সামনে চিন! হিমালয়ের কোলে তেরঙ্গা উত্তোলন অতন্দ্র প্রহরীদের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: সিয়াচেন হিমবাহ থেকে লে–লাদাখ। কাশ্মীরের এই বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বছরের বেশির ভাগ থাকে তুষারাবৃত। যার ফলে ভারতের দুই প্রতিবেশী দেশের সীমান্ত ঘেরা ওই এলাকায় তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ৫০ এর নিচে। কিন্তু প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে গতকাল থেকেই সাজ সাজ রব ছিল লাদাখের আইটিবিপি আউটপোস্টে। জওয়ানদের হাতেই তেরঙ্গায় সেজে ওঠে লাদাখের ছাউনিগুলি। আর মঙ্গলবার ভোর হতেই জাতীয় সঙ্গীতের মূর্ছণায় ভরে ওঠে লাদাখের ধোয়াশাচ্ছন্ন আকাশ।
লাদাখে ‘লাইন অব অ্যাকচুইয়াল কন্ট্রোল’ বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে একটি বর্ডার আউটপোস্টে সকাল থেকে সাজ-সাজ রব পড়ে যায় আইটিবিপি’র জওয়ানদের মধ্যে। প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জওয়ানরা। ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে চারদিক। বলে রাখা ভাল, সীমান্তে ওঁত পেতে রয়েছে চিনা বাহিনী। সুযোগ পেলেই থাবা বাড়াতে প্রস্তুত লালফৌজ। এহেন পরিস্থিতিতে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সীমান্তে অতন্দ্র প্রহরায় রয়েছে ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ।
প্রায় ৯০ হাজার জওয়ান নিয়ে গঠিত ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ বাহিনী মূলত চিনের সঙ্গে সাড়ে তিন হাজার লম্বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার সুরক্ষায় মোতায়েন থাকে। লাদাখের কারাকোরাম গিরিপথ থেকে শুরু করে অরুণাচল প্রদেশের জাচেপ লা পর্যন্ত সীমান্তের নজরদারি করে ভারতের এই আধা সামরিক বাহিনীটি। ফলে পাহাড়ি অঞ্চলে লড়াই ও পালটা হামলায় রীতিমতো অভিজ্ঞ আইটিবিপি জওয়ানরা। এবার আরও ১০ হাজার জওয়ান যোগ হলে বাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা বেড়ে এক লক্ষে পৌঁছে যাবে।
উল্লেখ্য, বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই ভারতের অরুনাচল প্রদেশের ও লাদাখ সীমান্তে একাধিক বার অনুপ্রবেশের চেস্টা করে। এমনকী গতকাল সোমবার সিকিমের নাকু লা সেক্টরেও চিনা অনুপ্রবেশকে কেন্দ্র করে সংঘাতে জড়ায় ভারতীয় সেনা। যারফলে এইমুহুর্তে তলানীতে নেমেছে দু’দেশের সম্পর্ক। গতবছরও গালওয়ানের সংঘাতের সময়ে চিনা সেনা’কে প্রথম মুখোমুখি হতে হয় আইটিবিপির। সেই সম্মুখ সংঘাতে বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করেছিল হিমালয়ের কোলে দাঁড়িয়ে থাকা ভারতের এই অতন্দ্র প্রহরীরা।
লাদাখে ‘লাইন অব অ্যাকচুইয়াল কন্ট্রোল’ বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে একটি বর্ডার আউটপোস্টে সকাল থেকে সাজ-সাজ রব পড়ে যায় আইটিবিপি’র জওয়ানদের মধ্যে। প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জওয়ানরা। ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে চারদিক। বলে রাখা ভাল, সীমান্তে ওঁত পেতে রয়েছে চিনা বাহিনী। সুযোগ পেলেই থাবা বাড়াতে প্রস্তুত লালফৌজ। এহেন পরিস্থিতিতে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সীমান্তে অতন্দ্র প্রহরায় রয়েছে ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ।
প্রায় ৯০ হাজার জওয়ান নিয়ে গঠিত ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ বাহিনী মূলত চিনের সঙ্গে সাড়ে তিন হাজার লম্বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার সুরক্ষায় মোতায়েন থাকে। লাদাখের কারাকোরাম গিরিপথ থেকে শুরু করে অরুণাচল প্রদেশের জাচেপ লা পর্যন্ত সীমান্তের নজরদারি করে ভারতের এই আধা সামরিক বাহিনীটি। ফলে পাহাড়ি অঞ্চলে লড়াই ও পালটা হামলায় রীতিমতো অভিজ্ঞ আইটিবিপি জওয়ানরা। এবার আরও ১০ হাজার জওয়ান যোগ হলে বাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা বেড়ে এক লক্ষে পৌঁছে যাবে।
উল্লেখ্য, বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই ভারতের অরুনাচল প্রদেশের ও লাদাখ সীমান্তে একাধিক বার অনুপ্রবেশের চেস্টা করে। এমনকী গতকাল সোমবার সিকিমের নাকু লা সেক্টরেও চিনা অনুপ্রবেশকে কেন্দ্র করে সংঘাতে জড়ায় ভারতীয় সেনা। যারফলে এইমুহুর্তে তলানীতে নেমেছে দু’দেশের সম্পর্ক। গতবছরও গালওয়ানের সংঘাতের সময়ে চিনা সেনা’কে প্রথম মুখোমুখি হতে হয় আইটিবিপির। সেই সম্মুখ সংঘাতে বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করেছিল হিমালয়ের কোলে দাঁড়িয়ে থাকা ভারতের এই অতন্দ্র প্রহরীরা।
More News:
3rd March 2021
3rd March 2021
3rd March 2021
3rd March 2021
3rd March 2021
3rd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
Leave A Comment