ডায়াবেটিসে কাঁচি চালাতে মোক্ষম কাঁচাকলা
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলার বিভিন্ন গুণাবলীর কথা কে না জানে? কলা সবসময়ই শরীরের পক্ষে উপকারী, এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে জানেন কি পাকাকলার সঙ্গে সঙ্গে কাঁচাকলাও সমান উপকারি।
অনেকে কাঁচাকলা খাওয়া এড়িয়ে চলেন। কিন্তু কাঁচাকলা পুষ্টিকর উপাদান শরীরে দারুন প্রভাব দেখায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঁচাকলায় উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন শরীরে প্রবেশ করাটা বিশেষ প্রয়োজনীয়। এর ফলে দেহের বিভিন্ন রোগের নিরাময় হয়। অনেকে মনে করেন শুধুমাত্র সবুজ সবজি হিসেবে কাঁচাকলা খাওয়া উচিত। তবে কাঁচাকলার উপকারিতাগুলিও জেনে নেওয়া দরকার।
কাঁচাকলার বহু উপকারিতা রয়েছে। তার মধ্যে প্রধান হল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো। কাঁচাকলায় আছে পটাশিয়াম, যা দেহের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। কাঁচাকলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে। যা শরীরের কোষকে আরও সুসংগঠিত করে তোলে।
কাঁচাকলায় থাকে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই দিনের বেলায় কাঁচাকলা খেলে তা শরীরের নানা রোগ নিরাময় করে। এছাড়াও কাঁচাকলায় থাকে ফাইবার। হজম ক্ষমতার উন্নতিতে যা বিশেষভাবে সাহায্য করে। ডাইজেস্টিভ ট্র্যাকের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটায়। শুধু পেট খারাপ নয়, নিয়মিত গ্যাস-অম্বলের সমস্যায় যারা ভোগেন তাদের জন্য কাঁচাকলা খুব উপকারি।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁচাকলা শরীরের শিরা-উপশিরা ভেতরে তৈরি হওয়া চাপ কমায়। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে। এর সঙ্গে কাঁচাকলা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা নিয়মিত কাঁচাকলা খেতে পারেন। পাশাপাশি, কাঁচাকলার অন্যতম একটি গুণ হল শরীরের মেদ কমানো। কাঁচাকলায় থাকা ফাইবার দেহের মেদ কোষগুলিকে দূর করতে সাহায্য করে।
অনেকে কাঁচাকলা খাওয়া এড়িয়ে চলেন। কিন্তু কাঁচাকলা পুষ্টিকর উপাদান শরীরে দারুন প্রভাব দেখায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঁচাকলায় উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন শরীরে প্রবেশ করাটা বিশেষ প্রয়োজনীয়। এর ফলে দেহের বিভিন্ন রোগের নিরাময় হয়। অনেকে মনে করেন শুধুমাত্র সবুজ সবজি হিসেবে কাঁচাকলা খাওয়া উচিত। তবে কাঁচাকলার উপকারিতাগুলিও জেনে নেওয়া দরকার।
কাঁচাকলার বহু উপকারিতা রয়েছে। তার মধ্যে প্রধান হল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো। কাঁচাকলায় আছে পটাশিয়াম, যা দেহের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। কাঁচাকলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে। যা শরীরের কোষকে আরও সুসংগঠিত করে তোলে।
কাঁচাকলায় থাকে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই দিনের বেলায় কাঁচাকলা খেলে তা শরীরের নানা রোগ নিরাময় করে। এছাড়াও কাঁচাকলায় থাকে ফাইবার। হজম ক্ষমতার উন্নতিতে যা বিশেষভাবে সাহায্য করে। ডাইজেস্টিভ ট্র্যাকের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটায়। শুধু পেট খারাপ নয়, নিয়মিত গ্যাস-অম্বলের সমস্যায় যারা ভোগেন তাদের জন্য কাঁচাকলা খুব উপকারি।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁচাকলা শরীরের শিরা-উপশিরা ভেতরে তৈরি হওয়া চাপ কমায়। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে। এর সঙ্গে কাঁচাকলা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা নিয়মিত কাঁচাকলা খেতে পারেন। পাশাপাশি, কাঁচাকলার অন্যতম একটি গুণ হল শরীরের মেদ কমানো। কাঁচাকলায় থাকা ফাইবার দেহের মেদ কোষগুলিকে দূর করতে সাহায্য করে।
More News:
15th December 2019
15th December 2019
15th December 2019
15th December 2019
14th December 2019
14th December 2019
14th December 2019
13th December 2019
13th December 2019
13th December 2019
Leave A Comment