আজ ফতোরদায় কারা এগিয়ে? তারকাদের মতামত...
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরেই গোয়ার ফতোরদাতে জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে শুরু হবে ভারতের সেরা ফুটবল-যুদ্ধ তথা কলকাতা ডার্বি। মহানগরীর দুই সেরা ক্লাব এটিকে মোহনবাগান ও এসসি ইস্টবেঙ্গলের এই ফুটবল দ্বৈরথে কারা এগিয়ে বা পিছিয়ে, তা যেমন বলেছেন দুই ক্লাবে খেলা প্রাক্তন ফুটবলাররা, তেমনই দুই দলের বর্তমান তারকারাও এই ম্যাচের রোমাঞ্চ, উত্তেজনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে নিজেদের মনের কথা বলেছেন। দেখে নেওয়া যাক তাদেরই কয়েকজনের মন্তব্য-
রয় কৃষ্ণা- আমরা লিগ টেবিলের শীর্ষে আছি বলে একেবারেই আত্মতুষ্ট হচ্ছি না। একটা ফাইনাল ম্যাচ খেলতে নামছি ভেবেই ডার্বিতে নামব। মনে রাখতে হবে আমরা এসসি ইস্টবেঙ্গলের মতো দলের বিরুদ্ধে খেলতে নামছি। সে জন্য সেরা প্রস্তুতি নিয়েই নামছি। প্রথম লেগের তুলনায় ওরা এখন অনেক শক্তিশালী। অন্য দলের মতো ওরাও অনেক বদলে গিয়েছে। বিশেষ করে শেষ কয়েকটা ম্যাচে ওরা বেশ ভাল খেলেছে। ওদের রক্ষণ একাধিক অবধারিত গোল আটকেছে। তাই ওদের রক্ষণের দেওয়াল ভেঙে গোল করা আমাদের কাছে বড়সড় চ্যালেঞ্জের।
মার্সেলো পেরেইরা- ডার্বি না খেললেও এই ম্যাচ নিয়ে সমর্থকদের আবেগ ও প্রত্যাশার কথা শুনেছি। টিভিতে দেখেছি এই ম্যাচে গ্যালারি কতটা রঙীন ও উদ্দীপনায় ভরা থাকে। আমি আগে বিভিন্ন দেশে কিছু ডার্বি খেলেছি। যেমন গ্রিসের ক্লাবের হয়ে তুরস্কের ক্লাবের বিরুদ্ধে ধুন্ধুমার ম্যাচ খেলেছি। ফলে জানি ডার্বির গুরুত্ব কতটা। সমর্থকদের অনেক মেসেজ পাচ্ছি গোল করার অনুরোধ করে। গোল তো করতেই চাই। তবে তার চেয়েও বেশি চাই দলের জয়টা।
জ্যাক মাঘোমা- ডার্বির মতো ম্যাচের গুরুত্বই আলাদা। ক্লাবের প্রত্যেকটি সমর্থক চান এই ম্যাচ থেকে জয়ের আনন্দ উপভোগ করতে। আমাদের প্রত্যেক সমর্থককে বলতে চাই, এই ম্যাচে জয়ের জন্য নিজেদের সর্বস্ব উজাড় করে দেব আমরা। সেমিফাইনালে উঠতে পারব না জানি। কিন্তু ডার্বি জিতে সেই দুঃখ ভোলাতে চাই সবার। আমাদের দলের ব্রাইটের মতো স্ট্রাইকার আছে। ও প্রমাণ করেছে ও আন্তর্জাতিক মানের প্রতিভা। অবিশ্বাস্য মুভ তৈরি করতে পারে। আশা করছি, ডার্বিতে ব্রাইট নিজের ছন্দ ধরে রাখতে পারবে। ওর মতো ফুটবলাররা যে কোনও ম্যাচে ফারাক গড়ে দিতে পারে। এটিকে মোহনবাগান দারুন দল। ওদের মধ্যে বোঝাপড়া দারুণ। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
ড্যানিয়েল ফক্স- গত ডার্বির চেয়ে এখন আমাদের পরিস্থিতি অনেক বদলে গিয়েছে। জামশেদপুরের মতো দলকে হারিয়েছি। হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে জিততে পারতাম। এই পারফরম্যান্স আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। ওদের সেরা স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণাকে সামলাতে হবে হয়তো আমাকেই। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের লিগে অনেক ধারালো স্ট্রাইকারদের সামলেছি। তাই রয় দুরন্ত ফর্মে থাকলেও ওকে আটকানোর চ্যালেঞ্জটা আমি নিচ্ছি। তবে আমি নিজে কী করলাম, রয় কৃষ্ণাকে আটকাতে পারলাম কি না, এই সবের চেয়েও আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দলকে তিন পয়েন্ট এনে দেওয়া।
অরিন্দম ভট্টাচার্য- লিগ শীর্ষে থাকতে গেলে আমাদের এই ম্যাচে জিততেই হবে। তবে ডার্বি বলে এই ম্যাচকে বাড়তি গুরুত্ব দিতে রাজি নই। যুবভারতীতে এই ম্যাচ হলে অন্যরকম পরিস্থিতি তৈরি হত। তাই আর পাঁচটা ম্যাচের মতোই নিচ্ছি এই ম্যাচটাকে। আমার মনে হয় আমাদের চেয়ে এসসি ইস্টবেঙ্গলের ওপরই বেশি চাপ থাকবে। কারণ, ওদের আর প্লে-অফে যাওয়ার সুযোগ নেই। এর পরে ডার্বিও যদি জিততে না পারে ওরা, তা হলে কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। মার্সেলিনহো ও লেনি দলে এসে যাওয়ায় আমরা এখন অনেক শক্তিশালী হয়ে উঠেছি।
প্রীতম কোটাল- দুই দলেই এখন অনেক পরিবর্তন এসেছে। এসসি ইস্টবেঙ্গল এখন অনেক সংগঠিত। ওদের দলে যেমন ব্রাইট যোগ দিয়েছে, তেমনই আমাদেরও মার্সেলিনহো, লেনি এসেছে। ওদের যেমন গোল করার জন্য ব্রাইট আছে, তেমন আমাদেরও রয় কৃষ্ণা আছে। মনবীর, মার্সেলিনহো, ডেভিডও ওকে যোগ্য সঙ্গত দিচ্ছে। যে কোনও বাঙালি ফুটবলারের কাছেই ডার্বির একটা আলাদা গুরুত্ব আছে। আমিও তার বাইরে নই। সবুজ-মেরুন জার্সি গায়ে আগেও একাধিকবার এই ম্যাচ খেলেছি। সমর্থকদের কাছে এই ম্যাচের গুরুত্ব কতটা, তাও জানি।
ভাইচুং ভুটিয়া- দল হিসেবে এটিকে মোহনবাগান এগিয়ে থাকলেও মন বলছে এসসি ইস্টবেঙ্গল জিতবে এবার। অনেকবার আন্ডারডগ হয়ে লাল-হলুদ জার্সি গায়ে নেমেও ডার্বি জিতেছি। আসলে ম্যাচে নামার আগে ফুটবলাররা কী অবস্থায় রয়েছে, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। এটিকে মোহনবাগানে বিদেশি ফুটবলারদের সঙ্গে ভারতীয়দের একটা দারুন কম্বিনেশন তৈরি হয়ে গিয়েছে, যা এসসি ইস্টবেঙ্গলে হয়নি। হাবাসের দলে সন্দেশ ঝিঙ্গন, লেনি রড্রিগেজরা প্রথম এগারোয় অটোমেটিক চয়েস। এসসি ইস্টবেঙ্গলের বিদেশি ফুটবলারদের নিয়ে কিছু বলার নেই। কিন্তু ভারতীয়দের মধ্যে সুব্রত পাল বাদে আর কেউ বলার মতো নয়। দেখবেন সুব্রতই অনেকটা ফারাক গড়ে দেবে এই ডার্বিতে।
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য- ডার্বিতে কে এগিয়ে বা পিছিয়ে, তা আগাম বলে দেওয়া সব সময়ই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এটা বলাই যায় যে, এই মুহূর্তে এসসি ইস্টবেঙ্গল যে কোনও দলকে হারিয়ে দিতে পারে। গত ডার্বির সময় ওদের যা অবস্থা ছিল, তার চেয়ে এখন ওরা অনেক ভাল জায়গায় রয়েছে। তখন দলটার মধ্যে বোঝাপড়া ছিল না। কিন্তু এখন সেটা অনেক ভাল আর ব্রাইট, সার্থক, রাজু, সুব্রত, অঙ্কিতের মতো কয়েকজন নতুন ফুটবলার এসে যাওয়ায় দলটাও আরও শক্তিশালী হয়েছে। ব্রাইট তো অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী। এবারের আইএসএলের সেরা গোলটা ও-ই করেছে। তবে গোলের জন্য শুধু ব্রাইটের ওপর নির্ভর করলে হবে না। অন্যদেরও মরিয়া হয়ে চেষ্টা করতে হবে।
সুব্রত ভট্টাচার্য- এটিকে মোহনবাগানকেই এগিয়ে রাখতে চাই। ওদের রক্ষণ খুবই ভাল। সন্দেশ, প্রীতম, তিরি, শুভাশিসরা খুবই ভালো খেলছে। এসসি ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণে সেইরকম শক্তি নেই। ভালো বোঝাপড়া দেখতে পাইনি ওদের মধ্যে। তা ছাড়া সবুজ-মেরুন ব্রিগেডে এমন কিছু ফুটবলার রয়েছে, যারা মুহূর্তের মধ্যে ম্যাচের রঙ বদলে দিতে পারে।
রয় কৃষ্ণা- আমরা লিগ টেবিলের শীর্ষে আছি বলে একেবারেই আত্মতুষ্ট হচ্ছি না। একটা ফাইনাল ম্যাচ খেলতে নামছি ভেবেই ডার্বিতে নামব। মনে রাখতে হবে আমরা এসসি ইস্টবেঙ্গলের মতো দলের বিরুদ্ধে খেলতে নামছি। সে জন্য সেরা প্রস্তুতি নিয়েই নামছি। প্রথম লেগের তুলনায় ওরা এখন অনেক শক্তিশালী। অন্য দলের মতো ওরাও অনেক বদলে গিয়েছে। বিশেষ করে শেষ কয়েকটা ম্যাচে ওরা বেশ ভাল খেলেছে। ওদের রক্ষণ একাধিক অবধারিত গোল আটকেছে। তাই ওদের রক্ষণের দেওয়াল ভেঙে গোল করা আমাদের কাছে বড়সড় চ্যালেঞ্জের।
মার্সেলো পেরেইরা- ডার্বি না খেললেও এই ম্যাচ নিয়ে সমর্থকদের আবেগ ও প্রত্যাশার কথা শুনেছি। টিভিতে দেখেছি এই ম্যাচে গ্যালারি কতটা রঙীন ও উদ্দীপনায় ভরা থাকে। আমি আগে বিভিন্ন দেশে কিছু ডার্বি খেলেছি। যেমন গ্রিসের ক্লাবের হয়ে তুরস্কের ক্লাবের বিরুদ্ধে ধুন্ধুমার ম্যাচ খেলেছি। ফলে জানি ডার্বির গুরুত্ব কতটা। সমর্থকদের অনেক মেসেজ পাচ্ছি গোল করার অনুরোধ করে। গোল তো করতেই চাই। তবে তার চেয়েও বেশি চাই দলের জয়টা।
জ্যাক মাঘোমা- ডার্বির মতো ম্যাচের গুরুত্বই আলাদা। ক্লাবের প্রত্যেকটি সমর্থক চান এই ম্যাচ থেকে জয়ের আনন্দ উপভোগ করতে। আমাদের প্রত্যেক সমর্থককে বলতে চাই, এই ম্যাচে জয়ের জন্য নিজেদের সর্বস্ব উজাড় করে দেব আমরা। সেমিফাইনালে উঠতে পারব না জানি। কিন্তু ডার্বি জিতে সেই দুঃখ ভোলাতে চাই সবার। আমাদের দলের ব্রাইটের মতো স্ট্রাইকার আছে। ও প্রমাণ করেছে ও আন্তর্জাতিক মানের প্রতিভা। অবিশ্বাস্য মুভ তৈরি করতে পারে। আশা করছি, ডার্বিতে ব্রাইট নিজের ছন্দ ধরে রাখতে পারবে। ওর মতো ফুটবলাররা যে কোনও ম্যাচে ফারাক গড়ে দিতে পারে। এটিকে মোহনবাগান দারুন দল। ওদের মধ্যে বোঝাপড়া দারুণ। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
ড্যানিয়েল ফক্স- গত ডার্বির চেয়ে এখন আমাদের পরিস্থিতি অনেক বদলে গিয়েছে। জামশেদপুরের মতো দলকে হারিয়েছি। হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে জিততে পারতাম। এই পারফরম্যান্স আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। ওদের সেরা স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণাকে সামলাতে হবে হয়তো আমাকেই। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের লিগে অনেক ধারালো স্ট্রাইকারদের সামলেছি। তাই রয় দুরন্ত ফর্মে থাকলেও ওকে আটকানোর চ্যালেঞ্জটা আমি নিচ্ছি। তবে আমি নিজে কী করলাম, রয় কৃষ্ণাকে আটকাতে পারলাম কি না, এই সবের চেয়েও আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দলকে তিন পয়েন্ট এনে দেওয়া।
অরিন্দম ভট্টাচার্য- লিগ শীর্ষে থাকতে গেলে আমাদের এই ম্যাচে জিততেই হবে। তবে ডার্বি বলে এই ম্যাচকে বাড়তি গুরুত্ব দিতে রাজি নই। যুবভারতীতে এই ম্যাচ হলে অন্যরকম পরিস্থিতি তৈরি হত। তাই আর পাঁচটা ম্যাচের মতোই নিচ্ছি এই ম্যাচটাকে। আমার মনে হয় আমাদের চেয়ে এসসি ইস্টবেঙ্গলের ওপরই বেশি চাপ থাকবে। কারণ, ওদের আর প্লে-অফে যাওয়ার সুযোগ নেই। এর পরে ডার্বিও যদি জিততে না পারে ওরা, তা হলে কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। মার্সেলিনহো ও লেনি দলে এসে যাওয়ায় আমরা এখন অনেক শক্তিশালী হয়ে উঠেছি।
প্রীতম কোটাল- দুই দলেই এখন অনেক পরিবর্তন এসেছে। এসসি ইস্টবেঙ্গল এখন অনেক সংগঠিত। ওদের দলে যেমন ব্রাইট যোগ দিয়েছে, তেমনই আমাদেরও মার্সেলিনহো, লেনি এসেছে। ওদের যেমন গোল করার জন্য ব্রাইট আছে, তেমন আমাদেরও রয় কৃষ্ণা আছে। মনবীর, মার্সেলিনহো, ডেভিডও ওকে যোগ্য সঙ্গত দিচ্ছে। যে কোনও বাঙালি ফুটবলারের কাছেই ডার্বির একটা আলাদা গুরুত্ব আছে। আমিও তার বাইরে নই। সবুজ-মেরুন জার্সি গায়ে আগেও একাধিকবার এই ম্যাচ খেলেছি। সমর্থকদের কাছে এই ম্যাচের গুরুত্ব কতটা, তাও জানি।
ভাইচুং ভুটিয়া- দল হিসেবে এটিকে মোহনবাগান এগিয়ে থাকলেও মন বলছে এসসি ইস্টবেঙ্গল জিতবে এবার। অনেকবার আন্ডারডগ হয়ে লাল-হলুদ জার্সি গায়ে নেমেও ডার্বি জিতেছি। আসলে ম্যাচে নামার আগে ফুটবলাররা কী অবস্থায় রয়েছে, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। এটিকে মোহনবাগানে বিদেশি ফুটবলারদের সঙ্গে ভারতীয়দের একটা দারুন কম্বিনেশন তৈরি হয়ে গিয়েছে, যা এসসি ইস্টবেঙ্গলে হয়নি। হাবাসের দলে সন্দেশ ঝিঙ্গন, লেনি রড্রিগেজরা প্রথম এগারোয় অটোমেটিক চয়েস। এসসি ইস্টবেঙ্গলের বিদেশি ফুটবলারদের নিয়ে কিছু বলার নেই। কিন্তু ভারতীয়দের মধ্যে সুব্রত পাল বাদে আর কেউ বলার মতো নয়। দেখবেন সুব্রতই অনেকটা ফারাক গড়ে দেবে এই ডার্বিতে।
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য- ডার্বিতে কে এগিয়ে বা পিছিয়ে, তা আগাম বলে দেওয়া সব সময়ই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এটা বলাই যায় যে, এই মুহূর্তে এসসি ইস্টবেঙ্গল যে কোনও দলকে হারিয়ে দিতে পারে। গত ডার্বির সময় ওদের যা অবস্থা ছিল, তার চেয়ে এখন ওরা অনেক ভাল জায়গায় রয়েছে। তখন দলটার মধ্যে বোঝাপড়া ছিল না। কিন্তু এখন সেটা অনেক ভাল আর ব্রাইট, সার্থক, রাজু, সুব্রত, অঙ্কিতের মতো কয়েকজন নতুন ফুটবলার এসে যাওয়ায় দলটাও আরও শক্তিশালী হয়েছে। ব্রাইট তো অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী। এবারের আইএসএলের সেরা গোলটা ও-ই করেছে। তবে গোলের জন্য শুধু ব্রাইটের ওপর নির্ভর করলে হবে না। অন্যদেরও মরিয়া হয়ে চেষ্টা করতে হবে।
সুব্রত ভট্টাচার্য- এটিকে মোহনবাগানকেই এগিয়ে রাখতে চাই। ওদের রক্ষণ খুবই ভাল। সন্দেশ, প্রীতম, তিরি, শুভাশিসরা খুবই ভালো খেলছে। এসসি ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণে সেইরকম শক্তি নেই। ভালো বোঝাপড়া দেখতে পাইনি ওদের মধ্যে। তা ছাড়া সবুজ-মেরুন ব্রিগেডে এমন কিছু ফুটবলার রয়েছে, যারা মুহূর্তের মধ্যে ম্যাচের রঙ বদলে দিতে পারে।
More News:
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
24th February 2021
ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে গলফার টাইগারের গাড়ি, 'ভাগ্যের জোরে' বাঁচলেন
23rd February 2021
Leave A Comment