কৃষক বিক্ষোভে উত্তাল দিল্লি, পুলিশের গুলিতে মৃত ১
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: কৃষক বিক্ষোভে উত্তাল রাজধানী। মঙ্গলবার এই বিক্ষোভ চলাকালীনই মৃত্যু হল এক ব্যাক্তির। ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির দীন দয়াল উপাধ্যায় মার্গে। জানা গিয়েছে, দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে ঢোকার মুখে তাঁদের পথ আটকায় পুলিশ। এমনকি গুলিও চালানো হয় বলে অভিযোগ। পুলিশ গুলি চালানোর একটি গুলি এসে ট্রাক্টরে লাগলে ট্রাক্টরটি উল্টে যায়। যারফলে মৃত্যু হয়ে এক প্রতিবাদী কৃষকের।
প্রজাতন্ত্র দিবসের সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দিল্লি। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে আশঙ্কা করেই বিক্ষোভে লাঠিচার্জ শুরু করে পুলিশ। এরপর কৃষকরা লাঠিচার্জের পাল্টা জবাব দিলে আহত হন বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মী।
হিংসা ভয়াবহ আকার ধারন করলে দিল্লির উত্তর ও পূর্বাংশের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জায়গার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয় পুলিশ। স্তব্ধ করে দেওয়া হয় দিল্লি-দ্বারকা মেট্রো পরিষেবাও। পাশাপাশি রাজধানীর ৫ জায়গাতেও বন্ধ করে দেওয়া ইন্টারনেট সংযোগ। মধ্যে থেকে উত্তর পূর্ব দিল্লির সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
যদিও মঙ্গলবার দুপুরে পর্যন্ত নিহতের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। তবে এই ঘটনায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে আন্দোলনকারীদের মধ্যে। ব্যারিকেড ভেঙে লালকেল্লায় ঢুকে পড়েন তাঁরা। সেখানে একাধিক স্তম্ভের মাথায় কৃষক সংগঠনের পতাকা ঝুলিয়ে দেন। কেল্লার সামনের খুঁটি বেয়ে উঠে পতাকা টাঙিয়ে দিতে দেখা যায় এক আন্দোলনকারীকে। সেই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি চরমে ওঠে। কৃষকদের শান্তিপূর্ণ মিছিল হিংসাত্মক আকার ধারণ করায় উদ্বিগ্ন রাজনৈতিকমহল।
বিক্ষোভকারী কৃষকদের শান্তি ফিরিয়ে আনতে আর্জি জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী। এদিন টুইটারে তিনি লেখেন, ‘হিংসা কখনও সমস্যার সমাধান করতে পারে না, চোট যেই পান, ক্ষতি গোটা দেশের’। দেশের মঙ্গলের কথা ভেবে কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে কেন্দ্রকেও আর্জি জানান তিনি।‘
উল্লেখ্য মঙ্গলবার সকালে প্রজাতন্ত্রের দিবসে দুপুর ১২ টার পর দিল্লিতে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ। কিন্তু সেই অনুমতির তোয়াক্কা না করেই সিঙ্ঘু ও টিকরি বর্ডার অতিক্রম করে দিল্লিতে ঢুকে পড়ে কৃষকদের ট্রাক্টর বাহিনী।
জানা গিয়েছে, এদিন বিক্ষোভ চরম আকার ধারন করলে উন্মত্ত কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস চালায় পুলিশ। বন্ধ করে দেওয়া শহরের ব্যস্ততম সড়কগুলিকে।
হিংসা ভয়াবহ আকার ধারন করলে দিল্লির উত্তর ও পূর্বাংশের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জায়গার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয় পুলিশ। স্তব্ধ করে দেওয়া হয় দিল্লি-দ্বারকা মেট্রো পরিষেবাও। পাশাপাশি রাজধানীর ৫ জায়গাতেও বন্ধ করে দেওয়া ইন্টারনেট সংযোগ। মধ্যে থেকে উত্তর পূর্ব দিল্লির সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
যদিও মঙ্গলবার দুপুরে পর্যন্ত নিহতের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। তবে এই ঘটনায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে আন্দোলনকারীদের মধ্যে। ব্যারিকেড ভেঙে লালকেল্লায় ঢুকে পড়েন তাঁরা। সেখানে একাধিক স্তম্ভের মাথায় কৃষক সংগঠনের পতাকা ঝুলিয়ে দেন। কেল্লার সামনের খুঁটি বেয়ে উঠে পতাকা টাঙিয়ে দিতে দেখা যায় এক আন্দোলনকারীকে। সেই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি চরমে ওঠে। কৃষকদের শান্তিপূর্ণ মিছিল হিংসাত্মক আকার ধারণ করায় উদ্বিগ্ন রাজনৈতিকমহল।
বিক্ষোভকারী কৃষকদের শান্তি ফিরিয়ে আনতে আর্জি জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী। এদিন টুইটারে তিনি লেখেন, ‘হিংসা কখনও সমস্যার সমাধান করতে পারে না, চোট যেই পান, ক্ষতি গোটা দেশের’। দেশের মঙ্গলের কথা ভেবে কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে কেন্দ্রকেও আর্জি জানান তিনি।‘
উল্লেখ্য মঙ্গলবার সকালে প্রজাতন্ত্রের দিবসে দুপুর ১২ টার পর দিল্লিতে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ। কিন্তু সেই অনুমতির তোয়াক্কা না করেই সিঙ্ঘু ও টিকরি বর্ডার অতিক্রম করে দিল্লিতে ঢুকে পড়ে কৃষকদের ট্রাক্টর বাহিনী।
জানা গিয়েছে, এদিন বিক্ষোভ চরম আকার ধারন করলে উন্মত্ত কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস চালায় পুলিশ। বন্ধ করে দেওয়া শহরের ব্যস্ততম সড়কগুলিকে।
More News:
3rd March 2021
3rd March 2021
3rd March 2021
3rd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
Leave A Comment