হুগলির রিষড়ার মিষ্টিতে মজে ছিলেন মারাদোনা
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি : বাংলার মিষ্টিতে আপ্লুত হয়েছিলেন ফুটবলের জাদুকর। হুগলির রিষড়ার শতাব্দীপ্রাচীন মিষ্টির দোকান ‘ফেলু মোদক’ থেকে দিয়েগো মারাদোনার বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিল নলেন গুড়ের মোহিনী সন্দেশ। এবং রসগোল্লাও। কলকাতায় যে দু’বার মারাদোনা এসেছিলেন, যা মিষ্টি, ডেসার্ট খেয়েছিলেন, তাঁর সঙ্গে মিশে রয়েছে ‘ফেলু মোদক’।
‘ফেলু মোদক’ লেখা প্যাকেট হাতে মারাদোনার হাসিমুখের ছবিটা দোকানের দেওয়ালে লাগানো। সেই ছবির দিকে তাকিয়েই দোকানের মালিক অমিতাভ দে বলছিলেন, ‘এখনও ভাবলে গায়ে কাঁটা দেয়। ফুটবলের ঈশ্বর আমাদের দোকানের মিষ্টি খেয়েছেন। দু’বারই মারাদোনার ডায়েটেশিয়ান, কুকদের সঙ্গে থাকার সুবাদে খুব কাছ থেকে দেখেছি। মোহিনী সন্দেশ, কাঁচাগোল্লা ভালবেসে ছিলেন। বান্ধবীর পছন্দ হয়েছিল চকোলেট সন্দেশ। ডেসার্ট পার্টে চকোলেট ড্র’স আইটেমটা পছন্দ করেননি। কিংবদন্তিকে বাংলার মিষ্টি খাইয়ে গর্বিত।’
শুধু মিষ্টিই নয়। মারাদোনা শহরে যখন এসেছিলেন, কেকও তৈরি করেছিল ফেলু মোদক। অমিতাভর কথায়, ‘প্রথম যখন শতদ্রুদা (দত্ত, দ্বিতীয়বার যিনি মারাদোনাকে শহরে আনার কারিগর) বললেন, মারাদোনার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য মিষ্টি লাগবে। ভেবে পাচ্ছিলাম না কী মিষ্টি পাঠাবো। তারপর ভাবলাম বাংলার ট্রেডমার্ক রয়েছে, এমন মিষ্টিই তৈরি করি। কাঁচাগোল্লা, মোহিনী সন্দেশ পৌছে গিয়েছিল মারাদোনার কাছে। দ্বিতীয়বারের কলকাতা সফরে ’৮৬ বিশ্বকাপে তাঁর একটি শটের আদলে সন্দেশের মডেল তৈরি করেছিলাম। তা দেখে বেশ চমকেই উঠেছিলেন কিংবদন্তি।’
মারাদোনার প্রয়াণে রিষড়ার এই দোকানে কত স্মৃতি ফিরে ফিরে আসছিল।
‘ফেলু মোদক’ লেখা প্যাকেট হাতে মারাদোনার হাসিমুখের ছবিটা দোকানের দেওয়ালে লাগানো। সেই ছবির দিকে তাকিয়েই দোকানের মালিক অমিতাভ দে বলছিলেন, ‘এখনও ভাবলে গায়ে কাঁটা দেয়। ফুটবলের ঈশ্বর আমাদের দোকানের মিষ্টি খেয়েছেন। দু’বারই মারাদোনার ডায়েটেশিয়ান, কুকদের সঙ্গে থাকার সুবাদে খুব কাছ থেকে দেখেছি। মোহিনী সন্দেশ, কাঁচাগোল্লা ভালবেসে ছিলেন। বান্ধবীর পছন্দ হয়েছিল চকোলেট সন্দেশ। ডেসার্ট পার্টে চকোলেট ড্র’স আইটেমটা পছন্দ করেননি। কিংবদন্তিকে বাংলার মিষ্টি খাইয়ে গর্বিত।’
শুধু মিষ্টিই নয়। মারাদোনা শহরে যখন এসেছিলেন, কেকও তৈরি করেছিল ফেলু মোদক। অমিতাভর কথায়, ‘প্রথম যখন শতদ্রুদা (দত্ত, দ্বিতীয়বার যিনি মারাদোনাকে শহরে আনার কারিগর) বললেন, মারাদোনার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য মিষ্টি লাগবে। ভেবে পাচ্ছিলাম না কী মিষ্টি পাঠাবো। তারপর ভাবলাম বাংলার ট্রেডমার্ক রয়েছে, এমন মিষ্টিই তৈরি করি। কাঁচাগোল্লা, মোহিনী সন্দেশ পৌছে গিয়েছিল মারাদোনার কাছে। দ্বিতীয়বারের কলকাতা সফরে ’৮৬ বিশ্বকাপে তাঁর একটি শটের আদলে সন্দেশের মডেল তৈরি করেছিলাম। তা দেখে বেশ চমকেই উঠেছিলেন কিংবদন্তি।’
মারাদোনার প্রয়াণে রিষড়ার এই দোকানে কত স্মৃতি ফিরে ফিরে আসছিল।
More News:
27th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
Leave A Comment