত্রে ভুল ছিল কিনা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গড়ল কলকাতা হাইকোর্ট

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর