রামবিলাসের মৃত্যুতে শূন্য রাজ্যসভা আসনে প্রার্থী সুশীল মোদি
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি, পটনা: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের ‘ইয়েসম্যান’ হওয়ার কারণেই এবার আর উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ জোটেনি বিহার বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা সুশীল মোদির। এবার তাঁকে রাজ্য রাজনীতি থেকেই সরানোর সিদ্ধান্ত নিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। প্রয়াত লোক জনশক্তি পার্টির (এলজেপি) নেতা রামবিলাস পাসোয়ানের অকালমৃত্যুতে শূন্য হওয়া রাজ্যসভা আসনে বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রীকেই প্রার্থী করেছে পদ্ম শিবির। আগামী ১৪ ডিসেম্বর ওই আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে।
বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, নীতীশের ডেপুটি হিসেবে যেভাবে কাজ করেছিলেন সুশীল মোদি তাতে দলের অন্দরেই ক্ষোভ তুঙ্গে উঠেছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং, নিত্যানন্দ রাইরা বার বার দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে সুশীল মোদির ভূমিকা নিয়ে নালিশ জানিয়েছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, দলের স্বার্থের চেয়েও নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এবারের নির্বাচনে বিহারে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকা দেবেন্দ্র ফড়নবিশের কাছেও বিজেপির নবনির্বাচিত বিধায়কদের অধিকাংশই সুশীলকে ফের উপমুখ্যমন্ত্রী পদে না বসানোর অনুরোধ জানান। তাঁদের যুক্তি ছিল, মোদিকে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে রেখে নীতীশের উপরে খুব একটা চাপ তৈরি করা যাবে না। কেননা, বিজেপির নেতা হলেও তিনি নীতীশ বান্ধব।
দলের রাজ্য নেতা ও নবনির্বাচিত বিধায়কদের মনোভাব জানার পরেই সুশীলের ডানা ছাঁটার সিদ্ধান্ত নেন অমিত শাহ-জেপি নাড্ডারা। তাঁর পরিবর্তে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় তারকিশোর প্রসাদ ও রেণু দেবীকে। দলের এমন সিদ্ধান্তে যথেষ্টই চটে রয়েছেন মোদি। টুইট করে নিজের ক্ষোভও উগরে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর ক্ষোভকে পাত্তাই দেননি বিজেপি শীর্ষ নেতারা। বিহারে থেকে যাতে তিনি নতুন করে কোনও ঘোঁট পাকাতে না পারেন, তার জন্যই তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, নীতীশের ডেপুটি হিসেবে যেভাবে কাজ করেছিলেন সুশীল মোদি তাতে দলের অন্দরেই ক্ষোভ তুঙ্গে উঠেছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং, নিত্যানন্দ রাইরা বার বার দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে সুশীল মোদির ভূমিকা নিয়ে নালিশ জানিয়েছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, দলের স্বার্থের চেয়েও নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এবারের নির্বাচনে বিহারে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকা দেবেন্দ্র ফড়নবিশের কাছেও বিজেপির নবনির্বাচিত বিধায়কদের অধিকাংশই সুশীলকে ফের উপমুখ্যমন্ত্রী পদে না বসানোর অনুরোধ জানান। তাঁদের যুক্তি ছিল, মোদিকে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে রেখে নীতীশের উপরে খুব একটা চাপ তৈরি করা যাবে না। কেননা, বিজেপির নেতা হলেও তিনি নীতীশ বান্ধব।
দলের রাজ্য নেতা ও নবনির্বাচিত বিধায়কদের মনোভাব জানার পরেই সুশীলের ডানা ছাঁটার সিদ্ধান্ত নেন অমিত শাহ-জেপি নাড্ডারা। তাঁর পরিবর্তে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় তারকিশোর প্রসাদ ও রেণু দেবীকে। দলের এমন সিদ্ধান্তে যথেষ্টই চটে রয়েছেন মোদি। টুইট করে নিজের ক্ষোভও উগরে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর ক্ষোভকে পাত্তাই দেননি বিজেপি শীর্ষ নেতারা। বিহারে থেকে যাতে তিনি নতুন করে কোনও ঘোঁট পাকাতে না পারেন, তার জন্যই তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
More News:
18th January 2021
ট্র্যাক্টর র্যালি নিয়ে দিল্লি পুলিশের কোর্টে বল ঠেলল শীর্ষ আদালত
18th January 2021
18th January 2021
18th January 2021
17th January 2021
17th January 2021
বেশিরভাগ কৃষকেরা এই বিলের সমর্থনে, চাঞ্চল্যকর দাবি কৃষিমন্ত্রীর
17th January 2021
17th January 2021
17th January 2021
16th January 2021
লক্ষ্যমাত্রা ৩ লক্ষ থাকলেও সারাদেশে ভ্যাকসিন নিলেন মাত্র ১.৯১ লক্ষ মানুষ
Leave A Comment