দেশজুড়ে সম্পূর্ণ লকডাউন নয়, নৈশ কার্ফু যথেষ্ট: মোদি
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশজুড়ে করোনাভাইরাসের সুনামি চললেও সম্পূর্ণ লকডাউন জারি হচ্ছে না বলে বৃহস্পতিবার জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেন, 'দেশের করোনা পরিস্থিতি যথেষ্টই উদ্বেগের। তবে এখনই সম্পূর্ণ লকডাউনের প্রয়োজন নেই।' পাশাপাশি আগামী ১১ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত দেশজুড়ে করোনার টিকা উৎসব পালন করা হবে বলেও ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
গত কয়েকদিন ধরে দেশজুড়ে যেভাবে করোনা সংক্রমণ লাগামছাড়া হয়ে উঠেছে কীভাবে তার মোকাবিলা করা যাবে, তার পথ খুঁজতে এদিন সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনও উপস্থিত ছিলেন। তবে ভোট প্রচারে ব্যস্ত থাকায় বৈঠকে ছিলেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর পরিবর্তে রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম।
মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে দেশজুড়ে চলা করোনার সুনামিকে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে নমুনা পরীক্ষার উপরে আরও বেশি জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। বৈঠকে তিনি বলেন, ‘করোনাকে তাড়াতে হলে, করোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের আরও বেশি সংখ্যক নমুনা পরীক্ষার উপরে জোর দিতে হবে। শনাক্তের হার অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ঘাবড়ানোর কিছু নেই। যেভাবেই হোক না কেন, নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচে নিয়ে আসতে হবে, রাখতে হবে।’
পাশাপাশি সংক্রমণ যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে না চলে যায়, তার জন্য মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ও কোভিড কার্ফু চালু করার উপরেও বিশেষ জোর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রথমবার যখন দেশে করোনার সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, তখন কোনও প্রতিষেধক ছিল না। এখন আমাদের হাতের নাগালে করোনার টিকা রয়েছে। ফলে লড়াইয়ের অস্ত্র রয়েছে। যদি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোনের উপরে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হয়, তাহলে মারণ ভাইরাসকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। তাছাড়া যে সব জায়গায় করোনা বেলাগাম সংক্রমণ ছড়াচ্ছে সেখানে কোভিড কার্ফু চালু করার পথে হাঁটতে হবে।’
পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে করোনার টিকা নিতে উৎসাহ জোগানোর ক্ষেত্রে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আগামী ১১ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল-করোনা টিকা উৎসব পালনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
করোনার বেলাগাম সংক্রমণ থেকে কীভাবে নিস্তার পাওয়া যাবে তা নিয়ে আমজনতার সুপারিশ বা পরামর্শ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘দেশে করোনার বেলাগাম সংক্রমণ এক কঠিন পরীক্ষার মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। প্রথম ঢেউকে মোকাবিলা করা সম্ভব হলেও এবার আগের চেয়েও সংক্রমণ ভয়াবহ হয়ে উঠছে। বেশ কয়েকটি রাজ্যে পরিস্থিতি যথেষ্টই উদ্বেগজনক ও চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে উদ্বেগের হল, প্রথমবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সময়ে সাধারণ মানুষ যতটা সতর্ক ছিলেন, এবার তা দেখা যাচ্ছে না। বরং অনেক ঢিলেঢালা মনোভাব ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতিতে কাজ শুরু করতে হবে।’
গত কয়েকদিন ধরে দেশজুড়ে যেভাবে করোনা সংক্রমণ লাগামছাড়া হয়ে উঠেছে কীভাবে তার মোকাবিলা করা যাবে, তার পথ খুঁজতে এদিন সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনও উপস্থিত ছিলেন। তবে ভোট প্রচারে ব্যস্ত থাকায় বৈঠকে ছিলেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর পরিবর্তে রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম।
মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে দেশজুড়ে চলা করোনার সুনামিকে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে নমুনা পরীক্ষার উপরে আরও বেশি জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। বৈঠকে তিনি বলেন, ‘করোনাকে তাড়াতে হলে, করোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের আরও বেশি সংখ্যক নমুনা পরীক্ষার উপরে জোর দিতে হবে। শনাক্তের হার অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ঘাবড়ানোর কিছু নেই। যেভাবেই হোক না কেন, নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচে নিয়ে আসতে হবে, রাখতে হবে।’
পাশাপাশি সংক্রমণ যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে না চলে যায়, তার জন্য মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ও কোভিড কার্ফু চালু করার উপরেও বিশেষ জোর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রথমবার যখন দেশে করোনার সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, তখন কোনও প্রতিষেধক ছিল না। এখন আমাদের হাতের নাগালে করোনার টিকা রয়েছে। ফলে লড়াইয়ের অস্ত্র রয়েছে। যদি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোনের উপরে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হয়, তাহলে মারণ ভাইরাসকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। তাছাড়া যে সব জায়গায় করোনা বেলাগাম সংক্রমণ ছড়াচ্ছে সেখানে কোভিড কার্ফু চালু করার পথে হাঁটতে হবে।’
পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে করোনার টিকা নিতে উৎসাহ জোগানোর ক্ষেত্রে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আগামী ১১ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল-করোনা টিকা উৎসব পালনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
করোনার বেলাগাম সংক্রমণ থেকে কীভাবে নিস্তার পাওয়া যাবে তা নিয়ে আমজনতার সুপারিশ বা পরামর্শ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘দেশে করোনার বেলাগাম সংক্রমণ এক কঠিন পরীক্ষার মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। প্রথম ঢেউকে মোকাবিলা করা সম্ভব হলেও এবার আগের চেয়েও সংক্রমণ ভয়াবহ হয়ে উঠছে। বেশ কয়েকটি রাজ্যে পরিস্থিতি যথেষ্টই উদ্বেগজনক ও চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে উদ্বেগের হল, প্রথমবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সময়ে সাধারণ মানুষ যতটা সতর্ক ছিলেন, এবার তা দেখা যাচ্ছে না। বরং অনেক ঢিলেঢালা মনোভাব ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতিতে কাজ শুরু করতে হবে।’
More News:
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
নষ্ট ৪৪ লক্ষের বেশি ডোজ, ভ্যাকসিনের ডোজ নষ্টে শীর্ষে তামিলনাড়ু
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
বহুতলে দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ৫ বছরের কম বয়সী বহু শিশু
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
Leave A Comment