দেশে করোনার টিকাকরণ পিছিয়ে গেল, শুরু ১৬ জানুয়ারি
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: আশঙ্কাই সত্যি হলো। ফের পিছিয়ে গেল দেশে করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি। আগামী ১৩ জানুয়ারি নয়, ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে প্রথম দফায় করোনার টিকা দেওয়া শুরু হবে। শনিবার দেশজুড়ে করোনার টিকাকরণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক বসে। ওই বৈঠকে ঠিক হয়েছে, ‘১৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে একই সঙ্গে করোনার টিকাকরণ শুরু হবে। প্রথম দফায় তিন কোটি স্বাস্থ্য কর্মী ও কোভিড যোদ্ধাকে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। তার পরে যাঁদের বয়স ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে এবং কো-মর্বিডেটিতে ভুগছেন তাঁদের টিকাকরণের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এই পর্যায়ে ২৭ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া হবে। তার পরে ৫০ বছরের নিচে যাঁদের বয়স, তাঁরা টিকা পাবেন।’
প্রথমে ঠিক হয়েছিল আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হবে। টিকাকরণ কর্মসূচি যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, তার জন্য ইতিমধ্যে দুই দফায় দেশজুড়ে একই সঙ্গে ড্রাই রান-ও চালানো হয়েছে। ড্রাই রান বিশ্লেষণ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আধিকারিকরা নিশ্চিত হয়েছেন, টিকাকরণ কর্মসূচির জন্য দেশজুড়ে পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে।
কিন্তু এদিন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি তিনদিন পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেহেতু ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি রয়েছে এবং ওইদিন পর্যন্ত খর মাস থাকছে, তাই করোনার টিকাকরণের মতো শুভ কাজ পৌষ মাসে শুরু করা উচিত হবে না। আগামী ১১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গেও করোনার টিকাকরণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই দিন টিকাকরণ কর্মসূচি নিয়ে বেশ কিছু নির্দেশিকা দেবেন তিনি।
সূত্রের খবর, দেশে যে দুই সংস্থার করোনা ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে এখনও স্বাস্থ্য মন্ত্রকের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। ভ্যাকসিনের দামও চূড়ান্ত হয়নি। ফলে কিছুটা বেঁকে বসেছে সংস্থাটি। শুক্রবার থেকেই সংস্থার পুণের বিশেষ গুদাম থেকে ভ্যাকসিন বিভিন্ন রাজ্যে সরবরাহ করার কথা ছিল। কিন্তু সেরামের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, ’৪৮ ঘন্টা বাদে ভ্যাকসিনের সরবরাহ শুরু হবে।’
প্রথমে ঠিক হয়েছিল আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হবে। টিকাকরণ কর্মসূচি যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, তার জন্য ইতিমধ্যে দুই দফায় দেশজুড়ে একই সঙ্গে ড্রাই রান-ও চালানো হয়েছে। ড্রাই রান বিশ্লেষণ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আধিকারিকরা নিশ্চিত হয়েছেন, টিকাকরণ কর্মসূচির জন্য দেশজুড়ে পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে।
কিন্তু এদিন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি তিনদিন পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেহেতু ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি রয়েছে এবং ওইদিন পর্যন্ত খর মাস থাকছে, তাই করোনার টিকাকরণের মতো শুভ কাজ পৌষ মাসে শুরু করা উচিত হবে না। আগামী ১১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গেও করোনার টিকাকরণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই দিন টিকাকরণ কর্মসূচি নিয়ে বেশ কিছু নির্দেশিকা দেবেন তিনি।
সূত্রের খবর, দেশে যে দুই সংস্থার করোনা ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে এখনও স্বাস্থ্য মন্ত্রকের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। ভ্যাকসিনের দামও চূড়ান্ত হয়নি। ফলে কিছুটা বেঁকে বসেছে সংস্থাটি। শুক্রবার থেকেই সংস্থার পুণের বিশেষ গুদাম থেকে ভ্যাকসিন বিভিন্ন রাজ্যে সরবরাহ করার কথা ছিল। কিন্তু সেরামের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, ’৪৮ ঘন্টা বাদে ভ্যাকসিনের সরবরাহ শুরু হবে।’
More News:
20th January 2021
20th January 2021
20th January 2021
20th January 2021
20th January 2021
ট্রাক্টর মিছিল রুখতে মামলা প্রত্যাহার করুক কেন্দ্র, সুপ্রিম আহ্বান
20th January 2021
20th January 2021
20th January 2021
'তাণ্ডব' নিয়ে তদন্ত করতে মুম্বই পৌঁছাল যোগীর পুলিশ, শুরু জিজ্ঞাসাবাদ
20th January 2021
20th January 2021
ট্রাক্টর র্যালি নিয়ে পুলিশের কর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসছেন কৃষকেরা
Leave A Comment