প্রাক্তন বিজেপি কাউন্সিলরের আত্মহত্যায় পুলিশ সুপারের নামে মামলা, দু'ভাগ হরিয়ানা সরকার
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিজেপি নেতার আত্মহত্যার ঘটনায় মামলা হল জেলা পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে। এই ঘটনা ঘটেছে বিজেপি শাসিত হরিয়ানায়। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট রাজ্য রাজনীতিতে তোলপাড় শুরু হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ একাংশ সংশ্লিষ্ট নেতার পক্ষে সওয়াল করলেও, উপমুখ্যমন্ত্রী আবার ওই পুলিশ আধিকারিকের পাশেই দাঁড়িয়েছেন।
ইতিমধ্যেই পানিপথের পুলিশ সুপার মণীশা চৌধুরীর বিরুদ্ধে পুলিশে মামলা হয়েছে। প্রাক্তন কাউন্সিলর তথা বিজেপি নেতা হরিশ শর্মার মৃত্যুর ঘটনায় এই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছিল দিওয়ালির রাতে। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও শব্দবাজি ফাটানোর অভিযোগে এই বিজেপি নেতা, তাঁর মেয়ে ও বেশ কয়েকজন আত্মীয়ের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
এই ঘটনায় পুলিশি অত্যাচারের শিকার হয়েই এই বিজেপি নেতা আত্মহত্যা করেন বলেই অভিযোগ পরিবারের সদস্যদের। সূত্রের খবর, এই ঘটনার পর রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ গুপ্তকে তলব করেন এবং পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার জন্য তাকে তিরস্কার করেন। পাশাপাশি, সংশ্লিষ্ট পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এরপরেই মণীশা চৌধুরীর বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়। এরপরে রাজ্যের উপ মুখ্যমন্ত্রী দুশ্মন্ত চৌতালা মনীশা চৌধুরীকে সমর্থন করে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সোমবার চৌতালা বলেন, ‘যদি কোনও পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মামলা করা যায়, তবে রাজ্যের যে কোনও অপরাধের জন্য ডিজিপি’র বিরুদ্ধেও মামলা করা উচিত।’
৫২ বছর বয়সী এই কাউন্সিলর মৃত্যুর আগে অভিযোগ করেছিলেন, তার পরিবারকে পুলিশ অযথা হয়রানি করছে। এর পরের দিনই তিনি খালে ঝাঁপিয়ে আত্মহত্যা করেন। গত রবিবার তাঁর লাশ পাওয়া গিয়েছে। এক বন্ধু তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু সেও ডুবে মারা যায়।
শব্দবাজি ফাটানোর জন্য ওই কাউন্সিলর, তাঁর মেয়ে অঞ্জলি শর্মা এবং আটজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১১ টি ধারায় মামলা করা হয়েছিল। অঞ্জলি জানান, আমার বাবার সঙ্গে একজন সন্ত্রাসবাদীর মতো আচরণ করা হয়। কারণ, পুলিশ বেশ কয়েকদিন ধরেই পুলিশের পক্ষ থেকে তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল, যার ফলেই তিনি আত্মহত্যা করেন।’ ইতিমধ্যেই ওই পুলিশ আধিকারিককে সরিয়ে দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও শুরু করা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।
ইতিমধ্যেই পানিপথের পুলিশ সুপার মণীশা চৌধুরীর বিরুদ্ধে পুলিশে মামলা হয়েছে। প্রাক্তন কাউন্সিলর তথা বিজেপি নেতা হরিশ শর্মার মৃত্যুর ঘটনায় এই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছিল দিওয়ালির রাতে। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও শব্দবাজি ফাটানোর অভিযোগে এই বিজেপি নেতা, তাঁর মেয়ে ও বেশ কয়েকজন আত্মীয়ের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
এই ঘটনায় পুলিশি অত্যাচারের শিকার হয়েই এই বিজেপি নেতা আত্মহত্যা করেন বলেই অভিযোগ পরিবারের সদস্যদের। সূত্রের খবর, এই ঘটনার পর রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ গুপ্তকে তলব করেন এবং পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার জন্য তাকে তিরস্কার করেন। পাশাপাশি, সংশ্লিষ্ট পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এরপরেই মণীশা চৌধুরীর বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়। এরপরে রাজ্যের উপ মুখ্যমন্ত্রী দুশ্মন্ত চৌতালা মনীশা চৌধুরীকে সমর্থন করে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সোমবার চৌতালা বলেন, ‘যদি কোনও পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মামলা করা যায়, তবে রাজ্যের যে কোনও অপরাধের জন্য ডিজিপি’র বিরুদ্ধেও মামলা করা উচিত।’
৫২ বছর বয়সী এই কাউন্সিলর মৃত্যুর আগে অভিযোগ করেছিলেন, তার পরিবারকে পুলিশ অযথা হয়রানি করছে। এর পরের দিনই তিনি খালে ঝাঁপিয়ে আত্মহত্যা করেন। গত রবিবার তাঁর লাশ পাওয়া গিয়েছে। এক বন্ধু তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু সেও ডুবে মারা যায়।
শব্দবাজি ফাটানোর জন্য ওই কাউন্সিলর, তাঁর মেয়ে অঞ্জলি শর্মা এবং আটজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১১ টি ধারায় মামলা করা হয়েছিল। অঞ্জলি জানান, আমার বাবার সঙ্গে একজন সন্ত্রাসবাদীর মতো আচরণ করা হয়। কারণ, পুলিশ বেশ কয়েকদিন ধরেই পুলিশের পক্ষ থেকে তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল, যার ফলেই তিনি আত্মহত্যা করেন।’ ইতিমধ্যেই ওই পুলিশ আধিকারিককে সরিয়ে দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও শুরু করা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।
More News:
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
Leave A Comment