যৌন কেচ্ছা সামনে আসতেই পদত্যাগ বিজেপি মন্ত্রীর
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: চাকরি দেওয়ার নাম করে শারীরিক সম্বন্ধের ঘটনায় চর্চায় আসেন কর্ণাটকের জলসম্পদ উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী। যার জেরে মন্ত্রীসভা থেকে 'সৌজন্যতা মূলক' পদত্যাগ করলেন রমেশ জারকিহোলি। এদিন তিনি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
পদত্যাগ পত্রে রমেশ জানিয়েছেন, ' আমার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মিথ্যে বলে আমি মনে করি। আমি চাই সত্যিটা সামনে আসুক। সুস্পষ্ট তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। আমি নির্দোষ প্রমাণিত হবে এটা আগের থেকেই বলছি। নৈতিকতার ভিত্তিতে পদত্যাগ করছি, দয়া করে আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করুন।'
রমেশের ভাই যিনি আবার বিজেপি বিধায়ক তিনি জানিয়েছেন, ঘটনার সিবিআই তদন্তের আর্জি জানাচ্ছি। মিথ্যে ঘটনা হলে, মামলাকারী ও অভিযোগকারীদের ভুয়ো ভিডিও ছড়ানোর জন্য ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপুরণ চাইব ও আলাদা করে মানহানির মামলা করব।
চাকরি দেওয়ার নামে সহবাস ও শারীরিক সম্বন্ধের অভিযোগ উঠল কর্ণাটকের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে। কর্ণাটকের বিজেপি শাসিত মন্ত্রীসভায় এমনই এক কেচ্ছা সামনে আসায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়। ইয়েদুরাপ্পার মন্ত্রীসভার জলসম্পদ উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী রমেশ জারকিহোলির বিরুদ্ধে গত মঙ্গলবার এমনই অভিযোগ করেন এক মহিলা। গত মঙ্গলবার পুলিশের দ্বারস্থ হয়ে ওই মহিলা জানান, সরকারি দফতরে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্বন্ধে করেছেন ওই মন্ত্রী, আবার মুখ খুললেই প্রাণে মেরে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন।
এই ঘটনায় বেঙ্গালুরু থানায় আরও এক অভিযোগ করেন সমাজসেবী দীনেশ কাল্লহালি। মন্ত্রী রমেশ জারকিহোলির একটি অশ্লীল ভিডিও টেপ প্রকাশ্যেও আসে। যার ভিত্তিতে নড়েচড়ে বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা। গতকাল থেকেই বেঙ্গালুরু প্রত্যেকটি সংবাদমাধ্যমে দেখানো হচ্ছে ওই ভিডিও ক্লিপ। যদিও সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করে আসছেন ওই মন্ত্রী।
ওই বিশিষ্ট সমাজসেবী কাবন পার্ক থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন আক্রান্ত মহিলার হয়ে। ঘটনার দ্রুত তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন সমাজসেবী দীনেশ। তিনি আরও জানিয়েছেন, মহিলাটি সম্মানের কথা মাথায় রেখে ও ভয়ে সামনে আসছেন না। প্রাণ সংশয় রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। দীনেশ জানিয়েছেন ওই মহিলাটি গরীব পরিবারের। কাজের জন্য মন্ত্রীর কাছে একটি শর্ট ফিল্মে সাক্ষাতকার দেওয়ার অনুরোধ করেন, উল্টে অভিযুক্ত মন্ত্রী ওই মহিলাকে বিছানায় টেনে নিয়ে যান। ভরপেট খেয়ে আশ্বাস দেন তাঁকে বিদ্যুৎ দফতরে স্থায়ী কাজের ব্যবস্থা করে দেবেন। কিন্তু মহিলা বুদ্ধি করে ঘটনার সমস্ত রেকর্ডিং করে নেন। পরবর্তীতে মন্ত্রী জানতে পেরে ওই মহিলাকে খুনের হুমকিও দেন।
দীনেশ জানান, 'আমি যেহেতু সামাজিক কাজ করি তাই ওদের পরিবারের তরফে আমাকে সমস্ত বিষয় জানানো হয়। এমনকি রেকর্ডিং দেওয়া হয়। আমি সমস্ত তথ্য নিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে, ঘটনার গভীরে গিয়ে তদন্তের আর্জি জানাচ্ছি।'
এই ঘটনার বিষয়ে কেন্দ্রীয় কয়লা ও খনিজ মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশি জানান, 'এই ঘটনার বিষয়ে কিছুই জানিনা আমি। তবে ঘটনার তদন্তের আর্জি জানাচ্ছি। মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পাকে অনুরোধ করবে ঘটনার গভীরে গিয়ে তদন্ত করতে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অভিযুক্ত মন্ত্রী জানিয়েছেন, 'আমি কিছুই জানি না এই বিষয়ে। তবে যে কোনও তদন্তের জন্য রাজি।'
পদত্যাগ পত্রে রমেশ জানিয়েছেন, ' আমার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মিথ্যে বলে আমি মনে করি। আমি চাই সত্যিটা সামনে আসুক। সুস্পষ্ট তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। আমি নির্দোষ প্রমাণিত হবে এটা আগের থেকেই বলছি। নৈতিকতার ভিত্তিতে পদত্যাগ করছি, দয়া করে আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করুন।'
রমেশের ভাই যিনি আবার বিজেপি বিধায়ক তিনি জানিয়েছেন, ঘটনার সিবিআই তদন্তের আর্জি জানাচ্ছি। মিথ্যে ঘটনা হলে, মামলাকারী ও অভিযোগকারীদের ভুয়ো ভিডিও ছড়ানোর জন্য ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপুরণ চাইব ও আলাদা করে মানহানির মামলা করব।
চাকরি দেওয়ার নামে সহবাস ও শারীরিক সম্বন্ধের অভিযোগ উঠল কর্ণাটকের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে। কর্ণাটকের বিজেপি শাসিত মন্ত্রীসভায় এমনই এক কেচ্ছা সামনে আসায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়। ইয়েদুরাপ্পার মন্ত্রীসভার জলসম্পদ উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী রমেশ জারকিহোলির বিরুদ্ধে গত মঙ্গলবার এমনই অভিযোগ করেন এক মহিলা। গত মঙ্গলবার পুলিশের দ্বারস্থ হয়ে ওই মহিলা জানান, সরকারি দফতরে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্বন্ধে করেছেন ওই মন্ত্রী, আবার মুখ খুললেই প্রাণে মেরে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন।
এই ঘটনায় বেঙ্গালুরু থানায় আরও এক অভিযোগ করেন সমাজসেবী দীনেশ কাল্লহালি। মন্ত্রী রমেশ জারকিহোলির একটি অশ্লীল ভিডিও টেপ প্রকাশ্যেও আসে। যার ভিত্তিতে নড়েচড়ে বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা। গতকাল থেকেই বেঙ্গালুরু প্রত্যেকটি সংবাদমাধ্যমে দেখানো হচ্ছে ওই ভিডিও ক্লিপ। যদিও সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করে আসছেন ওই মন্ত্রী।
ওই বিশিষ্ট সমাজসেবী কাবন পার্ক থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন আক্রান্ত মহিলার হয়ে। ঘটনার দ্রুত তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন সমাজসেবী দীনেশ। তিনি আরও জানিয়েছেন, মহিলাটি সম্মানের কথা মাথায় রেখে ও ভয়ে সামনে আসছেন না। প্রাণ সংশয় রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। দীনেশ জানিয়েছেন ওই মহিলাটি গরীব পরিবারের। কাজের জন্য মন্ত্রীর কাছে একটি শর্ট ফিল্মে সাক্ষাতকার দেওয়ার অনুরোধ করেন, উল্টে অভিযুক্ত মন্ত্রী ওই মহিলাকে বিছানায় টেনে নিয়ে যান। ভরপেট খেয়ে আশ্বাস দেন তাঁকে বিদ্যুৎ দফতরে স্থায়ী কাজের ব্যবস্থা করে দেবেন। কিন্তু মহিলা বুদ্ধি করে ঘটনার সমস্ত রেকর্ডিং করে নেন। পরবর্তীতে মন্ত্রী জানতে পেরে ওই মহিলাকে খুনের হুমকিও দেন।
দীনেশ জানান, 'আমি যেহেতু সামাজিক কাজ করি তাই ওদের পরিবারের তরফে আমাকে সমস্ত বিষয় জানানো হয়। এমনকি রেকর্ডিং দেওয়া হয়। আমি সমস্ত তথ্য নিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে, ঘটনার গভীরে গিয়ে তদন্তের আর্জি জানাচ্ছি।'
এই ঘটনার বিষয়ে কেন্দ্রীয় কয়লা ও খনিজ মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশি জানান, 'এই ঘটনার বিষয়ে কিছুই জানিনা আমি। তবে ঘটনার তদন্তের আর্জি জানাচ্ছি। মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পাকে অনুরোধ করবে ঘটনার গভীরে গিয়ে তদন্ত করতে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অভিযুক্ত মন্ত্রী জানিয়েছেন, 'আমি কিছুই জানি না এই বিষয়ে। তবে যে কোনও তদন্তের জন্য রাজি।'
More News:
19th April 2021
19th April 2021
19th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
করোনা পজিটিভ রোগী বেড়েছে ৩০ শতাংশ, মোদিকে চিঠি কেজরিওয়ালের
Leave A Comment