করোনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও ৮ মুখ্যমন্ত্রীর গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: করোনা নিয়ন্ত্রণ ও ভ্যাকসিন নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-সহ ৮ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর মধ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁকুড়া থেকেই এই বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। মূলত এই বৈঠক দুটি ভাগে সংগঠিত হয়। প্রথম পর্যায়ে আলোচনা হবে কীভাবে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়া করোনা রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। পাশাপাশি, করোনা পরীক্ষা ও রোগীকে চিহ্নিতকরণ করে আলাদা রাখার বিষয়টির উপর জোর দেওয়া হয় এদিনের বৈঠকে।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ভ্যাকসিন ও তাঁর প্রয়োগ এবং তাতে রাজ্যগুলির পরিকাঠামো ও কেন্দ্রের সহায়তাপ্রদান এই নিয়েই আলোচনা হয়। সেখানে মুখ্যমন্ত্রীরা সকলেই জানান, কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ভ্যাকসিন পেলে সকলেই তা ব্যবহার করতে প্রস্তুত। করোনা আবহে এর আগে এই নিয়ে অনেকগুলি বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী, এই বৈঠক তারই অঙ্গ। মঙ্গলবারের বৈঠকে মহারাষ্ট্র, তামিলনাডু, কর্ণাটক, দিল্লি, কেরল, অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ ছিলেন। কারণ, এই ৮টি রাজ্যে গত এক মাসে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী এই বৈঠকে এই রাজ্যগুলির কাছ থেকে তাদের সমস্যার কথা শুনেছেন। করোনা প্রতিরোধ করতে কী সমস্যা হচ্ছে, তা জানবেন। পাশাপাশি, কেন্দ্রের তরফ থেকে সহায়তার আশ্বাসও দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি রাজ্য নৈশ কার্ফু জারি করে দিয়েছে। একাধিক রাজ্যে লকডাউনের আশঙ্কার কথাও শোনা যাচ্ছে। সেই সব বিষয় নিয়েও এদিন আলোচনা হয়। একইসঙ্গে ভ্যাকসিনেশন নিয়েও এদিন বিস্তারিত কথা হয়।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লির দূষণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। তাঁর দাবি, এই দূষণের জন্যই দিল্লিতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিয়েছে। এই দূষণ কমানোর জন্য অবিলম্বে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ করা উচিত। একইসঙ্গে কেজরিওয়াল কেন্দ্রের কাছে করোনা চিকিৎসার জন্য আরও এক হাজার শয্যার দাবি জানিয়েছেন।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ভ্যাকসিন ও তাঁর প্রয়োগ এবং তাতে রাজ্যগুলির পরিকাঠামো ও কেন্দ্রের সহায়তাপ্রদান এই নিয়েই আলোচনা হয়। সেখানে মুখ্যমন্ত্রীরা সকলেই জানান, কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ভ্যাকসিন পেলে সকলেই তা ব্যবহার করতে প্রস্তুত। করোনা আবহে এর আগে এই নিয়ে অনেকগুলি বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী, এই বৈঠক তারই অঙ্গ। মঙ্গলবারের বৈঠকে মহারাষ্ট্র, তামিলনাডু, কর্ণাটক, দিল্লি, কেরল, অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ ছিলেন। কারণ, এই ৮টি রাজ্যে গত এক মাসে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী এই বৈঠকে এই রাজ্যগুলির কাছ থেকে তাদের সমস্যার কথা শুনেছেন। করোনা প্রতিরোধ করতে কী সমস্যা হচ্ছে, তা জানবেন। পাশাপাশি, কেন্দ্রের তরফ থেকে সহায়তার আশ্বাসও দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি রাজ্য নৈশ কার্ফু জারি করে দিয়েছে। একাধিক রাজ্যে লকডাউনের আশঙ্কার কথাও শোনা যাচ্ছে। সেই সব বিষয় নিয়েও এদিন আলোচনা হয়। একইসঙ্গে ভ্যাকসিনেশন নিয়েও এদিন বিস্তারিত কথা হয়।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লির দূষণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। তাঁর দাবি, এই দূষণের জন্যই দিল্লিতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিয়েছে। এই দূষণ কমানোর জন্য অবিলম্বে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ করা উচিত। একইসঙ্গে কেজরিওয়াল কেন্দ্রের কাছে করোনা চিকিৎসার জন্য আরও এক হাজার শয্যার দাবি জানিয়েছেন।
More News:
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
কৃষকদের অবস্থানে পিছু হঠল পুলিশ, মিলল শর্তসাপেক্ষ মিছিলের অনুমতি
24th January 2021
শিশুদের পোশাক না খুললে যৌন নির্যাতন নয়, জানাল বোম্বে হাইকোর্ট
24th January 2021
Leave A Comment