ধর্ষণের অভিযোগ! ২০ বছর জেল খেটে শেষে বেকসুর খালাস
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: গুপ্তচরবৃত্তির মিথ্যে অভিযোগে ২২ বছর পাকিস্তানের কারাগারে কাটাতে হয়েছিল বীরপ্রতাপ সিংকে। তাঁর বিরুদ্ধে আনা সমস্ত অভিযোগই ছিল মিথ্যে। এমনকি সঠিক বিচার কিংবা শুনানির সুযোগ পাননি রুপোলি পর্দার বীর। কিন্তু শেষপর্যন্ত তিনি মুক্তি পান সেই আদালতের নির্দেশেই। রুপোলি পর্দার সেই স্মৃতি ফের উস্ক্বে দিল এলাহাবাদের একটি ঘটনা। না এখানে কোনও দেশদ্রোহিতা কিংবা গুপ্তচরবৃত্তির ঘটনা নয়। ধর্ষণের অভিযোগে ২০ বছর জেল খাটলেন তিনি। কিন্তু জীবনের ২০ টি বছর পেরিয়ে যাবার পর অভিযুক্ত বিষ্ণুকে নিরাপরাধ হিসেবে ঘোষণা করে মুক্তি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০০ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর ললিতপুরের এক দলিত মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে বিষ্ণুর বিরুদ্ধে। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় ললিতপুর জেলা আদালত অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল। তারপর বিগত ২০ বছর ধরে কারাগারে আটকে থাকলেও মেলেনি সুবিচার। কিন্তু শেষপর্যন্ত বিধিক সেবা সমিতির আইনজীবী পুনরায় এই মামলাটি আদালতে পেশ করলে ফের শুরু হয় নতুন করে চর্চা। বিচারপতি জেকে ঠাকুর ও বিচারপতি গৌতম চৌধুরির বেঞ্চ এদিন অভিযুক্তকে নির্দোষ বলে রায় দেন।
যদিও দূর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়ে আদালত জানায় , ওই ব্যক্তি ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ধর্ষিতার মেডিক্যাল রিপোর্টেও মেলেনি সেই প্রমাণ। ধর্ষিতা আগে থেকেই গর্ভবতী ছিলেন এমনকী ঘটনার ৩ দিন পর পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই মহিলার পরিবারের লোকেরা।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০০ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর ললিতপুরের এক দলিত মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে বিষ্ণুর বিরুদ্ধে। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় ললিতপুর জেলা আদালত অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল। তারপর বিগত ২০ বছর ধরে কারাগারে আটকে থাকলেও মেলেনি সুবিচার। কিন্তু শেষপর্যন্ত বিধিক সেবা সমিতির আইনজীবী পুনরায় এই মামলাটি আদালতে পেশ করলে ফের শুরু হয় নতুন করে চর্চা। বিচারপতি জেকে ঠাকুর ও বিচারপতি গৌতম চৌধুরির বেঞ্চ এদিন অভিযুক্তকে নির্দোষ বলে রায় দেন।
যদিও দূর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়ে আদালত জানায় , ওই ব্যক্তি ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ধর্ষিতার মেডিক্যাল রিপোর্টেও মেলেনি সেই প্রমাণ। ধর্ষিতা আগে থেকেই গর্ভবতী ছিলেন এমনকী ঘটনার ৩ দিন পর পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই মহিলার পরিবারের লোকেরা।
More News:
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
Leave A Comment