বিতর্কের মধ্যেই লাভ জিহাদ নিয়ে কড়া অধ্যাদেশ আনল যোগী সরকার
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: কথামতই ‘লাভ জেহাদ’ নিয়ে মঙ্গলবার এক অধ্যাদেশ পাশ করল উত্তরপ্রদেশ সরকার। এর ফলে বলাই যায় এই নিয়ে কড়া আইন আনার বিষয়ে আরও এক পা এগিয়ে গেল যোগী সরকার।
উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জানিয়েছিলেন, যে বা যাঁরা আমাদের বোন ও মা-এর সম্মান নিয়ে খেলবে, তাঁদের রাম নাম সত্য হ্যায় অবস্থা করে দেব। অর্থাৎ তাঁদের প্রাণে মেরে ফেলা হবে। এই মন্তব্য নিয়ে বহু বিতর্কের মধ্যেই এই অর্ডিন্যান্স আনল রাজ্য সরকার। শুধু উত্তরপ্রদেশই নয়, মধ্যপ্রদেশ-অসমের মত রাজ্যও এই নিয়ে আইন আনতে চলেছে।
উত্তরপ্রদেশ অবৈধ ধর্মীয় রূপান্তর নিষিদ্ধ অধ্যাদেশ (২০২০) অনুযায়ী, যে ধর্মীয় রূপান্তরগুলি মিথ্যে বা বলপ্রয়োগের উদ্দেশ্যে সংঘটিত করা হয় তা অপরাধ হিসাবেই ঘোষণা করা হবে। যাঁরা বিয়ের পরে ধর্মান্তরের পরিকল্পনা করবেন, তাঁদের কমপক্ষে দুই মাস আগে জেলাশাসককে জানাতে হবে নোটিশ দিয়ে।
পাশাপাশি, এতে বলা হয়েছে যে ধর্মান্তর বাধ্যতামূলকভাবে করা হয়নি বা বিবাহের জন্য হয়নি, সেই সমস্ত মামলা জামিনযোগ্য ধারায় হবে না। রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্ধার্থনাথ সিং বলেন, ‘আমাদের সামনে ১০০ জনের বেশি এই ধরনের মামলা রয়েছে, যেখানে জোর করে ধর্মান্তরের ঘটনা ঘটেছে। সেই কারণেই একটি আইন গঠনের প্রয়োজন ছিল। যোগীজির মন্ত্রিসভা সেই নিয়েই এই অধ্যাদেশ নিয়ে এসেছে এবং তাতে কড়া শাস্তির বিধানও রয়েছে।’
অধ্যাদেশ অনুসারে, জোরপূর্বক ধর্মান্তর বা জালিয়াতির মাধ্যমে ধর্মান্তর করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা ১৫,০০০ টাকা জরিমানা করা হবে। যদি জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণে কোনও দলিত সম্প্রদায়ের কোনও মহিলা জড়িত থাকে, তবে এক্ষেত্রে তিন থেকে ১০ বছরের জেল এবং ২৫,০০০ টাকা জরিমানা করা হবে। গণরূপান্তর ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১০ বছরের জেল এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার সুপারিশ করা হয়েছে এই অধ্যাদেশে।
উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জানিয়েছিলেন, যে বা যাঁরা আমাদের বোন ও মা-এর সম্মান নিয়ে খেলবে, তাঁদের রাম নাম সত্য হ্যায় অবস্থা করে দেব। অর্থাৎ তাঁদের প্রাণে মেরে ফেলা হবে। এই মন্তব্য নিয়ে বহু বিতর্কের মধ্যেই এই অর্ডিন্যান্স আনল রাজ্য সরকার। শুধু উত্তরপ্রদেশই নয়, মধ্যপ্রদেশ-অসমের মত রাজ্যও এই নিয়ে আইন আনতে চলেছে।
উত্তরপ্রদেশ অবৈধ ধর্মীয় রূপান্তর নিষিদ্ধ অধ্যাদেশ (২০২০) অনুযায়ী, যে ধর্মীয় রূপান্তরগুলি মিথ্যে বা বলপ্রয়োগের উদ্দেশ্যে সংঘটিত করা হয় তা অপরাধ হিসাবেই ঘোষণা করা হবে। যাঁরা বিয়ের পরে ধর্মান্তরের পরিকল্পনা করবেন, তাঁদের কমপক্ষে দুই মাস আগে জেলাশাসককে জানাতে হবে নোটিশ দিয়ে।
পাশাপাশি, এতে বলা হয়েছে যে ধর্মান্তর বাধ্যতামূলকভাবে করা হয়নি বা বিবাহের জন্য হয়নি, সেই সমস্ত মামলা জামিনযোগ্য ধারায় হবে না। রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্ধার্থনাথ সিং বলেন, ‘আমাদের সামনে ১০০ জনের বেশি এই ধরনের মামলা রয়েছে, যেখানে জোর করে ধর্মান্তরের ঘটনা ঘটেছে। সেই কারণেই একটি আইন গঠনের প্রয়োজন ছিল। যোগীজির মন্ত্রিসভা সেই নিয়েই এই অধ্যাদেশ নিয়ে এসেছে এবং তাতে কড়া শাস্তির বিধানও রয়েছে।’
অধ্যাদেশ অনুসারে, জোরপূর্বক ধর্মান্তর বা জালিয়াতির মাধ্যমে ধর্মান্তর করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা ১৫,০০০ টাকা জরিমানা করা হবে। যদি জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণে কোনও দলিত সম্প্রদায়ের কোনও মহিলা জড়িত থাকে, তবে এক্ষেত্রে তিন থেকে ১০ বছরের জেল এবং ২৫,০০০ টাকা জরিমানা করা হবে। গণরূপান্তর ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১০ বছরের জেল এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার সুপারিশ করা হয়েছে এই অধ্যাদেশে।
More News:
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
Leave A Comment