অর্থ পাচারের দায়ে গ্রেফতার তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: বিদেশে মুদ্রা পাচারের দায়ে তৃণমূলের প্রাক্তন রাজ্যসভা সাংসদ তথা আর্থিক লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান অ্যালকেমিস্টের কর্ণধার কেডি সিংকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে অর্থ পাচারের দায়ে তৃণমূলের তৎকালীন রাজ্যসভা সাংসদের দিল্লি ও চণ্ডিগড়ের অফিস এবং বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিলেন ইডির আধিকারিকরা। তার পরে সেই মামলার তদন্তে ভাঁটা পড়েছিল। পশ্চিমবাংলায় বিধানসভার ভোট এগিয়ে আসতেই নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে ইডি-সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি।
অ্যালকেমিস্ট কর্ণধার কে ডি সিংহের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মোটা সুদ দেওয়ার লোভ দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা তুলে তা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। তার পরে সেই মোটা অঙ্কের টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। সাধারণ মানুষের লগ্নি করা অর্থও ফেরত দেননি। অ্যালকেমিস্ট চিট ফান্ড মামলায় অর্থ তছরুপের অভিযোগে ২০১৬ সালে মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এমনকী সেবি’র পক্ষ থেকেও অ্যালকেমিস্টের পরিচালক ও শেয়ার হোল্ডারদের বিরুদ্ধে ১৯০০ কোটি টাকা তছরূপের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে কে ডি সিংহের ২৩৯ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করলেও প্রয়াত বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির সঙ্গে বন্ধুত্বের সুবাদে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখাননি ইডির তদন্তকারীরা।
বুধবার অর্থ পাচার মামলায় তদন্তের জন্য দিল্লির ইডি অফিসে কে ডি সিংহকে তলব করা হয়েছিল। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদের পরেই গ্রেফতার করা হয়। ইডির তদন্তকারীদের দাবি, ‘অন্তত ২০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন কে ডি সিংহ। তাঁর বিরুদ্ধে চলা তদন্তে দীর্ঘদিন ধরেই অসহযোগিতা করে চলেছিলেন রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ। তাই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’ আজই তাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদকে আদালতে তোলা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে তৃণমূলের হয়ে রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন বিতর্কিত ব্যবসায়ী তথা পঞ্জাবের বাসিন্দা। যদিও গত কয়েক বছর ধরেই তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর দুরত্ব তৈরি হয়েছিল। তৃণমূলের সঙ্গে দুরত্ব বাড়িয়ে বিজেপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু তাতে খুব একটা সফল হতে পারেননি।
অ্যালকেমিস্ট কর্ণধার কে ডি সিংহের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মোটা সুদ দেওয়ার লোভ দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা তুলে তা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। তার পরে সেই মোটা অঙ্কের টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। সাধারণ মানুষের লগ্নি করা অর্থও ফেরত দেননি। অ্যালকেমিস্ট চিট ফান্ড মামলায় অর্থ তছরুপের অভিযোগে ২০১৬ সালে মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এমনকী সেবি’র পক্ষ থেকেও অ্যালকেমিস্টের পরিচালক ও শেয়ার হোল্ডারদের বিরুদ্ধে ১৯০০ কোটি টাকা তছরূপের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে কে ডি সিংহের ২৩৯ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করলেও প্রয়াত বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির সঙ্গে বন্ধুত্বের সুবাদে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখাননি ইডির তদন্তকারীরা।
বুধবার অর্থ পাচার মামলায় তদন্তের জন্য দিল্লির ইডি অফিসে কে ডি সিংহকে তলব করা হয়েছিল। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদের পরেই গ্রেফতার করা হয়। ইডির তদন্তকারীদের দাবি, ‘অন্তত ২০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন কে ডি সিংহ। তাঁর বিরুদ্ধে চলা তদন্তে দীর্ঘদিন ধরেই অসহযোগিতা করে চলেছিলেন রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ। তাই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’ আজই তাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদকে আদালতে তোলা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে তৃণমূলের হয়ে রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন বিতর্কিত ব্যবসায়ী তথা পঞ্জাবের বাসিন্দা। যদিও গত কয়েক বছর ধরেই তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর দুরত্ব তৈরি হয়েছিল। তৃণমূলের সঙ্গে দুরত্ব বাড়িয়ে বিজেপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু তাতে খুব একটা সফল হতে পারেননি।
More News:
26th January 2021
দিল্লিকাণ্ডে মমতার কাঠগড়ায় কেন্দ্র, বিশ্বাসভঙ্গে ‘নারাজ’ বিরোধীরাও
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
Leave A Comment