নিজস্ব প্রতিনিধি, বাহারাইচ (উত্তরপ্রদেশ): বিয়ে (married) হয়েছিল ২০০৬ সালে। তিন বছর বাদে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ (mysteriously went missing) হয়ে যান মহিলা। পরিবার (family) থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। পাশাপাশি দায়ের হয় খুনের অভিযোগ। মামলা গড়ায় আদালতে।
খুনের অভিযোগে আদালত তাঁকে ১০ বছরের কারাবাসের সশ্রম কারাদণ্ড (imprisonment) দেয়। নিম্ন আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে জামিনের (bail) আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে হাইকোর্ট অভিযুক্তের জামিন মঞ্জুর করে। আর যাকে কেন্দ্র করে এতোকিছু সেই মহিলা দীর্ঘদিন ধরেই তার বোনের সঙ্গে বাহারাইচের গ্রামে বসবাস করছে। কিছুদিন আগে সেই মহিলাকে দেখে ফেলেন গ্রামবাসী (Villagers) । তারা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ ওই মহিলাকে আটক করে নিয়ে যায়। তাঁকে আপাতত মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আশ্রয় শিবিরে রাখা হয়েছে। পুলিশ (police) আদালতের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে।
স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ২০০৬ সালে রমাবতীর (Ramavati) সঙ্গে বিয়ে হয় কান্ধাই নামে এক যুবকের। ২০০৯ সালে আচমকাই তিনি নিরুদ্দেশ (missing) হয়ে যান। পরিবার থানায় একই সঙ্গে নিখোঁজ ও খুনের অভিযোগ রুজু করে। নিম্ন আদালত কান্ধাইকে দোষী সাব্যস্ত করে। ১০ বছরের কারাবাসের সাজা দেয়। নিম্ন আদালতের রায়েক চ্যালেঞ্জ জানিয়ে জামিনের জন্য হাইকোর্টের (high court) দ্বারস্থ হলে হাইকোর্ট তাঁর জামিন মঞ্জুর করে।
অন্যদিকে, রমাবতী বাহারাইচের একটি গ্রামে তাঁর বোনের (sister) বাড়িতে থাকতে শুরু করেন। কিছুদিন আগে গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা দেখে ফেলেন। তারা পুলিশে (police) খবর দিলে পুলিশ রমাদেবীকে আটক করে।