করোনাভাইরাসে এবার আক্রান্ত দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের পরে এবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী গোপাল রাই। বৃহস্পতিবার সকালে নিজেই টুইট করে করোনা পজিটোভ হওয়ার কথা জানিয়েছেন আপ সরকারের মন্ত্রী। একই সঙ্গে তাঁর সংস্পর্শে আসা সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলারও অনুরোধ জানিয়েছেন।
মাঝে নিয়ন্ত্রণে এলেও চলতি মাসে রাজধানীতে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেলাগাম হয়ে উঠছে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ। গত ২৪ ঘন্টায় দিল্লিতে করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪৬ জন। আর প্রাণ হারিয়েছেন ৯৯ জন। অর্থাৎ প্রতি ঘন্টায় চার জনের বেশি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। ঠাণ্ডা যত পড়বে, ততই পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। ইতিমধ্যেই দেশের রাজধানীতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছে সুপ্রিম কোর্ট। মারণ ভাইরাস রুখতে দিল্লি সরকার কী-কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জানতে চেয়েছে। আর এদিন দিল্লির মহামারী পরিস্থিতিকে বিপদসঙ্কেত বলে আখ্যা দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।
পরিস্থিতির মোকাবিলা কীভাবে করা যাবে, তা নিয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কোভিড হাসপাতালগুলিতে আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। যদিও প্রথমে মারণ ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলায় লকডাউনের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করলেও পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসে আপ সরকার। রাজধানীর দুটি বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েও তা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
যদিও করোনার ভ্যাকসিন না পাওয়া পর্যন্ত রাজধানীর স্কুল-কলেজ সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছের আপ সরকার। বুধবার উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছেন, ‘পড়ুয়াদের জীবন কিছুতেই ঝুঁকির মুখে ফেলা হবে না।’ তবে অনলাইনের মাধ্যমে যাতে প্রি-বোর্ড পরীক্ষা নেওয়া যায়, তার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে শিক্ষা দফতর।
মাঝে নিয়ন্ত্রণে এলেও চলতি মাসে রাজধানীতে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেলাগাম হয়ে উঠছে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ। গত ২৪ ঘন্টায় দিল্লিতে করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪৬ জন। আর প্রাণ হারিয়েছেন ৯৯ জন। অর্থাৎ প্রতি ঘন্টায় চার জনের বেশি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। ঠাণ্ডা যত পড়বে, ততই পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। ইতিমধ্যেই দেশের রাজধানীতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছে সুপ্রিম কোর্ট। মারণ ভাইরাস রুখতে দিল্লি সরকার কী-কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জানতে চেয়েছে। আর এদিন দিল্লির মহামারী পরিস্থিতিকে বিপদসঙ্কেত বলে আখ্যা দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।
পরিস্থিতির মোকাবিলা কীভাবে করা যাবে, তা নিয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কোভিড হাসপাতালগুলিতে আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। যদিও প্রথমে মারণ ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলায় লকডাউনের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করলেও পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসে আপ সরকার। রাজধানীর দুটি বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েও তা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
যদিও করোনার ভ্যাকসিন না পাওয়া পর্যন্ত রাজধানীর স্কুল-কলেজ সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছের আপ সরকার। বুধবার উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছেন, ‘পড়ুয়াদের জীবন কিছুতেই ঝুঁকির মুখে ফেলা হবে না।’ তবে অনলাইনের মাধ্যমে যাতে প্রি-বোর্ড পরীক্ষা নেওয়া যায়, তার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে শিক্ষা দফতর।
More News:
18th January 2021
ট্র্যাক্টর র্যালি নিয়ে দিল্লি পুলিশের কোর্টে বল ঠেলল শীর্ষ আদালত
18th January 2021
18th January 2021
18th January 2021
17th January 2021
17th January 2021
বেশিরভাগ কৃষকেরা এই বিলের সমর্থনে, চাঞ্চল্যকর দাবি কৃষিমন্ত্রীর
17th January 2021
17th January 2021
17th January 2021
16th January 2021
লক্ষ্যমাত্রা ৩ লক্ষ থাকলেও সারাদেশে ভ্যাকসিন নিলেন মাত্র ১.৯১ লক্ষ মানুষ
Leave A Comment