এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কেন্দ্রের আইনের প্রতিবাদে ৫ মার্চ রাজ্যে পরিবহণ ধর্মঘট

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী ৫ মার্চ রাজ্য(Bengal) স্তব্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনই আশঙ্কা দেখা দিল ওইদিন রাজ্যজুড়ে পরিবহণ ধর্মঘটের(Transport Strike) ডাক দেওয়ায়। এই পরিবহণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে National Federation of Indian Road Transport Workers। কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির সরকার(Modi Government) যে নয়া ন্যায় সংহিতা আইন লাগু করেছে তার বিরুদ্ধেই এই ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। National Federation of Indian Road Transport Workers’র পশ্চিমবঙ্গ শাখা এই ধর্মঘট ডেকেছে। সংগঠনের জাতীয় সম্পাদক নওলকিশোর শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, ‘এই আইন দেশের পরিবহণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত লাখ লাখ মানুষের কাছে অভিশাপ। এর ফলে পরিবহণ শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষের ওপর পুলিসের দমন-পীড়ন এক ধাক্কায় কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। এই কালা কানুনের বিরুদ্ধে দেশের অন্যত্র আগেই ধর্মঘটে শামিল হয়েছেন গাড়ি মালিক ও চালকরা। কিন্তু বাংলায় মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা থাকায় আমরা আন্দোলনকে পিছিয়ে দিয়েছিলাম। আগামী ৫ মার্চ দলমত নির্বিশেষে রাজ্যের সমস্ত পরিবহণ সংগঠনকে ধর্মঘটে অংশ নেওয়ার জন্য আমরা আবেদন জানিয়েছি।’

AITUC অনুমোদিত National Federation of Indian Road Transport Workers’র ডাকা এই ধর্মঘটে রাজ্যের বেসরকারি বাস মালিকেরা সাড়া দিলে রাজ্যের জনজীবনে তার প্রভাব পড়তে বাধ্য। এই পরিবহণ ধমর্ঘটের কর্মসূচিকে সফল করার লক্ষ্যে আগামী ২ মার্চ শনিবার কলকাতার বুকে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। সেদিন বিকেল ৪টের সময় মৌলালি থেকে শুরু হয়ে এই মিছিল ধর্মতলা পর্যন্ত  যাবে। কেন্দ্র সরকারের নতুন আইনে বলা হয়েছে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১০৬ নম্বর ধারার ১ এবং ২ উপধারায় বলা হয়েছে, পথ দুর্ঘটনায় কেউ জখম হলে চালকে তাঁর শুশ্রুষা এবং চিকিৎসা করাতে হবে বা অপেক্ষা করতে হবে পুলিশ আসা পর্যন্ত। দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে জামিন অযোগ্য ধারায় দশ বছর জেল এবং বিপুল জরিমানার কথা বলা হয়েছে। অটো, ট্যাক্সি, বাস, লরি, সরকারি অথবা বেসরকারি, ব্যক্তিগত বা বাণিজ্যিক সকল প্রকার গাড়ির ক্ষেত্রেই এই আইন কার্যকর হবে। কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন এবং পরিবহণ ক্ষেত্রে ইউনিয়নগুলির বক্তব্য, দুর্ঘটনাস্থলে পুলিশের জন্য অপেক্ষা করলে উন্মত্ত জনতার হাতে চালককে খুন হতে হবে, গাড়ি পুড়বে অথবা লুট হবে। সংগঠনগুলির বক্তব্য, নানা কারণে দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হন গাড়ির চালক, অথবা দুর্ঘটনার কারণে অন্বেষণ না করেই চালকের উপর দায় চাপিয়ে দেওয়া হয়, যা গর্হিত অপরাধ। তাই এই কালা কানুন রোধে তাঁরা রাজ্যজুড়ে পরিবহণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

শুক্রবার রাতে নির্বাচনী জনসভায় যোগ দিতে কলকাতায় এলেন নরেন্দ্র মোদি

রাজভবনের পিস রুম মহিলাদের পিস হেভেনে পরিণত হয়েছে, কটাক্ষ চন্দ্রিমার

রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ রাজভবনের মহিলা কর্মীর

রবিবার থেকে জেলায় জেলায় শুরু হবে বৃষ্টি, সোমবার ভিজতে পারে কলকাতা

তৃণমূলের তারকা প্রচারের তালিকা থেকে বাদ পড়লেন কুণাল

প্রথম চেষ্টাতেই মাধ্যমিক পাশ করে চমকে দিলেন ফুটপাতের প্রিয়া

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর