কৃষি আইনের প্রতিবাদে এবার ইস্তফা হরিয়ানার INLD বিধায়কের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, চণ্ডিগড়: কৃষক আন্দোলন নিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে যে দিন মোদি সরকারের মুখ পুড়েছে, সে দিনই ‘সর্বনাশা’ কৃষি আইনের প্রতিবাদে বিধায়ক পদে ইস্তফা দিলেন হরিয়ানার ভারতীয় লোকদলের একমাত্র বিধায়ক অভয় সিং চোতালা। সোমবার দুপুরে হরিয়ানা বিধানসভার অধ্যক্ষের কাছে পাঠানো ইস্তফা পত্রে তিনি লিখেছেন, ‘আগামী ২৬ জানুয়ারির মধ্যে কৃষি আইন প্রত্যাহার না হলে তাঁর ইস্তফা যেন গ্রহণ করা হয়।’
যদিও বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফার ক্ষেত্রে ‘শর্ত’ রাখায় বিরোধী কংগ্রেস সহ অন্যান্য দলের সমালোচনার মুখে পড়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবীলালের নাতি। আইএনএলডি নেতার পদত্যাগকে স্রেফ ‘গিমিক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, ‘মূলত হরিয়ানার বিজেপি সরকারের জোট সঙ্গী তথা জ্ঞাতিশত্রু ভাই অজয় সিং চৌতালার জননায়ক জনতা পার্টির উপরে চাপ তৈরির কৌশল হিসেবেই বিধায়ক পদে ইস্তফা দেওয়ার পথে হেঁটেছেন আইএনএলডি’র একমাত্র বিধায়ক।’
মোদি সরকারের কৃষি আইনের প্রতিবাদে ক্ষোভে ফুঁসছেন হরিয়ানার কৃষকরা। দিল্লির সিঙ্ঘু সীমান্তের ধর্মা মঞ্চে যেমন সামিল হয়েছেন, তেমনই রাজ্যজুড়েই লাগাতার বিক্ষোভ দেখিয়ে চলেছেন। আগেই আম্বালায় পুরভোটের প্রচারে যাওয়া মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টারকে কালো পতাকা দেখিয়েছিলেন। আর রবিবার কৃষকদের বিক্ষোভের জেরে কারনালে মুখ্যমন্ত্রীর এক সভা ভেস্তে গিয়েছে।
কৃষক আন্দোলন যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তাতে বিক্ষোভকারীদের পাশে না থাকলে বিপাকে পড়তে হবে বলে মনে করছেন হরিয়ানার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আগেই সরব হয়েছে বিজেপি জোটসঙ্গী তথা উপমুখ্যমন্ত্রী দুষ্যন্ত চৌতালার জননায়ক জনতা পার্টির সুপ্রিমো অজয় সিং চৌতালা। সদ্য সমাপ্ত পুরভোটে বড়সড় ধাক্কাও খেতে হয়েছে হরিয়ানার শাসকজোটকে।
এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মোদি সরকারের কৃষি আইনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে আইএনএলডি নেতা অভয় সিং চৌতালা বলেন, ‘দেশের কোনও কৃষক সংগঠনই মোদি সরকারের নয়া কৃষি আইনকে সমর্থন করছে না। তাই অবিলম্বে জনবিরোধী আইন প্রত্যাহার করা উচিত। ওই কালা আইনের প্রতিবাদে আমি হরিয়ানা বিধানসভার অধ্যক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি। আগামী ২৬ জানুয়ারি যদি আইন পুরোপুরি প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে আর বিধায়ক হিসেবে থাকব না বলে জানিয়ে দিয়েছি।’
যদিও বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফার ক্ষেত্রে ‘শর্ত’ রাখায় বিরোধী কংগ্রেস সহ অন্যান্য দলের সমালোচনার মুখে পড়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবীলালের নাতি। আইএনএলডি নেতার পদত্যাগকে স্রেফ ‘গিমিক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, ‘মূলত হরিয়ানার বিজেপি সরকারের জোট সঙ্গী তথা জ্ঞাতিশত্রু ভাই অজয় সিং চৌতালার জননায়ক জনতা পার্টির উপরে চাপ তৈরির কৌশল হিসেবেই বিধায়ক পদে ইস্তফা দেওয়ার পথে হেঁটেছেন আইএনএলডি’র একমাত্র বিধায়ক।’
মোদি সরকারের কৃষি আইনের প্রতিবাদে ক্ষোভে ফুঁসছেন হরিয়ানার কৃষকরা। দিল্লির সিঙ্ঘু সীমান্তের ধর্মা মঞ্চে যেমন সামিল হয়েছেন, তেমনই রাজ্যজুড়েই লাগাতার বিক্ষোভ দেখিয়ে চলেছেন। আগেই আম্বালায় পুরভোটের প্রচারে যাওয়া মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টারকে কালো পতাকা দেখিয়েছিলেন। আর রবিবার কৃষকদের বিক্ষোভের জেরে কারনালে মুখ্যমন্ত্রীর এক সভা ভেস্তে গিয়েছে।
কৃষক আন্দোলন যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তাতে বিক্ষোভকারীদের পাশে না থাকলে বিপাকে পড়তে হবে বলে মনে করছেন হরিয়ানার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আগেই সরব হয়েছে বিজেপি জোটসঙ্গী তথা উপমুখ্যমন্ত্রী দুষ্যন্ত চৌতালার জননায়ক জনতা পার্টির সুপ্রিমো অজয় সিং চৌতালা। সদ্য সমাপ্ত পুরভোটে বড়সড় ধাক্কাও খেতে হয়েছে হরিয়ানার শাসকজোটকে।
এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মোদি সরকারের কৃষি আইনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে আইএনএলডি নেতা অভয় সিং চৌতালা বলেন, ‘দেশের কোনও কৃষক সংগঠনই মোদি সরকারের নয়া কৃষি আইনকে সমর্থন করছে না। তাই অবিলম্বে জনবিরোধী আইন প্রত্যাহার করা উচিত। ওই কালা আইনের প্রতিবাদে আমি হরিয়ানা বিধানসভার অধ্যক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি। আগামী ২৬ জানুয়ারি যদি আইন পুরোপুরি প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে আর বিধায়ক হিসেবে থাকব না বলে জানিয়ে দিয়েছি।’
More News:
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
Leave A Comment