শিশুর ‘শরীর ঢাকতে’ পোশাক বদল স্কুলের, ক্ষুব্ধ মা
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: সারা দুনিয়াব্যপী এমন অনেক নিয়ম-নীতিই আছে যা আদতে অযৌক্তিক মনে হলেও তার পক্ষে কিছু না কিছু যুক্তি আছেই। তবে এই নিয়মরূপায়নের ক্ষেত্রে কিছু জ্ঞানের প্রয়োজন। অন্যথায় একটি ভূল পদক্ষেপের অনেক বড় মাশুল দিতে হতে পারে। সেরকমই এক অযৌক্তিক নিয়মের ফলে অদ্ভুত ঘটনার স্বীকার হল ব্রিটেনের পাঁচ বছর বয়সি একটি বাচ্চা মেয়ে।
পাঁচ বছরের সেই শিশুকে স্কুলে ঢোকার মুখে তার পোশাক বদলে নিতে বাধ্য করে স্কুলকর্তৃপক্ষ। যেই ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ শিশুটির মা। কর্তৃপক্ষের দাবি শিশুটির পোশাক সেখানকার পরিবেশের সঙ্গে ‘মানানসই’ ছিল না। তাই তাকে পোশাক বদলে ফেলার কথা বলা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে পাঁচ বছর বয়সি বাচ্চারা শিশুবিদ্যালয়ের বা কিন্ডারগার্টেন স্কুলে যায় সামাজিকভাবে মেলামেশা করতে সক্ষম হওয়ার জন্য, শেখবার জন্য, ইতিবাচক পরিবেশে খেলাধূলা করবার জন্য। কিন্তু সেই স্কুলেই শুধু পোশাকের নিরিখে যাচাই করা শুরু হয় তাঁকে।
শিশুটির মা এমিলি স্টুয়ার্ট ঘটনাটিকে সামনে আনার জন্য ফেসবুককেই মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন। সেখানেই তিনি বলেন, যে ঘটনাটি তাঁর মেয়ের সঙ্গে ঘটেছে তা অন্যায় এবং একী সঙ্গে হাস্যকরও বটে। সেই পোস্টে তিনি বলেন, “স্কুল পরিষেবিকা আমার মেয়েকে দেখে বলেন তার পোশাকটি নাকি যথাযথ নয়। সেই দাবিতে তাকে টি শার্ট পড়তে বলা হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষের ভাবমূর্তিতে আঘাত করা উদ্দেশ্যে নয় বরং আলোচনার উদ্দেশ্যেই এই ঘটনাটি শেয়ার করা।”
এমিলি-র দাবি, মেয়েকে যথাযথ পোশাকেই স্কুলে পাঠানো হলেও সেটিতে অন্যরকম ইঙ্গিত পান স্কুলকর্তৃপক্ষ। তাঁর মেয়েকে বলা হয় তাকে দেহ ঢাকা পোশাক পড়তে হবে। অন্যদিকে এমিলির পোস্ট মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তারপরেই স্কুলকর্তৃপক্ষ তাঁদের নীতিতে বদল আনার প্রক্রিয়া শুরু করেন।
পাঁচ বছরের সেই শিশুকে স্কুলে ঢোকার মুখে তার পোশাক বদলে নিতে বাধ্য করে স্কুলকর্তৃপক্ষ। যেই ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ শিশুটির মা। কর্তৃপক্ষের দাবি শিশুটির পোশাক সেখানকার পরিবেশের সঙ্গে ‘মানানসই’ ছিল না। তাই তাকে পোশাক বদলে ফেলার কথা বলা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে পাঁচ বছর বয়সি বাচ্চারা শিশুবিদ্যালয়ের বা কিন্ডারগার্টেন স্কুলে যায় সামাজিকভাবে মেলামেশা করতে সক্ষম হওয়ার জন্য, শেখবার জন্য, ইতিবাচক পরিবেশে খেলাধূলা করবার জন্য। কিন্তু সেই স্কুলেই শুধু পোশাকের নিরিখে যাচাই করা শুরু হয় তাঁকে।
শিশুটির মা এমিলি স্টুয়ার্ট ঘটনাটিকে সামনে আনার জন্য ফেসবুককেই মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন। সেখানেই তিনি বলেন, যে ঘটনাটি তাঁর মেয়ের সঙ্গে ঘটেছে তা অন্যায় এবং একী সঙ্গে হাস্যকরও বটে। সেই পোস্টে তিনি বলেন, “স্কুল পরিষেবিকা আমার মেয়েকে দেখে বলেন তার পোশাকটি নাকি যথাযথ নয়। সেই দাবিতে তাকে টি শার্ট পড়তে বলা হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষের ভাবমূর্তিতে আঘাত করা উদ্দেশ্যে নয় বরং আলোচনার উদ্দেশ্যেই এই ঘটনাটি শেয়ার করা।”
এমিলি-র দাবি, মেয়েকে যথাযথ পোশাকেই স্কুলে পাঠানো হলেও সেটিতে অন্যরকম ইঙ্গিত পান স্কুলকর্তৃপক্ষ। তাঁর মেয়েকে বলা হয় তাকে দেহ ঢাকা পোশাক পড়তে হবে। অন্যদিকে এমিলির পোস্ট মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তারপরেই স্কুলকর্তৃপক্ষ তাঁদের নীতিতে বদল আনার প্রক্রিয়া শুরু করেন।
More News:
26th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
ভয়ঙ্কর ট্রেন দুর্ঘটনা থেকে মহিলাযাত্রীকে বাঁচালেন মহিলা কনস্টেবল
23rd February 2021
মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টারের সামনে দাড়িয়ে 'প্রি-ওয়েডিং' শুট দম্পতির
23rd February 2021
স্ত্রীর কথার সত্যতা প্রমাণে গরম তেলে হাত ডুবিয়ে 'অগ্নিপরীক্ষা'
21st February 2021
Leave A Comment