ক্ষতিপূরণ দিতে না পারায় মঙ্গলসূত্র নিয়ে নিল পুলিশ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: স্বামী-স্ত্রী বাজারে গিয়েছিলেন বাইকে চেপে। মাথায় ছিল না হেলমেট। তাতেই নজরে পড়েন ট্রাফিক পুলিশের। পুলিশের তরফে দাবি করা হয় ক্ষতিপূরণ। কিন্তু চাহিদা মতন ক্ষতিপূরণ দিতে না পারায় নিয়ে নেওয়া হল বিবাহিত হিন্দু নারীর একমাত্র ঐতিহ্য। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি কর্ণাটকের।
কর্ণাটকের বেলগাভি জেলার বাসিন্দা বছর তিরিশের ভারতী বিভূতি। তিনি ও তাঁর স্বামী এদিন সকালে বাইকে চেপে বাজারে যান। যদিও তাঁদের মাথায় হেলমেট ছিল না। ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে তাঁদের পথ আটকায় কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ। দাবি করা হয় ৫০০ টাকা ক্ষতিপূরণ।
জানা গিয়েছে, ভারতী তাঁর স্বামীর সঙ্গে খাট কিনতে বেড়িয়েছিলেন ১৮০০ টাকা নিয়ে। সেখানেই খরচ হয়ে যায় ১৭০০ টাকা। বাকি টাকায় তাঁরা রাস্তায় খাওয়া দাওয়া করেন। ফেরবার পথে ট্রাফিক পুলিশ মাথায় হেলমেট না থাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের জন্য ক্ষতিপূরণ চায়।
ভারতী দেবীর কাছে টাকা না থাকায় পুলিশকে ক্ষতিপূরনের টাকা দিতে পারেন নি। বার বার অনুরোধ করার পরও তাঁদের ছাড়া হয়নি। এমনকি ঘটনার পর দু ঘন্টা কেটে গেলেও তাঁদের আটকে রাখেন ওই ট্রাফিক পুলিশ। এরপরই তিনি রেগে গিয়ে নিজের মঙ্গলসূত্রটি পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে বলেন তা বিক্রি করে ক্ষতিপুরনের টাকা জোগাড় করে নিতে।
বচসা চলাকালীন এই ঘটনা সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের নজরে আসে। তাঁরাই ঘটনাটির মধ্যস্থতা করেন এবং ভারতী ও তাঁর স্বামীকে যেতে দেন। ইতিমধ্যেই রাস্তার মধ্যে এই পরিস্থিতি দেখে অনেকেই তা মোবাইল বন্দি করেন। তারপরই তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
কর্ণাটকের বেলগাভি জেলার বাসিন্দা বছর তিরিশের ভারতী বিভূতি। তিনি ও তাঁর স্বামী এদিন সকালে বাইকে চেপে বাজারে যান। যদিও তাঁদের মাথায় হেলমেট ছিল না। ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে তাঁদের পথ আটকায় কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ। দাবি করা হয় ৫০০ টাকা ক্ষতিপূরণ।
জানা গিয়েছে, ভারতী তাঁর স্বামীর সঙ্গে খাট কিনতে বেড়িয়েছিলেন ১৮০০ টাকা নিয়ে। সেখানেই খরচ হয়ে যায় ১৭০০ টাকা। বাকি টাকায় তাঁরা রাস্তায় খাওয়া দাওয়া করেন। ফেরবার পথে ট্রাফিক পুলিশ মাথায় হেলমেট না থাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের জন্য ক্ষতিপূরণ চায়।
ভারতী দেবীর কাছে টাকা না থাকায় পুলিশকে ক্ষতিপূরনের টাকা দিতে পারেন নি। বার বার অনুরোধ করার পরও তাঁদের ছাড়া হয়নি। এমনকি ঘটনার পর দু ঘন্টা কেটে গেলেও তাঁদের আটকে রাখেন ওই ট্রাফিক পুলিশ। এরপরই তিনি রেগে গিয়ে নিজের মঙ্গলসূত্রটি পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে বলেন তা বিক্রি করে ক্ষতিপুরনের টাকা জোগাড় করে নিতে।
বচসা চলাকালীন এই ঘটনা সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের নজরে আসে। তাঁরাই ঘটনাটির মধ্যস্থতা করেন এবং ভারতী ও তাঁর স্বামীকে যেতে দেন। ইতিমধ্যেই রাস্তার মধ্যে এই পরিস্থিতি দেখে অনেকেই তা মোবাইল বন্দি করেন। তারপরই তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
More News:
19th April 2021
19th April 2021
পবিত্র দ্বীপে থাকেন শুধু পুরুষরা, প্রবেশাধিকার নেই কোনও নারীর
13th April 2021
10th April 2021
10th April 2021
5th April 2021
5th April 2021
5th April 2021
3rd April 2021
Leave A Comment