করোনার টিকা নিয়ে হাহাকার, বন্ধ হাজারের বেশি টিকাদান কেন্দ্র
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: দেশে করোনাভাইরাসের সুনামি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মারণ ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে হাহাকার পড়ে গিয়েছে। একাধিক রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রককে জরুরি ভিত্তিতে টিকা পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে। টিকার অভাবে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে একাধিক টিকাকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দেশজুড়ে যখন করোনার টিকা নিয়ে হাহাকার চলছে তখন নির্লজ্জ রাজনীতিতে নেমে পড়েছেন মোদি সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন ও তাঁর সাগরেদ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভুষণ। রাজ্যগুলিতে পর্যাপ্ত টিকা সরবরাহের পরিবর্তে বিরোধী শাসিত রাজ্য সরকারগুলিকে করোনার টিকাকরণ ‘ঢিমেতালে’ চালানোর জন্য দায়ি করে নিজেদের ব্যর্থতা আড়ালের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
প্রথম থেকেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে কার্যত দেশবাসীকে ভুলপথে পরিচালিত করে যাচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন ও তাঁর মন্ত্রকের স্বঘোষিত করোনা বিশেষজ্ঞরা। মাস দুয়েক আগেই দেশ করোনা মুক্ত হওয়ার পথে বলে দাবিও করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের সেই দাবি কতটা অসত্য ও সারবত্তাহীন ছিল, তা গত কয়েকদিনে মারণ ভাইরাসের বেলাগাম সংক্রমণ প্রমাণ করে দিয়েছে। দেশে যখন করোনার সংক্রমণ সুনামির মতো আছড়ে পড়ছে, ঠিক তখনই করোনার টিকা সরবরাহ নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ভূমিকা প্রশ্নের মুখে পড়েছে। অবিজেপি দলগুলি শাসিত রাজ্যে করোনার টিকার সঙ্কট তৈরি হয়েছে।
মহারাষ্ট্রের পুণেতে ইতিমধ্যে টিকার অভাবে ১০৯টি টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ওড়িশাতেও ৭০০ টিকাদান কেন্দ্রে তালা ঝুলেছে। এমনকী খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে ৬৬টি টিকাদান কেন্দ্রের মধ্যে ৪১টি কেন্দ্রেই তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ সহ আরও বেশ কয়েকটি রাজ্যেও একের পর এক টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
যদিও স্বাস্থ্যমন্ত্রকের আধিকারিকরা মানতে রাজি হননি যে টিকার অভাবে টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বরং নিজেদের ব্যর্থতার দায় আড়াল করতে তাঁরা একাধিক রাজ্যকে চিঠি পাঠিয়ে টিকাকরণ ঢিমেতালে চলার জন্য কাঠগড়ায় তুলেছেন।
প্রথম থেকেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে কার্যত দেশবাসীকে ভুলপথে পরিচালিত করে যাচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন ও তাঁর মন্ত্রকের স্বঘোষিত করোনা বিশেষজ্ঞরা। মাস দুয়েক আগেই দেশ করোনা মুক্ত হওয়ার পথে বলে দাবিও করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের সেই দাবি কতটা অসত্য ও সারবত্তাহীন ছিল, তা গত কয়েকদিনে মারণ ভাইরাসের বেলাগাম সংক্রমণ প্রমাণ করে দিয়েছে। দেশে যখন করোনার সংক্রমণ সুনামির মতো আছড়ে পড়ছে, ঠিক তখনই করোনার টিকা সরবরাহ নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ভূমিকা প্রশ্নের মুখে পড়েছে। অবিজেপি দলগুলি শাসিত রাজ্যে করোনার টিকার সঙ্কট তৈরি হয়েছে।
মহারাষ্ট্রের পুণেতে ইতিমধ্যে টিকার অভাবে ১০৯টি টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ওড়িশাতেও ৭০০ টিকাদান কেন্দ্রে তালা ঝুলেছে। এমনকী খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে ৬৬টি টিকাদান কেন্দ্রের মধ্যে ৪১টি কেন্দ্রেই তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ সহ আরও বেশ কয়েকটি রাজ্যেও একের পর এক টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
যদিও স্বাস্থ্যমন্ত্রকের আধিকারিকরা মানতে রাজি হননি যে টিকার অভাবে টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বরং নিজেদের ব্যর্থতার দায় আড়াল করতে তাঁরা একাধিক রাজ্যকে চিঠি পাঠিয়ে টিকাকরণ ঢিমেতালে চলার জন্য কাঠগড়ায় তুলেছেন।
More News:
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
নষ্ট ৪৪ লক্ষের বেশি ডোজ, ভ্যাকসিনের ডোজ নষ্টে শীর্ষে তামিলনাড়ু
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
বহুতলে দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ৫ বছরের কম বয়সী বহু শিশু
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
Leave A Comment