উত্তরাখণ্ড বিপর্যয়ে নিখোঁজ ১৩৬ জনকে ‘মৃত’ ঘোষণা করল প্রশাসন
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রায় তিন সপ্তাহ হতে চলল। উত্তরাখণ্ড বিপর্যয়ের পর নিখোঁজ শতাধিক ব্যক্তি। তন্নতন্ন করে খুঁজেও মেলেনি খোঁজ। প্রিয় মানুষদের বেঁচে ফেরার আশাই প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলেন পরিবার পরিজনেরা। পরিজনের মৃত্যু ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ক্ষেত্রেও বাড়ছে জটিলতা। এমন অবস্থায় নিখোঁজ ১৩৬ জনকে ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করল উত্তরাখন্ড প্রশাসন।
সোমবার পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল ৬৮ টি দেহ উদ্ধার করেছে। এখনও ১৩৬ জনের খোঁজ নেই। এনটিসি হাইড্রোপাওয়ার প্রজেক্টের টানেলের ভিতর থেকে ১৪ জনের পাওয়া গিয়েছিল। বাকিদের দেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল এদিক ওদিক। গত ৭ ফেব্রুয়ারি কেদারনাথের স্মৃতি উসকে হিমবাহ ভেঙে পড়ে জোশীমঠে। আছড়ে পড়ে জলোচ্ছ্বাস। চামোলি জেলার তপোবন এলাকায় রানি গ্রামে ঋষিগঙ্গা বিদ্যুৎ প্রকল্পের উপর আচমকাই হিমবাহটি ভেঙে পড়ে। প্রবল জলের তোড়ে ভেঙে যায় ধৌলিগঙ্গা নদীর উপর বাঁধ। জলের তোড়ে ভেসে যায় আশেপাশের বহু বাড়ি, বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় গ্রাম। সেই দুঃস্বপ্ন এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি এলাকার মানুষ।
সাধারনত, কোনও নিখোঁজ ব্যক্তিকে ‘মৃত’ ঘোষণা করতে গেলে ৭ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু এইধরণের ঘটনায় বেশকিছু ব্যাতীক্রমও রয়েছে। যেমন ২০১৩ সালের উত্তরাখণ্ড প্রথমবার বিপর্যয়ের সময় বহু নিখোঁজ ব্যক্তিকে নির্ধারিত সময়ের বহু পূর্বেই ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। এবারেও একই পথে হাঁটল তেজিন্দর সিং প্রশাসন। যদিও এইক্ষেত্রে নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারদের ক্ষতিপূরণ প্রদানে সমস্যার বিষয়টিকেই তুলে ধরা হয়েছে।
যদিও এই নিখোঁজ ব্যক্তিদের ‘মৃত’ ঘোষণা করতে একটি কৌশল অবলম্বন করবে উত্তরাখণ্ড সরকার। প্রশাসনিক সূত্রে খবর ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে তিনটি ভাগে ভাগ করে নেওয়া হবে। প্রথমে, বিপর্যয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ, দ্বিতীয় ভাগে যারা তাঁরা উত্তরাখণ্ড ভিন জেলার বাসিন্দা এবং তৃতীয়ভাগে ভিন রাজ্যের বাসিন্দারা কেউ মারা গিয়েছেন কিনা সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
সোমবার পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল ৬৮ টি দেহ উদ্ধার করেছে। এখনও ১৩৬ জনের খোঁজ নেই। এনটিসি হাইড্রোপাওয়ার প্রজেক্টের টানেলের ভিতর থেকে ১৪ জনের পাওয়া গিয়েছিল। বাকিদের দেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল এদিক ওদিক। গত ৭ ফেব্রুয়ারি কেদারনাথের স্মৃতি উসকে হিমবাহ ভেঙে পড়ে জোশীমঠে। আছড়ে পড়ে জলোচ্ছ্বাস। চামোলি জেলার তপোবন এলাকায় রানি গ্রামে ঋষিগঙ্গা বিদ্যুৎ প্রকল্পের উপর আচমকাই হিমবাহটি ভেঙে পড়ে। প্রবল জলের তোড়ে ভেঙে যায় ধৌলিগঙ্গা নদীর উপর বাঁধ। জলের তোড়ে ভেসে যায় আশেপাশের বহু বাড়ি, বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় গ্রাম। সেই দুঃস্বপ্ন এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি এলাকার মানুষ।
সাধারনত, কোনও নিখোঁজ ব্যক্তিকে ‘মৃত’ ঘোষণা করতে গেলে ৭ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু এইধরণের ঘটনায় বেশকিছু ব্যাতীক্রমও রয়েছে। যেমন ২০১৩ সালের উত্তরাখণ্ড প্রথমবার বিপর্যয়ের সময় বহু নিখোঁজ ব্যক্তিকে নির্ধারিত সময়ের বহু পূর্বেই ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। এবারেও একই পথে হাঁটল তেজিন্দর সিং প্রশাসন। যদিও এইক্ষেত্রে নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারদের ক্ষতিপূরণ প্রদানে সমস্যার বিষয়টিকেই তুলে ধরা হয়েছে।
যদিও এই নিখোঁজ ব্যক্তিদের ‘মৃত’ ঘোষণা করতে একটি কৌশল অবলম্বন করবে উত্তরাখণ্ড সরকার। প্রশাসনিক সূত্রে খবর ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে তিনটি ভাগে ভাগ করে নেওয়া হবে। প্রথমে, বিপর্যয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ, দ্বিতীয় ভাগে যারা তাঁরা উত্তরাখণ্ড ভিন জেলার বাসিন্দা এবং তৃতীয়ভাগে ভিন রাজ্যের বাসিন্দারা কেউ মারা গিয়েছেন কিনা সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
More News:
3rd March 2021
3rd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
Leave A Comment